হালুয়াঘাট প্রতিনিধি
হালুয়াঘাটে নতুন জন্মনিবন্ধন এবং তা সংশোধন করতে মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। পাশাপাশি গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা। তবু মিলছে না জন্মসনদ। এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে সনদ পেতে দিনের পর দিন মানুষকে বিভিন্ন দপ্তরে ধরনা দিতে হচ্ছে।
বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি থেকে শুরু করে পাসপোর্ট, বিবাহ নিবন্ধন, মৃত্যুসনদ তুলতে, জমির নিবন্ধনসহ নানা ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজে প্রয়োজন হয় অনলাইন জন্মসনদের। এই প্রয়োজনীয় সনদ পেতে ভোগান্তি ও নানা অভিযোগ উঠেছে উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে।
ভুক্তভোগী কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জন্ম নিবন্ধন সংশোধন বা নতুন সনদ নিতে হলে প্রথমে কোনো কম্পিউটারের দোকান থেকে ১০০ টাকা দিয়ে আবেদন করতে হয়। আবেদন কপিসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানদের অনুমোদন নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর দাখিল করতে হয়।
পরে সেখানে কয়েক ধাপে তথ্য যাচাই–বাছাই করা হয়। তথ্য যাচাই শেষে ইউএনওর অনুমোদন পেলে ওই ইউপিতে পাঠানো হয়। পরে ইউপি থেকে প্রিন্ট করে নির্ধারিত ফি দিয়ে চেয়ারম্যান ও সচিবের স্বাক্ষর নিতে হয়।
জুগলী ইউনিয়নের এক এনজিও কর্মকর্তা অভিযোগ করে বলেন, ‘মেয়ের জন্ম সনদে কিছু ভুল থাকায় সংশোধন করতে দিই। তাদের নিয়মমতো চেয়ারম্যান এবং ইউএনওর অনুমোদন নিয়েছি প্রায় ৫ মাস হলো। তবু ইউপি থেকে সংশোধনী কপি দেওয়া হচ্ছে না। ইউপি সচিব নানা অজুহাতে ঘুরাচ্ছেন। চাকরিজীবী মানুষ একটা কাজের জন্য আর কত দিন দৌড়াব? এদিকে মেয়ের কলেজে জন্মসনদ ছাড়া ইউনিক আইডি করা সম্ভব হচ্ছে না।’
এদিকে উপজেলা পরিষদে জন্মসনদ সংশোধন করতে আসা ধুরাইল ইউনিয়নের শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমার জন্ম সনদে মায়ের নাম ভুল থাকায় সংশোধন করতে আবেদন নিয়ে আসছি। সংশোধন হলে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারব।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অনলাইনের জন্মসনদে প্রায় ৯৯ শতাংশে ভুল করেন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীরা। সেখানে কারও মা-বাবার নামে ভুল, কারও লিঙ্গ পরিচয়ে ভুল, আবার কারও নামে ভুল রয়েছে। তাই হালুয়াঘাট উপজেলায় প্রতি মাসে শত শত জন্মনিবন্ধনের সংশোধনী ও নতুন সনদের আবেদন পড়ছে।
উপজেলা প্রশাসনের দায়িত্বে থাকা আমিনুল ইসলাম বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে যেসব আবেদনপত্র এখানে জমা হয় সেগুলি এখান থেকে অনুমোদন দেওয়া হয়।
হালুয়াঘাটে নতুন জন্মনিবন্ধন এবং তা সংশোধন করতে মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। পাশাপাশি গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা। তবু মিলছে না জন্মসনদ। এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে সনদ পেতে দিনের পর দিন মানুষকে বিভিন্ন দপ্তরে ধরনা দিতে হচ্ছে।
বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি থেকে শুরু করে পাসপোর্ট, বিবাহ নিবন্ধন, মৃত্যুসনদ তুলতে, জমির নিবন্ধনসহ নানা ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজে প্রয়োজন হয় অনলাইন জন্মসনদের। এই প্রয়োজনীয় সনদ পেতে ভোগান্তি ও নানা অভিযোগ উঠেছে উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে।
ভুক্তভোগী কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জন্ম নিবন্ধন সংশোধন বা নতুন সনদ নিতে হলে প্রথমে কোনো কম্পিউটারের দোকান থেকে ১০০ টাকা দিয়ে আবেদন করতে হয়। আবেদন কপিসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানদের অনুমোদন নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর দাখিল করতে হয়।
পরে সেখানে কয়েক ধাপে তথ্য যাচাই–বাছাই করা হয়। তথ্য যাচাই শেষে ইউএনওর অনুমোদন পেলে ওই ইউপিতে পাঠানো হয়। পরে ইউপি থেকে প্রিন্ট করে নির্ধারিত ফি দিয়ে চেয়ারম্যান ও সচিবের স্বাক্ষর নিতে হয়।
জুগলী ইউনিয়নের এক এনজিও কর্মকর্তা অভিযোগ করে বলেন, ‘মেয়ের জন্ম সনদে কিছু ভুল থাকায় সংশোধন করতে দিই। তাদের নিয়মমতো চেয়ারম্যান এবং ইউএনওর অনুমোদন নিয়েছি প্রায় ৫ মাস হলো। তবু ইউপি থেকে সংশোধনী কপি দেওয়া হচ্ছে না। ইউপি সচিব নানা অজুহাতে ঘুরাচ্ছেন। চাকরিজীবী মানুষ একটা কাজের জন্য আর কত দিন দৌড়াব? এদিকে মেয়ের কলেজে জন্মসনদ ছাড়া ইউনিক আইডি করা সম্ভব হচ্ছে না।’
এদিকে উপজেলা পরিষদে জন্মসনদ সংশোধন করতে আসা ধুরাইল ইউনিয়নের শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমার জন্ম সনদে মায়ের নাম ভুল থাকায় সংশোধন করতে আবেদন নিয়ে আসছি। সংশোধন হলে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারব।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অনলাইনের জন্মসনদে প্রায় ৯৯ শতাংশে ভুল করেন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীরা। সেখানে কারও মা-বাবার নামে ভুল, কারও লিঙ্গ পরিচয়ে ভুল, আবার কারও নামে ভুল রয়েছে। তাই হালুয়াঘাট উপজেলায় প্রতি মাসে শত শত জন্মনিবন্ধনের সংশোধনী ও নতুন সনদের আবেদন পড়ছে।
উপজেলা প্রশাসনের দায়িত্বে থাকা আমিনুল ইসলাম বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে যেসব আবেদনপত্র এখানে জমা হয় সেগুলি এখান থেকে অনুমোদন দেওয়া হয়।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে