ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
প্রতিদিনের বড় একটা সময় সহকর্মীদের সঙ্গে কর্মস্থলে কেটে যায়। অনেকের তো পরিবারের সদস্যদের চেয়েও বেশি সময় সহকর্মীদের সঙ্গে অতিবাহিত করতে হয়। ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন দীর্ঘ সময় একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে সহকর্মীরাও পরিবারের সদস্যদের মতোই হয়ে যায়। সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক হলে সুন্দর কর্মপরিবেশ তৈরি হবে। এতে একদিকে কাজের গতি বাড়বে, অন্যদিকে মনে শান্তি ফিরে আসবে। কর্মস্থল হয়ে উঠবে স্বস্তি ও আস্থার জায়গা। কাজেই সহকর্মীদের সঙ্গে সুন্দর, দায়িত্বশীল ও ভারসাম্যপূর্ণ আচরণ কর্মজীবনে সাফল্য লাভে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটিই ইসলামের নির্দেশনা।
সহকর্মীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার
ইসলাম মানুষকে সহকর্মীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছে। হাসিমুখে সাক্ষাৎ, সালাম ও কুশলবিনিময়, উত্তম আচরণ, আন্তরিকতা ও সহযোগিতা—সবই সদ্ব্যবহারের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর ইবাদত করবে ও কোনো কিছুকে তাঁর শরিক করবে না এবং বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজন, এতিম, অভাবগ্রস্ত, নিকট-প্রতিবেশী, দূর-প্রতিবেশী, সঙ্গী-সাথি (সহকর্মী), মুসাফির ও তোমাদের অধিকারভুক্ত দাস-দাসীদের প্রতি সদ্ব্যবহার করবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পছন্দ করেন না দাম্ভিক, অহংকারীকে।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ৩৬) আয়াতে ‘সাহিবি বিল জাম্ব’-এর ব্যাখ্যায় তাফসিরকারকেরা বলেন, যিনি কোনো কাজে, পেশায় বা বিষয়ে তোমার সঙ্গে জড়িত বা তোমার অংশীদার, তা শিল্পশ্রমই হোক অথবা অফিস-আদালতের চাকরিতে হোক অথবা কোনো সফরে বা স্থায়ী বসবাসেই হোক। (তাফসিরে রুহুল মাআনি)
পরস্পরকে সহযোগিতা করা
যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও কর্মদক্ষতা সবার সমান হয় না। পরস্পরকে সহযোগিতা করে এগিয়ে নিতে হয়। পারস্পরিক সহযোগিতায় সৌহার্দ্য গড়ে ওঠার ফলে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ সুন্দর হয়। ওমর (রা.) এক সহকর্মীর সঙ্গে কাজ ভাগাভাগি করে নিয়েছিলেন। একদিন তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে উপস্থিত হয়ে দ্বীন শিখতেন আর তার সহকর্মী কাজ করতেন। পরের দিন তিনি কাজ করতেন আর তাঁর সহকর্মী দ্বীন শিখতেন। ওমর (রা.) বলেন, আমি ও আমার এক আনসারি প্রতিবেশী বনি উমাইয়া ইবনু যায়দের মহল্লায় বাস করতাম। এ মহল্লাটি ছিল মদিনার উঁচু এলাকায়। আমরা দুজনে পালাক্রমে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে উপস্থিত হতাম। তিনি এক দিন আসতেন আর আমি এক দিন আসতাম। আমি যেদিন আসতাম, সেদিনের ওহি ইত্যাদির খবর তাঁকে পৌঁছে দিতাম। আর তিনি যেদিন আসতেন, সেদিন তিনিও তা-ই করতেন।’ (বুখারি, হাদিস: ৮৯)
সম্পর্কের ভারসাম্য রক্ষা করা
সব ক্ষেত্রেই সম্পর্কের ভারসাম্য রক্ষা জরুরি। অন্যথায় হিতে বিপরীত হয়। যেমন সহযাত্রীর সঙ্গে সম্পর্কের বাড়াবাড়িতে অনেক সময় জান-মাল খোয়া যাওয়ার খবর পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কের বাড়াবাড়িতে পক্ষপাতিত্ব তৈরি হয়, যা ন্যায়পরায়ণতা নষ্ট করে। সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কের ভিত্তি হলো পেশাদারি। কাজেই এ সম্পর্ক পেশাদারির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিজের বন্ধুর সঙ্গে ভালোবাসার আধিক্য প্রদর্শন করবে না। হয়তো সে একদিন তোমার শত্রু হয়ে যাবে। তোমার শত্রুর সঙ্গেও শত্রুতার চরম সীমা প্রদর্শন করবে না। হয়তো সে একদিন তোমার বন্ধু হয়ে যাবে।’ (তিরমিজি, হাদিস: ১৯৯৭)
শোনা কথায় কান না দেওয়া
শোনা কথায় সিদ্ধান্ত নেওয়া কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ বিষাক্ত করে দেয়। তাই কোনো কথা শুনলে তা যাচাই করার আগে প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত নয়। এসব এড়িয়ে চললেই সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, যদি কোনো পাপাচারী তোমাদের কাছে কোনো বার্তা নিয়ে আসে, তোমরা তা পরীক্ষা করে দেখবে। যেন অজ্ঞতাবশত তোমরা কোনো সম্প্রদায়কে ক্ষতিগ্রস্ত করে না বসো এবং পরে তোমাদের কৃতকর্মের জন্য তোমাদের অনুতপ্ত হতে হয়।’ (সুরা হুজরাত, আয়াত: ৬)
পরস্পরে কল্যাণকামী হওয়া
সবার প্রতি কল্যাণকামী হওয়া ইসলামের অন্যতম শিক্ষা। মানুষের প্রতি কল্যাণকামিতা হলো—সঠিক পথ ও কল্যাণকর কাজের দিকনির্দেশনা দেওয়া, ধর্মীয় বিষয় শেখানো, দোষত্রুটি গোপন রাখা, প্রয়োজন পূরণ করা, প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতা না করা, হিংসা পোষণ না করা; বরং সবার প্রতি সহনশীলতা প্রদর্শন ও সব কাজে সেবার মানসিকতা জাগ্রত করা। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘মুমিনের প্রতি মুমিনের ছয়টি দায়িত্ব রয়েছে। এক. সাক্ষাৎ হলে সালাম দেওয়া। দুই. হাঁচি দিলে জবাব দেওয়া (আলহামদুলিল্লাহ্ শুনে ইয়ারহামুকাল্লাহ বলা)। তিন. দাওয়াত করলে কবুল করা। চার. অসুস্থ হলে শুশ্রূষা করা। পাঁচ. মারা গেলে উপস্থিত হওয়া। ছয়. সাক্ষাতে কিংবা অসাক্ষাতে কল্যাণ কামনা করা।’ (মুসনদে আহমদ, হাদিস: ৮২৭১) অন্য হাদিসে কল্যাণকামনা করাকেই দ্বীন বলা হয়েছে। তামিমে দারি (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘দ্বীন মানেই হলো নসিহত বা কল্যাণকামিতা’। (মুসলিম, হাদিস: ৫৫)
পরিশেষে বলা যায়, সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল হলে এবং সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক নিশ্চিত করা গেলে কর্মজীবন হয়ে উঠবে অত্যন্ত সাফল্যময়। মহান আল্লাহ সবাইকে তৌফিক দিন।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিদিনের বড় একটা সময় সহকর্মীদের সঙ্গে কর্মস্থলে কেটে যায়। অনেকের তো পরিবারের সদস্যদের চেয়েও বেশি সময় সহকর্মীদের সঙ্গে অতিবাহিত করতে হয়। ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন দীর্ঘ সময় একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে সহকর্মীরাও পরিবারের সদস্যদের মতোই হয়ে যায়। সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক হলে সুন্দর কর্মপরিবেশ তৈরি হবে। এতে একদিকে কাজের গতি বাড়বে, অন্যদিকে মনে শান্তি ফিরে আসবে। কর্মস্থল হয়ে উঠবে স্বস্তি ও আস্থার জায়গা। কাজেই সহকর্মীদের সঙ্গে সুন্দর, দায়িত্বশীল ও ভারসাম্যপূর্ণ আচরণ কর্মজীবনে সাফল্য লাভে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটিই ইসলামের নির্দেশনা।
সহকর্মীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার
ইসলাম মানুষকে সহকর্মীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছে। হাসিমুখে সাক্ষাৎ, সালাম ও কুশলবিনিময়, উত্তম আচরণ, আন্তরিকতা ও সহযোগিতা—সবই সদ্ব্যবহারের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর ইবাদত করবে ও কোনো কিছুকে তাঁর শরিক করবে না এবং বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজন, এতিম, অভাবগ্রস্ত, নিকট-প্রতিবেশী, দূর-প্রতিবেশী, সঙ্গী-সাথি (সহকর্মী), মুসাফির ও তোমাদের অধিকারভুক্ত দাস-দাসীদের প্রতি সদ্ব্যবহার করবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পছন্দ করেন না দাম্ভিক, অহংকারীকে।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ৩৬) আয়াতে ‘সাহিবি বিল জাম্ব’-এর ব্যাখ্যায় তাফসিরকারকেরা বলেন, যিনি কোনো কাজে, পেশায় বা বিষয়ে তোমার সঙ্গে জড়িত বা তোমার অংশীদার, তা শিল্পশ্রমই হোক অথবা অফিস-আদালতের চাকরিতে হোক অথবা কোনো সফরে বা স্থায়ী বসবাসেই হোক। (তাফসিরে রুহুল মাআনি)
পরস্পরকে সহযোগিতা করা
যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও কর্মদক্ষতা সবার সমান হয় না। পরস্পরকে সহযোগিতা করে এগিয়ে নিতে হয়। পারস্পরিক সহযোগিতায় সৌহার্দ্য গড়ে ওঠার ফলে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ সুন্দর হয়। ওমর (রা.) এক সহকর্মীর সঙ্গে কাজ ভাগাভাগি করে নিয়েছিলেন। একদিন তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে উপস্থিত হয়ে দ্বীন শিখতেন আর তার সহকর্মী কাজ করতেন। পরের দিন তিনি কাজ করতেন আর তাঁর সহকর্মী দ্বীন শিখতেন। ওমর (রা.) বলেন, আমি ও আমার এক আনসারি প্রতিবেশী বনি উমাইয়া ইবনু যায়দের মহল্লায় বাস করতাম। এ মহল্লাটি ছিল মদিনার উঁচু এলাকায়। আমরা দুজনে পালাক্রমে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে উপস্থিত হতাম। তিনি এক দিন আসতেন আর আমি এক দিন আসতাম। আমি যেদিন আসতাম, সেদিনের ওহি ইত্যাদির খবর তাঁকে পৌঁছে দিতাম। আর তিনি যেদিন আসতেন, সেদিন তিনিও তা-ই করতেন।’ (বুখারি, হাদিস: ৮৯)
সম্পর্কের ভারসাম্য রক্ষা করা
সব ক্ষেত্রেই সম্পর্কের ভারসাম্য রক্ষা জরুরি। অন্যথায় হিতে বিপরীত হয়। যেমন সহযাত্রীর সঙ্গে সম্পর্কের বাড়াবাড়িতে অনেক সময় জান-মাল খোয়া যাওয়ার খবর পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কের বাড়াবাড়িতে পক্ষপাতিত্ব তৈরি হয়, যা ন্যায়পরায়ণতা নষ্ট করে। সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কের ভিত্তি হলো পেশাদারি। কাজেই এ সম্পর্ক পেশাদারির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিজের বন্ধুর সঙ্গে ভালোবাসার আধিক্য প্রদর্শন করবে না। হয়তো সে একদিন তোমার শত্রু হয়ে যাবে। তোমার শত্রুর সঙ্গেও শত্রুতার চরম সীমা প্রদর্শন করবে না। হয়তো সে একদিন তোমার বন্ধু হয়ে যাবে।’ (তিরমিজি, হাদিস: ১৯৯৭)
শোনা কথায় কান না দেওয়া
শোনা কথায় সিদ্ধান্ত নেওয়া কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ বিষাক্ত করে দেয়। তাই কোনো কথা শুনলে তা যাচাই করার আগে প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত নয়। এসব এড়িয়ে চললেই সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, যদি কোনো পাপাচারী তোমাদের কাছে কোনো বার্তা নিয়ে আসে, তোমরা তা পরীক্ষা করে দেখবে। যেন অজ্ঞতাবশত তোমরা কোনো সম্প্রদায়কে ক্ষতিগ্রস্ত করে না বসো এবং পরে তোমাদের কৃতকর্মের জন্য তোমাদের অনুতপ্ত হতে হয়।’ (সুরা হুজরাত, আয়াত: ৬)
পরস্পরে কল্যাণকামী হওয়া
সবার প্রতি কল্যাণকামী হওয়া ইসলামের অন্যতম শিক্ষা। মানুষের প্রতি কল্যাণকামিতা হলো—সঠিক পথ ও কল্যাণকর কাজের দিকনির্দেশনা দেওয়া, ধর্মীয় বিষয় শেখানো, দোষত্রুটি গোপন রাখা, প্রয়োজন পূরণ করা, প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতা না করা, হিংসা পোষণ না করা; বরং সবার প্রতি সহনশীলতা প্রদর্শন ও সব কাজে সেবার মানসিকতা জাগ্রত করা। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘মুমিনের প্রতি মুমিনের ছয়টি দায়িত্ব রয়েছে। এক. সাক্ষাৎ হলে সালাম দেওয়া। দুই. হাঁচি দিলে জবাব দেওয়া (আলহামদুলিল্লাহ্ শুনে ইয়ারহামুকাল্লাহ বলা)। তিন. দাওয়াত করলে কবুল করা। চার. অসুস্থ হলে শুশ্রূষা করা। পাঁচ. মারা গেলে উপস্থিত হওয়া। ছয়. সাক্ষাতে কিংবা অসাক্ষাতে কল্যাণ কামনা করা।’ (মুসনদে আহমদ, হাদিস: ৮২৭১) অন্য হাদিসে কল্যাণকামনা করাকেই দ্বীন বলা হয়েছে। তামিমে দারি (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘দ্বীন মানেই হলো নসিহত বা কল্যাণকামিতা’। (মুসলিম, হাদিস: ৫৫)
পরিশেষে বলা যায়, সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল হলে এবং সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক নিশ্চিত করা গেলে কর্মজীবন হয়ে উঠবে অত্যন্ত সাফল্যময়। মহান আল্লাহ সবাইকে তৌফিক দিন।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে