হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
রাঙামাটির লংগদুতে সপ্তম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সহসভাপতিসহ আটজনকে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা আওয়ামী লীগের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুছা মাতব্বর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে আব্দুল বারেক সরকারকে অব্যাহতি দেওয়ায় সহসভাপতি মো. সেলিমকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
অব্যাহতি প্রাপ্ত নেতারা হলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল বারেক সরকার, রাঙামাটি জেলা পরিষদের সদস্য ও সংগঠনে উপজেলা সহসভাপতি আবদুর রহিম, লংগদু সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সহসভাপতি কুলিন মিত্র চাকমা আদু, গুলাশাখালী ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. রকিব, বগাচতর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. বোরহান উদ্দিন, ভাসান্না আদম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. হযরত আলী, মাইনীমুখ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. এরশাদ আলী সরকার এবং উপজেলা শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল হোসেন কমল।
সপ্তম ধাপে ইউপি নির্বাচন ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। অব্যাহতি পাওয়া নেতাদের মধ্যে ছয়জনই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে বিভিন্ন ইউপিতে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এঁদের মধ্যে আছেন, সদর ইউপির চেয়ারম্যান কুলিন মিত্র চাকমা আদু, গুলাশাখালী ইউনিয়নের মো. রকিব, বগাচতর ইউনিয়নের মো. বোরহান উদ্দিন, ভাসান্না আদম ইউনিয়নের মো. হযরত আলী, মাইনীমুখ ইউনিয়নের মো. এরশাদ আলী সরকার এবং শ্রমিক লীগ নেতা কামাল হোসেন কমল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অব্যাহতি প্রাপ্তরা অনুষ্ঠেয় ইউপি নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী হওয়ায় এবং বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এতে দল ও দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য করায় দলীয় গঠনতন্ত্রের প্রস্তাবনা ৪৭ ও প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলা ১১ ভঙ্গ করেছেন।
মুছা মাতব্বর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের উপজেলা সভাপতি আব্দুল বারেক সরকার দলীয় মনোনয়নে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সহসভাপতি আবদুর রহিম জেলা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁদের পদ বাতিলের জন্যও কেন্দ্রে লেখা হবে।’
এদিকে লংগদু উপজেলার সাতটি ইউপির পাঁচটিতে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। এসব নির্বাচনে আব্দুল বারেক সরকার ও আবদুর রহিমের আত্মীয় বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করছেন। প্রতীক বরাদ্দের পর এঁদের সতর্কতা নোটিশ দেয় জেলা আওয়ামী লীগ। তবে তাঁরা পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন বলে অভিযোগ আছে।
রাঙামাটির লংগদুতে সপ্তম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সহসভাপতিসহ আটজনকে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা আওয়ামী লীগের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুছা মাতব্বর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে আব্দুল বারেক সরকারকে অব্যাহতি দেওয়ায় সহসভাপতি মো. সেলিমকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
অব্যাহতি প্রাপ্ত নেতারা হলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল বারেক সরকার, রাঙামাটি জেলা পরিষদের সদস্য ও সংগঠনে উপজেলা সহসভাপতি আবদুর রহিম, লংগদু সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সহসভাপতি কুলিন মিত্র চাকমা আদু, গুলাশাখালী ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. রকিব, বগাচতর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. বোরহান উদ্দিন, ভাসান্না আদম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. হযরত আলী, মাইনীমুখ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. এরশাদ আলী সরকার এবং উপজেলা শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল হোসেন কমল।
সপ্তম ধাপে ইউপি নির্বাচন ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। অব্যাহতি পাওয়া নেতাদের মধ্যে ছয়জনই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে বিভিন্ন ইউপিতে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এঁদের মধ্যে আছেন, সদর ইউপির চেয়ারম্যান কুলিন মিত্র চাকমা আদু, গুলাশাখালী ইউনিয়নের মো. রকিব, বগাচতর ইউনিয়নের মো. বোরহান উদ্দিন, ভাসান্না আদম ইউনিয়নের মো. হযরত আলী, মাইনীমুখ ইউনিয়নের মো. এরশাদ আলী সরকার এবং শ্রমিক লীগ নেতা কামাল হোসেন কমল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অব্যাহতি প্রাপ্তরা অনুষ্ঠেয় ইউপি নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী হওয়ায় এবং বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এতে দল ও দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য করায় দলীয় গঠনতন্ত্রের প্রস্তাবনা ৪৭ ও প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলা ১১ ভঙ্গ করেছেন।
মুছা মাতব্বর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের উপজেলা সভাপতি আব্দুল বারেক সরকার দলীয় মনোনয়নে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সহসভাপতি আবদুর রহিম জেলা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁদের পদ বাতিলের জন্যও কেন্দ্রে লেখা হবে।’
এদিকে লংগদু উপজেলার সাতটি ইউপির পাঁচটিতে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। এসব নির্বাচনে আব্দুল বারেক সরকার ও আবদুর রহিমের আত্মীয় বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করছেন। প্রতীক বরাদ্দের পর এঁদের সতর্কতা নোটিশ দেয় জেলা আওয়ামী লীগ। তবে তাঁরা পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন বলে অভিযোগ আছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে