ফেনী প্রতিনিধি
ঘটনার ২৬ বছর পর ফেনীর আদালতে গৃহবধূ সাফিয়া খাতুন হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ফেনীর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ মো. কায়সার মোশাররফ ইউসুফ এই হত্যা মামলার রায়ে একমাত্র আসামি মো. ইউছুফকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।
ইউছুফ ফেনী সদর উপজেলার ধলিয়া ইউনিয়নের দৌলতপুর এলাকার লুতফুল হকের ছেলে। তবে ইউসুফ পলাতক থাকায় তাঁর অনুপস্থিতিতেই আদালত এ রায় ঘোষণা করেছেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ১৯৯৬ সালের ৭ ডিসেম্বর ইউনিয়নের দৌলতপুর এলাকায় কৃষিজমি থেকে গলা ও হাত কাটা অবস্থায় সাফিয়া খাতুনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সাফিয়ার স্বামী আবুল হাসেম বাদী হয়ে ফেনী মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় একই গ্রামের বাসিন্দা ইউসুফকে একমাত্র আসামি করা হয়।
এরপর ১৯৯৭ সালের ৩১ জুলাই ফেনী মডেল থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) সত্যজিৎ বডুয়া আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। এ মামলায় ২৫ জনকে ঘটনার সাক্ষী করা হয়। পরে আদালত ছয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে গতকাল রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী রাজেন্দ্র কুমার ভৌমিক জানান, আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ইউসুফকে খালাস দেওয়া হয়েছে। মামলার পর অভিযুক্ত ইউছুফকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল। পরে জামিনে বেরিয়ে তিনি গা ঢাকা দেন। এদিকে মামলার সাক্ষী উপস্থিত না হওয়ায় বিচারিক কার্যক্রমে বিলম্বিত হয়।
ফেনী জজকোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) হাফেজ আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে জানান, মামলা বিচারাধীন থাকাকালে বাদী ও আসামিপক্ষ নিষ্ক্রিয় ছিল। তারপরও রাষ্ট্রপক্ষ থেকে সত্য প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করা হয়েছে। মামলায় প্রয়োজনীয় সাক্ষ্য-প্রমাণ না থাকায় আসামিকে আদালত খালাস দিয়েছেন।
ঘটনার ২৬ বছর পর ফেনীর আদালতে গৃহবধূ সাফিয়া খাতুন হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ফেনীর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ মো. কায়সার মোশাররফ ইউসুফ এই হত্যা মামলার রায়ে একমাত্র আসামি মো. ইউছুফকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।
ইউছুফ ফেনী সদর উপজেলার ধলিয়া ইউনিয়নের দৌলতপুর এলাকার লুতফুল হকের ছেলে। তবে ইউসুফ পলাতক থাকায় তাঁর অনুপস্থিতিতেই আদালত এ রায় ঘোষণা করেছেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ১৯৯৬ সালের ৭ ডিসেম্বর ইউনিয়নের দৌলতপুর এলাকায় কৃষিজমি থেকে গলা ও হাত কাটা অবস্থায় সাফিয়া খাতুনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সাফিয়ার স্বামী আবুল হাসেম বাদী হয়ে ফেনী মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় একই গ্রামের বাসিন্দা ইউসুফকে একমাত্র আসামি করা হয়।
এরপর ১৯৯৭ সালের ৩১ জুলাই ফেনী মডেল থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) সত্যজিৎ বডুয়া আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। এ মামলায় ২৫ জনকে ঘটনার সাক্ষী করা হয়। পরে আদালত ছয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে গতকাল রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী রাজেন্দ্র কুমার ভৌমিক জানান, আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ইউসুফকে খালাস দেওয়া হয়েছে। মামলার পর অভিযুক্ত ইউছুফকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল। পরে জামিনে বেরিয়ে তিনি গা ঢাকা দেন। এদিকে মামলার সাক্ষী উপস্থিত না হওয়ায় বিচারিক কার্যক্রমে বিলম্বিত হয়।
ফেনী জজকোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) হাফেজ আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে জানান, মামলা বিচারাধীন থাকাকালে বাদী ও আসামিপক্ষ নিষ্ক্রিয় ছিল। তারপরও রাষ্ট্রপক্ষ থেকে সত্য প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করা হয়েছে। মামলায় প্রয়োজনীয় সাক্ষ্য-প্রমাণ না থাকায় আসামিকে আদালত খালাস দিয়েছেন।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে