মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে বিভিন্ন ধরনের গান ব্যবহার করছেন প্রার্থীরা। এর মধ্য দিয়ে দলের ইতিবাচক দিক তুলে ধরে চাওয়া হচ্ছে ভোট। বিকেল থেকে রাত অবধি মৌসুমি শিল্পীরা বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষে গান বেঁধে হাটে-মাঠে-ঘাটে গান গেয়ে বেড়াচ্ছেন। ভোটাররা জানান ব্যতিক্রমী এসব গান শুনে আনন্দ পাচ্ছেন।
বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের জনপ্রিয় ধামাইল, ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া ও মুর্শিদি গানে প্রার্থীর নাম ও প্রতীক সংযোজন করে নির্বাচনী আবহ তৈরি করেছে। গতানুগতিক মাইকিংয়ের বাইরে প্রায় সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এ সহজ পথকেই বেছে নিয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচনী এলাকাগুলো ঘুরে দেখা যায়, দুপুরের পর থেকেই অনেক শিল্পী বেরিয়েছেন নির্বাচনী গান গাওয়ার জন্য। বাড়তি আয়ের সুযোগকে কাজে লাগাতে এই সময়টাতে অনেক জায়গার লোকসংগীত শিল্পীরাও এসেছেন এখানে।
স্থানীয়রা জানান, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টমটম, পিকআপ ভ্যানসহ বিভিন্ন বাহনে মাইক বেঁধে বেলা ২টা থেকে ৮টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলে গানের মাধ্যমে প্রচার।
মৌসুমি শিল্পী আকলিমা খাতুন ও যন্ত্রশিল্পী যথিন্দ্র সরকার জানান, নির্বাচন এলে তাঁদের ডাক আসে। জনপ্রিয় বিভিন্ন গানে প্রার্থীর নাম ও প্রতীক সংযোজন করে সুর ও ছন্দের সমন্বয়ে গান তৈরি করা হয়। গ্রাম, হাটবাজার কিংবা হাওরে সর্বত্র গান পরিবেশন করেন তাঁরা।
চাঁদনীঘাট ভোটার উপমা উর্বশী বলেন, ‘গানে গানে ভোটের প্রচার শুনতে খুবই ভালো লাগে। আমাদের সিলেট অঞ্চলের প্রচলিত গানের সুরে প্রার্থী আর প্রতীক দিয়ে যে এত সুন্দর গান হয়, না শুনলে জানতাম না।’
শুধু চেয়ারম্যান প্রার্থীরা নন, মেম্বার ও সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্য প্রার্থীরাও প্রচারের জন্য এ সুর আর ছন্দের সমন্বয়ে তৈরি গানকে নির্বাচনী প্রচারে বেছে নিয়েছেন।
চাঁদনীঘাট ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদপ্রার্থী কামাল আহমদ জয়নাল বলেন, ভোটাররা এখন নিত্যনতুন প্রচারে আকৃষ্ট হচ্ছেন। তাই নির্বাচনী প্রচারণার জন্য স্থানীয় মৌসুমি শিল্পীদের দিয়ে নিজের প্রচার চালাচ্ছেন।
এ ইউপির নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আখতার হোসেন বলেন, ‘গতানুগতিক প্রচারের চেয়ে মানুষ গান পছন্দ করে। আর আমাদের সিলেট অঞ্চলে শাহ আব্দুল করিম, হাছন রাজার মতো গুণী ব্যক্তিদের প্রভাব রয়েছে। তাই ভোটারদের আনন্দ দানে এবং সহজে ভোটারদের কাছাকাছি পৌঁছানোর জন্য আমরা গানের মাধ্যমে প্রচার চালাচ্ছি। এতে ব্যাপক সাড়াও পাচ্ছি।’
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে বিভিন্ন ধরনের গান ব্যবহার করছেন প্রার্থীরা। এর মধ্য দিয়ে দলের ইতিবাচক দিক তুলে ধরে চাওয়া হচ্ছে ভোট। বিকেল থেকে রাত অবধি মৌসুমি শিল্পীরা বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষে গান বেঁধে হাটে-মাঠে-ঘাটে গান গেয়ে বেড়াচ্ছেন। ভোটাররা জানান ব্যতিক্রমী এসব গান শুনে আনন্দ পাচ্ছেন।
বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের জনপ্রিয় ধামাইল, ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া ও মুর্শিদি গানে প্রার্থীর নাম ও প্রতীক সংযোজন করে নির্বাচনী আবহ তৈরি করেছে। গতানুগতিক মাইকিংয়ের বাইরে প্রায় সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এ সহজ পথকেই বেছে নিয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচনী এলাকাগুলো ঘুরে দেখা যায়, দুপুরের পর থেকেই অনেক শিল্পী বেরিয়েছেন নির্বাচনী গান গাওয়ার জন্য। বাড়তি আয়ের সুযোগকে কাজে লাগাতে এই সময়টাতে অনেক জায়গার লোকসংগীত শিল্পীরাও এসেছেন এখানে।
স্থানীয়রা জানান, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টমটম, পিকআপ ভ্যানসহ বিভিন্ন বাহনে মাইক বেঁধে বেলা ২টা থেকে ৮টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলে গানের মাধ্যমে প্রচার।
মৌসুমি শিল্পী আকলিমা খাতুন ও যন্ত্রশিল্পী যথিন্দ্র সরকার জানান, নির্বাচন এলে তাঁদের ডাক আসে। জনপ্রিয় বিভিন্ন গানে প্রার্থীর নাম ও প্রতীক সংযোজন করে সুর ও ছন্দের সমন্বয়ে গান তৈরি করা হয়। গ্রাম, হাটবাজার কিংবা হাওরে সর্বত্র গান পরিবেশন করেন তাঁরা।
চাঁদনীঘাট ভোটার উপমা উর্বশী বলেন, ‘গানে গানে ভোটের প্রচার শুনতে খুবই ভালো লাগে। আমাদের সিলেট অঞ্চলের প্রচলিত গানের সুরে প্রার্থী আর প্রতীক দিয়ে যে এত সুন্দর গান হয়, না শুনলে জানতাম না।’
শুধু চেয়ারম্যান প্রার্থীরা নন, মেম্বার ও সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্য প্রার্থীরাও প্রচারের জন্য এ সুর আর ছন্দের সমন্বয়ে তৈরি গানকে নির্বাচনী প্রচারে বেছে নিয়েছেন।
চাঁদনীঘাট ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদপ্রার্থী কামাল আহমদ জয়নাল বলেন, ভোটাররা এখন নিত্যনতুন প্রচারে আকৃষ্ট হচ্ছেন। তাই নির্বাচনী প্রচারণার জন্য স্থানীয় মৌসুমি শিল্পীদের দিয়ে নিজের প্রচার চালাচ্ছেন।
এ ইউপির নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আখতার হোসেন বলেন, ‘গতানুগতিক প্রচারের চেয়ে মানুষ গান পছন্দ করে। আর আমাদের সিলেট অঞ্চলে শাহ আব্দুল করিম, হাছন রাজার মতো গুণী ব্যক্তিদের প্রভাব রয়েছে। তাই ভোটারদের আনন্দ দানে এবং সহজে ভোটারদের কাছাকাছি পৌঁছানোর জন্য আমরা গানের মাধ্যমে প্রচার চালাচ্ছি। এতে ব্যাপক সাড়াও পাচ্ছি।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২০ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে