আজিজুর রহমান, চৌগাছা (যশোর)
পবিত্র রমজান উপলক্ষে যশোরে নিম্নআয়ের পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার বেলা পৌনে ১১টার দিকে যশোর উপশহর ইউনিয়নের বি-ব্লক বাজারে পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান। এ দিন টিসিবির পণ্য কিনতে দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে কার্ডধারীদের। তবে দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পরও পণ্য হাতে পাওয়ার পর হাসি ফুটতে দেখা গেছে।
টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনের সময় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মুনিম লিংকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জেলায় প্রথম দফায় এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৩৯টি পরিবারকে এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। প্রতিদিন টিসিবি পণ্য পাবে কার্ড পাওয়া ১০ হাজারের বেশি পরিবার।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান বলেন, ‘নির্ধারিত মূল্যে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য বিক্রির কার্যক্রমে দুই দফায় যশোর জেলায় এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৩৯ পরিবারের কাছে এ খাদ্যপণ্য বিক্রি করা হবে। আজ (রোববার) প্রথম দফার কার্যক্রম শুরু হলো। রমজান মাসের শুরুতে আরেকবার বিক্রি করা হবে এ পণ্য। প্রথম দিন যশোরের আট উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার পরিবারের কাছে খাদ্যপণ্য বিক্রি করা হবে।
এর আগে শনিবার দুপুরে যশোর কালেক্টরেট সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয়েছে, ২৫ ও ২৬ মার্চ জাতীয় দুটি দিবস বাদ রেখে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এসব পণ্য বিক্রি করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসক বলেন, যশোরের আট উপজেলার ৯৩টি ইউনিয়ন ও আটটি পৌরসভায় এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৩৯টি পরিবারে কার্ড বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে করোনাকালে দুই হাজার ৫০০ টাকা করে মানবিক সহায়তাপ্রাপ্ত ৪৫ হাজার ৬১৩টি পরিবার ও নতুন করে ৯১ হাজার ৮২৬টি পরিবারকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব পরিবারের জন্য দুটি করে কার্ড তৈরি করা হয়েছে। একটি পরিবারের কাছে থাকবে, অপরটি থাকবে টিসিবি ডিলারের কাছে। যশোরে ৬৩ জন ডিলারের মাধ্যমে এসব পণ্য সরবরাহ করা হবে।
কার্ডধারীরা ২২০ টাকায় দুই লিটার সয়াবিন তেল, ১১০ টাকায় দুই কেজি চিনি ও ১৩০ টাকায় দুই কেজি মসুরের ডাল দেওয়া হয়। সেই হিসাবে ৪৬০ টাকায় চার ধরনের আট কেজি খাদ্যপণ্য দেওয়া হয়। যশোর শহরে ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্থানে এবং উপজেলাগুলোতে বিভিন্ন ইউনিয়নের নির্ধারিত স্থান থেকে কার্ডধারীরা এসব পণ্য কিনতে পারবেন।
রোজায় ৩ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিলের মধ্যে দ্বিতীয় পর্বে একজন কার্ডধারী ২২০ টাকায় দুই লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল, ১১০ টাকায় দুই কেজি চিনি, ১৩০ টাকায় ২ কেজি মসুরের ডাল ও ১০০ টাকায় দুই কেজি ছোলা কিনতে পারবেন, যার প্যাকেজ মূল্য হবে ৫৬০ টাকা।
প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসন নির্ধারিত স্থানে পণ্য বিতরণ করবে। কার্ডধারী কেউ অনুপস্থিত থাকলে অনুপস্থিত সংখ্যার সমপরিমাণ পণ্য বিকেল ৪টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত একই দামে যেকোনো নাগরিক জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে কিনতে পারবেন। কেউ নির্ধারিত দিনে টিসিবির পণ্য কিনতে না পারলে তার জন্য বিকল্প সুযোগ থাকবে না।
এদিকে প্রথম দিনে চৌগাছার পাশাপোল, জগদীশপুর, সিংহঝুলী ও ধুলিয়ানী ইউনিয়নের ২ হাজার ৮০৯ জন কার্ডধারীর কাছে বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা। এ সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ, পাশাপোল ইউপি চেয়ারম্যান অবাইদুল ইসলাম সবুজ, জগদীশপুর ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মাস্টার, সিংহঝুলি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ মল্লিক, ধুলিয়ানী ইউপি চেয়ারম্যান এস এম মোমিনুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কেশবপুরে সারা দেশের মতো রোববার টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে। প্রথম দিনে উপজেলার ৪টি ইউনিয়নের ৩ হাজার ৮৪২ পরিবার টিসিবির ৩ ধরনের পণ্য পেয়েছে। উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার উপজেলার ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের ৭৩৫ পরিবার, পাঁজিয়ায় ১ হাজার ২৭৮, গৌরীঘোনায় ১ হাজার ৬৭ ও হাসানপুরে ৭৬২ পরিবারের মাঝে সাশ্রয়ী মূল্যে টিসিবির পণ্য দেওয়া হয়েছে। এসব ইউনিয়নে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি হিসেবে ট্যাগ অফিসার, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, ইউপি সচিব ও ইউপি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
টিসিবি পণ্য সরবরাহ কার্যক্রমের সমন্বয়ক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল হাসান জানান, চৌগাছার ১১ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভার ১১ হাজার ৫৮১, বাঘারপাড়ার ৯ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় ১১ হাজার ৮২০, অভয়গরের ৮ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভায় ১২ হাজার ১৭২, শার্শার ১১ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় ১৮ হাজার ৪৩৮, মনিরামপুরের ১৭ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় ২১ হাজার ৬২৬, ঝিকরগাছার ১১ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভার ১৩ হাজার ২৫৫, কেশবপুরের ১১ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় ১৪ হাজার ৪৪৫ এবং সদর উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ৩৪ হাজার ১০২টি পরিবার এ সহায়তা পাবে। দুই ধাপে এ পণ্য বিক্রি হবে।’
পবিত্র রমজান উপলক্ষে যশোরে নিম্নআয়ের পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার বেলা পৌনে ১১টার দিকে যশোর উপশহর ইউনিয়নের বি-ব্লক বাজারে পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান। এ দিন টিসিবির পণ্য কিনতে দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে কার্ডধারীদের। তবে দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পরও পণ্য হাতে পাওয়ার পর হাসি ফুটতে দেখা গেছে।
টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনের সময় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মুনিম লিংকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জেলায় প্রথম দফায় এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৩৯টি পরিবারকে এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। প্রতিদিন টিসিবি পণ্য পাবে কার্ড পাওয়া ১০ হাজারের বেশি পরিবার।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান বলেন, ‘নির্ধারিত মূল্যে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য বিক্রির কার্যক্রমে দুই দফায় যশোর জেলায় এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৩৯ পরিবারের কাছে এ খাদ্যপণ্য বিক্রি করা হবে। আজ (রোববার) প্রথম দফার কার্যক্রম শুরু হলো। রমজান মাসের শুরুতে আরেকবার বিক্রি করা হবে এ পণ্য। প্রথম দিন যশোরের আট উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার পরিবারের কাছে খাদ্যপণ্য বিক্রি করা হবে।
এর আগে শনিবার দুপুরে যশোর কালেক্টরেট সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয়েছে, ২৫ ও ২৬ মার্চ জাতীয় দুটি দিবস বাদ রেখে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এসব পণ্য বিক্রি করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসক বলেন, যশোরের আট উপজেলার ৯৩টি ইউনিয়ন ও আটটি পৌরসভায় এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৩৯টি পরিবারে কার্ড বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে করোনাকালে দুই হাজার ৫০০ টাকা করে মানবিক সহায়তাপ্রাপ্ত ৪৫ হাজার ৬১৩টি পরিবার ও নতুন করে ৯১ হাজার ৮২৬টি পরিবারকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব পরিবারের জন্য দুটি করে কার্ড তৈরি করা হয়েছে। একটি পরিবারের কাছে থাকবে, অপরটি থাকবে টিসিবি ডিলারের কাছে। যশোরে ৬৩ জন ডিলারের মাধ্যমে এসব পণ্য সরবরাহ করা হবে।
কার্ডধারীরা ২২০ টাকায় দুই লিটার সয়াবিন তেল, ১১০ টাকায় দুই কেজি চিনি ও ১৩০ টাকায় দুই কেজি মসুরের ডাল দেওয়া হয়। সেই হিসাবে ৪৬০ টাকায় চার ধরনের আট কেজি খাদ্যপণ্য দেওয়া হয়। যশোর শহরে ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্থানে এবং উপজেলাগুলোতে বিভিন্ন ইউনিয়নের নির্ধারিত স্থান থেকে কার্ডধারীরা এসব পণ্য কিনতে পারবেন।
রোজায় ৩ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিলের মধ্যে দ্বিতীয় পর্বে একজন কার্ডধারী ২২০ টাকায় দুই লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল, ১১০ টাকায় দুই কেজি চিনি, ১৩০ টাকায় ২ কেজি মসুরের ডাল ও ১০০ টাকায় দুই কেজি ছোলা কিনতে পারবেন, যার প্যাকেজ মূল্য হবে ৫৬০ টাকা।
প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসন নির্ধারিত স্থানে পণ্য বিতরণ করবে। কার্ডধারী কেউ অনুপস্থিত থাকলে অনুপস্থিত সংখ্যার সমপরিমাণ পণ্য বিকেল ৪টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত একই দামে যেকোনো নাগরিক জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে কিনতে পারবেন। কেউ নির্ধারিত দিনে টিসিবির পণ্য কিনতে না পারলে তার জন্য বিকল্প সুযোগ থাকবে না।
এদিকে প্রথম দিনে চৌগাছার পাশাপোল, জগদীশপুর, সিংহঝুলী ও ধুলিয়ানী ইউনিয়নের ২ হাজার ৮০৯ জন কার্ডধারীর কাছে বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা। এ সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ, পাশাপোল ইউপি চেয়ারম্যান অবাইদুল ইসলাম সবুজ, জগদীশপুর ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মাস্টার, সিংহঝুলি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ মল্লিক, ধুলিয়ানী ইউপি চেয়ারম্যান এস এম মোমিনুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কেশবপুরে সারা দেশের মতো রোববার টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে। প্রথম দিনে উপজেলার ৪টি ইউনিয়নের ৩ হাজার ৮৪২ পরিবার টিসিবির ৩ ধরনের পণ্য পেয়েছে। উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার উপজেলার ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের ৭৩৫ পরিবার, পাঁজিয়ায় ১ হাজার ২৭৮, গৌরীঘোনায় ১ হাজার ৬৭ ও হাসানপুরে ৭৬২ পরিবারের মাঝে সাশ্রয়ী মূল্যে টিসিবির পণ্য দেওয়া হয়েছে। এসব ইউনিয়নে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি হিসেবে ট্যাগ অফিসার, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, ইউপি সচিব ও ইউপি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
টিসিবি পণ্য সরবরাহ কার্যক্রমের সমন্বয়ক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল হাসান জানান, চৌগাছার ১১ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভার ১১ হাজার ৫৮১, বাঘারপাড়ার ৯ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় ১১ হাজার ৮২০, অভয়গরের ৮ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভায় ১২ হাজার ১৭২, শার্শার ১১ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় ১৮ হাজার ৪৩৮, মনিরামপুরের ১৭ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় ২১ হাজার ৬২৬, ঝিকরগাছার ১১ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভার ১৩ হাজার ২৫৫, কেশবপুরের ১১ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় ১৪ হাজার ৪৪৫ এবং সদর উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ৩৪ হাজার ১০২টি পরিবার এ সহায়তা পাবে। দুই ধাপে এ পণ্য বিক্রি হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে