আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি
সরকার সারা দেশে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনা মূল্যে বই বিতরণ করলেও আগৈলঝাড়ায় মাধ্যমিক স্তরের কয়েকটি স্কুলে শিক্ষার্থীদের থেকে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রতিকার ও জড়িতদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন অভিভাবকসহ সচেতন মহল। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে গতকাল দেওয়া লিখিত অভিযোগে উপজেলার পয়সা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থীর অভিভাবক মাকসুদ হাসান ও রুবেল শেখ জানান, স্কুলের দাবি করা ৪০০ টাকা পরিশোধ করে ছেলে-মেয়েদের জন্য নতুন বই সংগ্রহ করতে হয়েছে। একইভাবে যারা নতুন বই সংগ্রহ করেছেন তাদের বিনা মূল্যের বই পেতে গুনতে হয়েছে টাকা। এর মধ্যে ৩৫০ টাকায় বই এবং ৫০ টাকা ভর্তি ফি’র জন্য নেওয়া হলেও স্কুল থেকে প্রদান করা রসিদে বই বা ভর্তি ফি কোনোটাই নির্দিষ্ট করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানকে টাকার রসিদ প্রদান করতে বলায় তাদের ৪০০ টাকার দুটি রসিদ দেওয়া হয়েছে মাত্র।
একই ভাবে অবৈধভাবে টাকা নিয়ে নতুন বই বিতরণের অভিযোগ রয়েছে রাজিহার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধেও।
রাজিহার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর অভিভাবক পত্রিকা বিক্রেতা ইদ্রিস হাওলাদারসহ অনেকেই জানিয়েছেন তাঁরা বছরের প্রথম দিন বই পায়নি। আর স্কুল থেকে জানানো হয়েছে পুরোনো বই জমা দিয়ে নতুন বই সংগ্রহ করতে সাড়ে ৪ শ টাকা লাগবে।
বিষয়টি নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস অবহিত হলে ওই দুটি স্কুল কর্তৃপক্ষ টাকা আদায়ের নতুন কৌশল হিসেবে ওই দিন হাতে গোনা কিছু শিক্ষার্থীদের বই দিয়ে দুপুরের আগেই তা বন্ধ করে দেয়। শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হয়, সব নতুন বই আসেনি, পুরোনো বই জমা নেওয়া হবে, পরে নতুন বই দেওয়া হবে।
মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সহায়ক মন্টু রঞ্জন হালদার জানান, নতুন বই বিতরণের জন্য স্কুলে পুরোনো বই জমা নেওয়ার কোনো বিধান নেই। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নতুন বইয়ের জন্য টাকা আদায় করা যাবে না। তবে উপজেলায় বইয়ের সংকট রয়েছে।
পয়সা মাধ্যমিক বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান জানান, স্কুল থেকে বিনা মূল্যে বই প্রদান করা হচ্ছে। তবে ব্যবস্থাপনা কমিটির রেজুলেশন অনুযায়ী ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি ফরম বাবদ ৫০ টাকা, মিলাদ ও পূজার ফি বাবদ ৮০ টাকা, ভর্তি ফি ২২০ টাকা এবং ভর্তি পরীক্ষা বাবদ ৫০ টাকাসহ মোট ৪০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। স্কুলের প্রদান করা রসিদে টাকা আদায়ের কোনো খাতের উল্লেখ না থাকার ব্যাপারে বলেন এটা হয়তো যে রসিদ কাটে তার ভুল।
রাজিহার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উজ্জল কুমার মন্ডল জানান, টাকা দিয়ে বই নেওয়ার ব্যাপারে তাঁর জানা নেই।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবুল হাশেম জানান, বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ তিনি ব্যবস্থা নেবেন।
সরকার সারা দেশে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনা মূল্যে বই বিতরণ করলেও আগৈলঝাড়ায় মাধ্যমিক স্তরের কয়েকটি স্কুলে শিক্ষার্থীদের থেকে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রতিকার ও জড়িতদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন অভিভাবকসহ সচেতন মহল। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে গতকাল দেওয়া লিখিত অভিযোগে উপজেলার পয়সা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থীর অভিভাবক মাকসুদ হাসান ও রুবেল শেখ জানান, স্কুলের দাবি করা ৪০০ টাকা পরিশোধ করে ছেলে-মেয়েদের জন্য নতুন বই সংগ্রহ করতে হয়েছে। একইভাবে যারা নতুন বই সংগ্রহ করেছেন তাদের বিনা মূল্যের বই পেতে গুনতে হয়েছে টাকা। এর মধ্যে ৩৫০ টাকায় বই এবং ৫০ টাকা ভর্তি ফি’র জন্য নেওয়া হলেও স্কুল থেকে প্রদান করা রসিদে বই বা ভর্তি ফি কোনোটাই নির্দিষ্ট করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানকে টাকার রসিদ প্রদান করতে বলায় তাদের ৪০০ টাকার দুটি রসিদ দেওয়া হয়েছে মাত্র।
একই ভাবে অবৈধভাবে টাকা নিয়ে নতুন বই বিতরণের অভিযোগ রয়েছে রাজিহার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধেও।
রাজিহার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর অভিভাবক পত্রিকা বিক্রেতা ইদ্রিস হাওলাদারসহ অনেকেই জানিয়েছেন তাঁরা বছরের প্রথম দিন বই পায়নি। আর স্কুল থেকে জানানো হয়েছে পুরোনো বই জমা দিয়ে নতুন বই সংগ্রহ করতে সাড়ে ৪ শ টাকা লাগবে।
বিষয়টি নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস অবহিত হলে ওই দুটি স্কুল কর্তৃপক্ষ টাকা আদায়ের নতুন কৌশল হিসেবে ওই দিন হাতে গোনা কিছু শিক্ষার্থীদের বই দিয়ে দুপুরের আগেই তা বন্ধ করে দেয়। শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হয়, সব নতুন বই আসেনি, পুরোনো বই জমা নেওয়া হবে, পরে নতুন বই দেওয়া হবে।
মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সহায়ক মন্টু রঞ্জন হালদার জানান, নতুন বই বিতরণের জন্য স্কুলে পুরোনো বই জমা নেওয়ার কোনো বিধান নেই। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নতুন বইয়ের জন্য টাকা আদায় করা যাবে না। তবে উপজেলায় বইয়ের সংকট রয়েছে।
পয়সা মাধ্যমিক বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান জানান, স্কুল থেকে বিনা মূল্যে বই প্রদান করা হচ্ছে। তবে ব্যবস্থাপনা কমিটির রেজুলেশন অনুযায়ী ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি ফরম বাবদ ৫০ টাকা, মিলাদ ও পূজার ফি বাবদ ৮০ টাকা, ভর্তি ফি ২২০ টাকা এবং ভর্তি পরীক্ষা বাবদ ৫০ টাকাসহ মোট ৪০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। স্কুলের প্রদান করা রসিদে টাকা আদায়ের কোনো খাতের উল্লেখ না থাকার ব্যাপারে বলেন এটা হয়তো যে রসিদ কাটে তার ভুল।
রাজিহার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উজ্জল কুমার মন্ডল জানান, টাকা দিয়ে বই নেওয়ার ব্যাপারে তাঁর জানা নেই।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবুল হাশেম জানান, বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ তিনি ব্যবস্থা নেবেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে