আরিফুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম
গ্রামের ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের কাঁচা রাস্তা। এর দুই প্রান্তে দুটি নালায় দুটি সেতু ও একটি স্লুইসগেট। নির্মাণের পর যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। কারণ, একটি সেতুসহ স্লুইসগেটটি উল্টে যায়। তা ছাড়া সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে অপর সেতু। সেই থেকে চলাচলে ভোগান্তিতে পড়েছে লাখো মানুষ। এই বিষয়টি কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড়-নয়ারহাট সড়কের।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দাবি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু/কালভার্ট প্রকল্পের আওতায় এই সড়কে দুটি সেতু নির্মাণের পর স্থানীয় লোকজন এক সপ্তাহ ব্যবহার করতে পারেনি। সংস্কারের জন্য বারবার তাগিদ দেওয়া হলেও তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এমনকি স্থানীয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি মন্ত্রণালয় থেকে পরিদর্শন করা হলেও পাঁচ বছরে জনভোগান্তি দূর হয়নি।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড় মৌজায় কোবেদের বাড়ির পূর্ব পাশে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ ব্যয় পরিশোধ করে অধিদপ্তর। একই সড়কের পূর্ব প্রান্তে প্রায় ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের আরও একটি সেতু নির্মাণ করা হলেও সেটির চূড়ান্ত বিল পরিশোধের আগে বন্যার পানির চাপে তা ভেঙে যায় এবং পশ্চিম পাশের সেতুর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড় গ্রামের বাসিন্দা আবু বকর জানান, সেতু নির্মাণের পর কোনো সুবিধাই নিতে পারেননি স্থানীয়রা। সেতুর সংযোগ সড়ক না থাকায় বন্যার সময় ছাড়াও শুকনো মৌসুমে তাঁরা ওই সড়কে চলাচল করতে পারেন না। মানুষের স্বাভাবিক যাতায়াতসহ পণ্য পরিবহনে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্থানীয়রা।
ওই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আইয়ুব আলী বলেন, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নসহ মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াতের প্রধান সড়ক এটি। এর দুই প্রান্তে দুটি সেতু ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় বৃহৎ এই জনগোষ্ঠীকে যাতায়াতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি।
যোগাযোগ করা হলে সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) খন্দকার মো. ফিজানুর রহমান ওই এলাকার জনভোগান্তির কথা স্বীকার করে জানান, ওই সময়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনগণের চলাচলের সুবিধার কথা চিন্তা করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও বন্যার পানির কারণে তা ভেস্তে যায়।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেদুল হাসান বলেন, ‘আমি এখানে নতুন যোগদান করেছি। বিষয়টি আপনার কাছেই প্রথম জানলাম। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সংস্কারের উদ্যোগ নেব।’
গ্রামের ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের কাঁচা রাস্তা। এর দুই প্রান্তে দুটি নালায় দুটি সেতু ও একটি স্লুইসগেট। নির্মাণের পর যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। কারণ, একটি সেতুসহ স্লুইসগেটটি উল্টে যায়। তা ছাড়া সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে অপর সেতু। সেই থেকে চলাচলে ভোগান্তিতে পড়েছে লাখো মানুষ। এই বিষয়টি কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড়-নয়ারহাট সড়কের।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দাবি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু/কালভার্ট প্রকল্পের আওতায় এই সড়কে দুটি সেতু নির্মাণের পর স্থানীয় লোকজন এক সপ্তাহ ব্যবহার করতে পারেনি। সংস্কারের জন্য বারবার তাগিদ দেওয়া হলেও তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এমনকি স্থানীয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি মন্ত্রণালয় থেকে পরিদর্শন করা হলেও পাঁচ বছরে জনভোগান্তি দূর হয়নি।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড় মৌজায় কোবেদের বাড়ির পূর্ব পাশে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ ব্যয় পরিশোধ করে অধিদপ্তর। একই সড়কের পূর্ব প্রান্তে প্রায় ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের আরও একটি সেতু নির্মাণ করা হলেও সেটির চূড়ান্ত বিল পরিশোধের আগে বন্যার পানির চাপে তা ভেঙে যায় এবং পশ্চিম পাশের সেতুর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড় গ্রামের বাসিন্দা আবু বকর জানান, সেতু নির্মাণের পর কোনো সুবিধাই নিতে পারেননি স্থানীয়রা। সেতুর সংযোগ সড়ক না থাকায় বন্যার সময় ছাড়াও শুকনো মৌসুমে তাঁরা ওই সড়কে চলাচল করতে পারেন না। মানুষের স্বাভাবিক যাতায়াতসহ পণ্য পরিবহনে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্থানীয়রা।
ওই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আইয়ুব আলী বলেন, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নসহ মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াতের প্রধান সড়ক এটি। এর দুই প্রান্তে দুটি সেতু ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় বৃহৎ এই জনগোষ্ঠীকে যাতায়াতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি।
যোগাযোগ করা হলে সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) খন্দকার মো. ফিজানুর রহমান ওই এলাকার জনভোগান্তির কথা স্বীকার করে জানান, ওই সময়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনগণের চলাচলের সুবিধার কথা চিন্তা করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও বন্যার পানির কারণে তা ভেস্তে যায়।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেদুল হাসান বলেন, ‘আমি এখানে নতুন যোগদান করেছি। বিষয়টি আপনার কাছেই প্রথম জানলাম। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সংস্কারের উদ্যোগ নেব।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে