হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
নাম সংশোধনের জন্য চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে অনলাইনে আবেদন করেন শাহনাজ লিনা। এরপর দীর্ঘ ১০ মাস পার হয়ে গেলেও এখনো সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাননি এই নারী। যেখানে অনলাইনে আবেদনের পর এক মাসের মধ্যে সংশোধিত কপি পাওয়ার কথা সেখানে বারবার জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে গিয়েও এর কোনো সমাধান খুঁজে পাচ্ছেন না তিনি।
নগরীর পাহাড়তলী গ্রীন ভিউ এলাকার বাসিন্দা শাহনাজ লিনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় পরিচয়পত্রে জন্ম তারিখ ভুল আসছে। নামের শেষাংশও ভুল ছিল। তাই এই দুটি ভুল ঠিক করার জন্য ফেব্রুয়ারি মাসে অনলাইনে আবেদন করি। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমার জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন হয়নি। গত ১০ মাসে ৫ দফায় নির্বাচন অফিসে আসছি। যখনই আসি, এটা ভুল, সেটা ভুল বলে তাড়িয়ে দেয়। আজ (গত বৃহস্পতিবার) সকালে এসে বসে আছি, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করছি। কিন্তু সমাধান হয়নি। কবে ঠিক হবে জানি না।’
শুধু শাহনাজ লিনা নন, তাঁর মতো আরও অনেকে এনআইডি সংশোধন করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। মাসে পর মাস অপেক্ষা করেও মিলছে না কোনো সমাধান। নির্বাচন কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘ম্যানেজ’ করতে পারলেই মিলছে সমাধান। না হয়, মাসের পর মাস ঘুরেও সমাধান পাচ্ছেন না সেবাগ্রহীতারা।
মার্চ মাসে আবেদন করে এখনো সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি পাননি ফটিকছড়ির বাসিন্দা মোহাম্মদ বদিউল আলম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে বেশ কয়েক দফায় ধরনা দেওয়ার পরও সুরাহা হয়নি। পরে বাধ্য হয়ে বৃহস্পতিবার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আসেন।
বদিউল আলম বলেন, ‘নামের ভুল সংশোধনের জন্য গত মার্চ মাসে আবেদন করি। এরপর কয়েকবার উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে যাই। একবার বলে, “আপনার এটা এখনো ক্যাটাগরি পড়ে নাই।” অন্যবার বলে, “আপনি ডিগ্রির সার্টিফিকেট সাবমিট করেননি।” সর্বশেষ যাওয়ার পর বললেন, “আপনার এটা খ ক্যাটাগরিতে পড়েছে, আপনি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান।” এখানে আসার পর কেউ পাত্তা দিচ্ছেন না। জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করার জন্য ২ ঘণ্টা বসেছিলাম। এরপর তাঁর ড্রাইভার এসে বলেন, “আপনি সোজা এখান থেকে চলে যাবেন। আর কখনো এখানে আসবেন না।”
এনআইডি সেবা আধুনিক করতে ২০২০ সালের ২৬ এপ্রিল থেকে অনলাইনে কার্যক্রম চালু করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ক, খ, গ ও ঘ ক্যাটাগরি করে সংশোধনের জন্য মাঠ পর্যায়ের নির্বাচন কর্মকর্তাদের সংশোধনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ‘ক’ ক্যাটাগরিতে থানা নির্বাচন কর্মকর্তারা, ‘খ’ ক্যাটাগরিতে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ‘গ’ ক্যাটাগরিতে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তি করেন। এ ছাড়া এনআইডির মহাপরিচালকের ‘ঘ’ ক্যাটাগরিতে আবেদন নিষ্পত্তি করেন।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর লাভ লেন এলাকায় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে অসংখ্য সেবাগ্রহীতা এনআইডি সংশোধনের আবেদন করে নিষ্পত্তির জন্য ঘোরাঘুরি করছেন। তাঁদের অনেকের অভিযোগ, অনলাইনে আবেদন করে এখানে এসে বারবার তাগাদা দেওয়ার পরও জাতীয় পরিচয়পত্রের সংশোধিত কপি মিলছে না। নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচয় থাকলে তাঁরা সহজে সংশোধন করতে পারেন। তবে যাঁদের সঙ্গে এমন পরিচয় নেই তাঁদের মাসের পর মাস এখানে এসে ঘোরাঘুরি করতে হচ্ছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের লোকবলের সংকট আছে। এ কারণে সব কাজ ঠিকভাবে করা সম্ভব হয় না। অনলাইনে আবেদনের সময় অনেকে ভুল সংশোধনের জন্য যে সকল কাগজপত্র লাগে সেগুলো ঠিকমতো দেন না। যে কারণে আমরা সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তি করতে পারি না।’
সবকিছু ঠিকমতো সাবমিট করার পরও কেন সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছেন জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এনআইডি সংশোধন করতে এসে হয়রানির শিকার হচ্ছেন এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। সবকিছু ঠিকমতো সাবমিট করলে আমরা সেগুলো দ্রুতই নিষ্পত্তি করে দিই।’
কাগজপত্র ঠিক থাকলে আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তি করা হয় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এমন দাবি করলেও বাস্তবে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। আবেদনের সঙ্গে সব কাগজপত্র ঠিকমতো সাবমিট করার পরও তিন মাস ধরে এনআইডির সংশোধন কপি পাননি দৈনিক শেয়ার বিজের স্টাফ রিপোর্টার সাঈদ সবুজ। তিনি বলেন, ‘তিন মাস আগে নাম সংশোধনের জন্য আবেদন করেছিলাম। এর পর তিন দফায় জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করেছি, কিন্তু পাইনি। প্রতিবারই একটা না একটা অজুহাত দেখিয়ে আমাকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার আমি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করে ভোগান্তির কথা বলেছি। এরপর তিনি চেক করে দেখেন আবেদনের সঙ্গে চাওয়া সকল কাগজপত্র সাবমিট করা আছে। পরে তিনি ওকে করার পর সঙ্গে সঙ্গে সংশোধন করা হয়েছে—এমন একটা এসএমএস আমার মোবাইলে চলে আসে।’
সাঈদ সবুজ আরও বলেন, ‘নির্বাচন অফিসের কর্মীরা ইচ্ছে করেই সাধারণ মানুষকে হয়রানি করেন। না হয়, আমার সবকিছু ঠিক থাকার পরও কেন আমাকে ঘোরানো হলো? আর যদি সমস্যাই থাকত তাহলে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কীভাবে ৫ মিনিটে সেটা নিষ্পত্তি করলেন। যদি তাই না হয়, তবে সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও আমার আবেদনটি কেন এত দিন সংশোধন করা হয়নি।’ সেবাগ্রহীতারা কয়েকবার আসার পর ক্লান্ত হয়ে যেন তাঁদের টাকা দিয়ে কাজটা করিয়ে নেন এ জন্যই ওই ভোগান্তিতে ফেলা হয় বলেও মনে করেন তিনি।
নাম সংশোধনের জন্য চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে অনলাইনে আবেদন করেন শাহনাজ লিনা। এরপর দীর্ঘ ১০ মাস পার হয়ে গেলেও এখনো সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাননি এই নারী। যেখানে অনলাইনে আবেদনের পর এক মাসের মধ্যে সংশোধিত কপি পাওয়ার কথা সেখানে বারবার জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে গিয়েও এর কোনো সমাধান খুঁজে পাচ্ছেন না তিনি।
নগরীর পাহাড়তলী গ্রীন ভিউ এলাকার বাসিন্দা শাহনাজ লিনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় পরিচয়পত্রে জন্ম তারিখ ভুল আসছে। নামের শেষাংশও ভুল ছিল। তাই এই দুটি ভুল ঠিক করার জন্য ফেব্রুয়ারি মাসে অনলাইনে আবেদন করি। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমার জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন হয়নি। গত ১০ মাসে ৫ দফায় নির্বাচন অফিসে আসছি। যখনই আসি, এটা ভুল, সেটা ভুল বলে তাড়িয়ে দেয়। আজ (গত বৃহস্পতিবার) সকালে এসে বসে আছি, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করছি। কিন্তু সমাধান হয়নি। কবে ঠিক হবে জানি না।’
শুধু শাহনাজ লিনা নন, তাঁর মতো আরও অনেকে এনআইডি সংশোধন করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। মাসে পর মাস অপেক্ষা করেও মিলছে না কোনো সমাধান। নির্বাচন কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘ম্যানেজ’ করতে পারলেই মিলছে সমাধান। না হয়, মাসের পর মাস ঘুরেও সমাধান পাচ্ছেন না সেবাগ্রহীতারা।
মার্চ মাসে আবেদন করে এখনো সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি পাননি ফটিকছড়ির বাসিন্দা মোহাম্মদ বদিউল আলম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে বেশ কয়েক দফায় ধরনা দেওয়ার পরও সুরাহা হয়নি। পরে বাধ্য হয়ে বৃহস্পতিবার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আসেন।
বদিউল আলম বলেন, ‘নামের ভুল সংশোধনের জন্য গত মার্চ মাসে আবেদন করি। এরপর কয়েকবার উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে যাই। একবার বলে, “আপনার এটা এখনো ক্যাটাগরি পড়ে নাই।” অন্যবার বলে, “আপনি ডিগ্রির সার্টিফিকেট সাবমিট করেননি।” সর্বশেষ যাওয়ার পর বললেন, “আপনার এটা খ ক্যাটাগরিতে পড়েছে, আপনি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান।” এখানে আসার পর কেউ পাত্তা দিচ্ছেন না। জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করার জন্য ২ ঘণ্টা বসেছিলাম। এরপর তাঁর ড্রাইভার এসে বলেন, “আপনি সোজা এখান থেকে চলে যাবেন। আর কখনো এখানে আসবেন না।”
এনআইডি সেবা আধুনিক করতে ২০২০ সালের ২৬ এপ্রিল থেকে অনলাইনে কার্যক্রম চালু করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ক, খ, গ ও ঘ ক্যাটাগরি করে সংশোধনের জন্য মাঠ পর্যায়ের নির্বাচন কর্মকর্তাদের সংশোধনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ‘ক’ ক্যাটাগরিতে থানা নির্বাচন কর্মকর্তারা, ‘খ’ ক্যাটাগরিতে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ‘গ’ ক্যাটাগরিতে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তি করেন। এ ছাড়া এনআইডির মহাপরিচালকের ‘ঘ’ ক্যাটাগরিতে আবেদন নিষ্পত্তি করেন।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর লাভ লেন এলাকায় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে অসংখ্য সেবাগ্রহীতা এনআইডি সংশোধনের আবেদন করে নিষ্পত্তির জন্য ঘোরাঘুরি করছেন। তাঁদের অনেকের অভিযোগ, অনলাইনে আবেদন করে এখানে এসে বারবার তাগাদা দেওয়ার পরও জাতীয় পরিচয়পত্রের সংশোধিত কপি মিলছে না। নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচয় থাকলে তাঁরা সহজে সংশোধন করতে পারেন। তবে যাঁদের সঙ্গে এমন পরিচয় নেই তাঁদের মাসের পর মাস এখানে এসে ঘোরাঘুরি করতে হচ্ছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের লোকবলের সংকট আছে। এ কারণে সব কাজ ঠিকভাবে করা সম্ভব হয় না। অনলাইনে আবেদনের সময় অনেকে ভুল সংশোধনের জন্য যে সকল কাগজপত্র লাগে সেগুলো ঠিকমতো দেন না। যে কারণে আমরা সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তি করতে পারি না।’
সবকিছু ঠিকমতো সাবমিট করার পরও কেন সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছেন জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এনআইডি সংশোধন করতে এসে হয়রানির শিকার হচ্ছেন এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। সবকিছু ঠিকমতো সাবমিট করলে আমরা সেগুলো দ্রুতই নিষ্পত্তি করে দিই।’
কাগজপত্র ঠিক থাকলে আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তি করা হয় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এমন দাবি করলেও বাস্তবে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। আবেদনের সঙ্গে সব কাগজপত্র ঠিকমতো সাবমিট করার পরও তিন মাস ধরে এনআইডির সংশোধন কপি পাননি দৈনিক শেয়ার বিজের স্টাফ রিপোর্টার সাঈদ সবুজ। তিনি বলেন, ‘তিন মাস আগে নাম সংশোধনের জন্য আবেদন করেছিলাম। এর পর তিন দফায় জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করেছি, কিন্তু পাইনি। প্রতিবারই একটা না একটা অজুহাত দেখিয়ে আমাকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার আমি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করে ভোগান্তির কথা বলেছি। এরপর তিনি চেক করে দেখেন আবেদনের সঙ্গে চাওয়া সকল কাগজপত্র সাবমিট করা আছে। পরে তিনি ওকে করার পর সঙ্গে সঙ্গে সংশোধন করা হয়েছে—এমন একটা এসএমএস আমার মোবাইলে চলে আসে।’
সাঈদ সবুজ আরও বলেন, ‘নির্বাচন অফিসের কর্মীরা ইচ্ছে করেই সাধারণ মানুষকে হয়রানি করেন। না হয়, আমার সবকিছু ঠিক থাকার পরও কেন আমাকে ঘোরানো হলো? আর যদি সমস্যাই থাকত তাহলে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কীভাবে ৫ মিনিটে সেটা নিষ্পত্তি করলেন। যদি তাই না হয়, তবে সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও আমার আবেদনটি কেন এত দিন সংশোধন করা হয়নি।’ সেবাগ্রহীতারা কয়েকবার আসার পর ক্লান্ত হয়ে যেন তাঁদের টাকা দিয়ে কাজটা করিয়ে নেন এ জন্যই ওই ভোগান্তিতে ফেলা হয় বলেও মনে করেন তিনি।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে