ফারুক হোসেন চৌধুরী
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ৫ জুন বুধবার। ২০০৮ সালে পাবনা শহর থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বে ৩০ একর জমির ওপর বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। ২০০৯ সালের ৫ জুন আনুষ্ঠানিক ক্লাস উদ্বোধনের দিনটিকে স্মরণ করে প্রতিবছর উৎসবমুখর পরিবেশে দিবসটি পালন করা হয়। ঢাকা-পাবনা মহাসড়কসংলগ্ন রাজাপুরের একসময়ের ধানখেত এখন শিক্ষার তীর্থভূমি।
বিশ্ববিদ্যালয়টি ঘিরে জেলা শহর পাবনায় এখন উন্নয়নের ছোঁয়া। টাইম মেশিনে চড়ে আমরা ১৬ বছরের বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে তাকালে দেখতে পাই—নবীন এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে। প্রচলিত শ্রেণিকক্ষের জায়গায় স্থাপিত হয়েছে স্মার্ট ক্লাসরুম। ফলে আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতি, শিক্ষকের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেড়েছে। সেন্ট্রাল লাইব্রেরিকে অনলাইন পাবলিক অ্যাকসেস ক্যাটালগের আওতায় আনার ফলে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বই নিতে পারছেন। অনলাইনে বইয়ের ক্যাটালগ অনুসন্ধান করার সুবিধা চালু হওয়ায় সময়ের সাশ্রয় হচ্ছে। চালু হয়েছে ই-সার্ভিস প্রদান। বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়ি কোথায় কী অবস্থায় আছে, তা ভেহিক্যাল ট্র্যাকিং সিস্টেমের মাধ্যমে জানতে পারছেন শিক্ষার্থীরা। প্রচলিত অফিস ব্যবস্থাপনার জায়গায় অটোমেশন চালু হওয়ায় কিছুদিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় হবে পেপারলেস।
২০২২ সালের এপ্রিল মাসে বীর মুক্তিযোদ্ধা বিশিষ্ট পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, গবেষক, অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন উপাচার্য হিসেবে যোগদান করে একাডেমিক ও প্রশাসনিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে গবেষণার ওপর জোর দেন। একসময় ইমেজ-সংকটে ঝুলে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার ‘বিদ্যাপীঠ’ হিসেবে এগিয়ে যাচ্ছে। হতে যাচ্ছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবিলার বিশ্ববিদ্যালয়।
বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ অনুষদে ২১টি বিভাগের অধীনে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি (অনার্স), বি অর্ক, বিএসসি (অনার্স), বিফার্ম (অনার্স), বিএসএস (অনার্স), বিবিএ, এমএসসি, এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, এম ইঞ্জিনিয়ারিং, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি চালু আছে।
শুরু থেকেই এখানে মানসম্মত শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। পাঠদান কার্যক্রম সেমিস্টার পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়। আট সেমিস্টারের সময়সীমায় প্রতিবছর দুটি সেমিস্টার। মাত্র চার বছরেই এখান থেকে শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবন শেষ করতে পারছেন। এখানকার শিক্ষার্থীরা নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করে জ্ঞানের জগৎকে এগিয়ে নিচ্ছেন। এখানে ভর্তি পরীক্ষা অনেক প্রতিযোগিতাপূর্ণ হওয়ায় সারা দেশের শিক্ষার্থীদের আগ্রহের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কারণে পাবনা শহরে বেড়েছে কোলাহল। নতুন নতুন স্থাপনা গড়ে উঠেছে। অর্থনীতিতে এনেছে গতিশীলতা। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে শহরবাসীর ওপর।
ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবন শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানচর্চা ও গবেষণার উর্বর ক্ষেত্র। রয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্র হল ও শেখ হাসিনা ছাত্রী হল। লাইব্রেরিতে ই-বুক ও ই-জার্নালের সুবিধা ছাড়াও যুগোপযোগী ৩০ হাজার বই রয়েছে। নিয়মিত প্রকাশিত হয় বিভিন্ন জার্নাল। স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে বই ইস্যু করা যায়। বুক ড্রপ মেশিনের মাধ্যমে ছুটির দিনেও বই ফেরত দেওয়া যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন বিভাগে সেমিনার ও লাইব্রেরি কক্ষ রয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত পরিবহনব্যবস্থা।
‘স্বাধীনতা চত্বর’ থেকে শিক্ষার্থীরা জানতে পারছেন ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তচিন্তা ও মতপ্রকাশের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছে। রয়েছে মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে শহীদ মিনার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে নির্মাণ করা হয়েছে ‘স্মারক ম্যুরাল জনক জ্যোতির্ময়’। বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃষ্টিনন্দন লেক ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে। ১২ তলাবিশিষ্ট দুটি একাডেমিক ভবন, ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য ১০ তলাবিশিষ্ট দুটি পৃথক আবাসিক হল, ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র, ১০ তলাবিশিষ্ট প্রশাসন ভবন, শিক্ষক-কর্মকর্তা ক্লাব, ১০ তলাবিশিষ্ট অডিটরিয়ামসহ বিভিন্ন স্থাপনা উদ্বোধনের অপেক্ষায়।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুনের সুদক্ষ নেতৃত্বে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে এনেছে নতুন উৎসাহ-উদ্দীপনা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে এনেছে কর্মচাঞ্চল্য। উপাচার্যের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে গবেষণা, ক্লাসসহ প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজ। ফলে সর্বত্র এসেছে উন্নয়ন ও গতিশীলতা। শিক্ষার আদর্শ পরিবেশ পেয়ে জ্ঞানচর্চার তীর্থভূমি হতে চলেছে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
ফারুক হোসেন চৌধুরী, অতিরিক্ত পরিচালক, জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ৫ জুন বুধবার। ২০০৮ সালে পাবনা শহর থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বে ৩০ একর জমির ওপর বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। ২০০৯ সালের ৫ জুন আনুষ্ঠানিক ক্লাস উদ্বোধনের দিনটিকে স্মরণ করে প্রতিবছর উৎসবমুখর পরিবেশে দিবসটি পালন করা হয়। ঢাকা-পাবনা মহাসড়কসংলগ্ন রাজাপুরের একসময়ের ধানখেত এখন শিক্ষার তীর্থভূমি।
বিশ্ববিদ্যালয়টি ঘিরে জেলা শহর পাবনায় এখন উন্নয়নের ছোঁয়া। টাইম মেশিনে চড়ে আমরা ১৬ বছরের বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে তাকালে দেখতে পাই—নবীন এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে। প্রচলিত শ্রেণিকক্ষের জায়গায় স্থাপিত হয়েছে স্মার্ট ক্লাসরুম। ফলে আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতি, শিক্ষকের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেড়েছে। সেন্ট্রাল লাইব্রেরিকে অনলাইন পাবলিক অ্যাকসেস ক্যাটালগের আওতায় আনার ফলে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বই নিতে পারছেন। অনলাইনে বইয়ের ক্যাটালগ অনুসন্ধান করার সুবিধা চালু হওয়ায় সময়ের সাশ্রয় হচ্ছে। চালু হয়েছে ই-সার্ভিস প্রদান। বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়ি কোথায় কী অবস্থায় আছে, তা ভেহিক্যাল ট্র্যাকিং সিস্টেমের মাধ্যমে জানতে পারছেন শিক্ষার্থীরা। প্রচলিত অফিস ব্যবস্থাপনার জায়গায় অটোমেশন চালু হওয়ায় কিছুদিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় হবে পেপারলেস।
২০২২ সালের এপ্রিল মাসে বীর মুক্তিযোদ্ধা বিশিষ্ট পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, গবেষক, অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন উপাচার্য হিসেবে যোগদান করে একাডেমিক ও প্রশাসনিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে গবেষণার ওপর জোর দেন। একসময় ইমেজ-সংকটে ঝুলে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার ‘বিদ্যাপীঠ’ হিসেবে এগিয়ে যাচ্ছে। হতে যাচ্ছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবিলার বিশ্ববিদ্যালয়।
বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ অনুষদে ২১টি বিভাগের অধীনে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি (অনার্স), বি অর্ক, বিএসসি (অনার্স), বিফার্ম (অনার্স), বিএসএস (অনার্স), বিবিএ, এমএসসি, এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, এম ইঞ্জিনিয়ারিং, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি চালু আছে।
শুরু থেকেই এখানে মানসম্মত শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। পাঠদান কার্যক্রম সেমিস্টার পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়। আট সেমিস্টারের সময়সীমায় প্রতিবছর দুটি সেমিস্টার। মাত্র চার বছরেই এখান থেকে শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবন শেষ করতে পারছেন। এখানকার শিক্ষার্থীরা নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করে জ্ঞানের জগৎকে এগিয়ে নিচ্ছেন। এখানে ভর্তি পরীক্ষা অনেক প্রতিযোগিতাপূর্ণ হওয়ায় সারা দেশের শিক্ষার্থীদের আগ্রহের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কারণে পাবনা শহরে বেড়েছে কোলাহল। নতুন নতুন স্থাপনা গড়ে উঠেছে। অর্থনীতিতে এনেছে গতিশীলতা। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে শহরবাসীর ওপর।
ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবন শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানচর্চা ও গবেষণার উর্বর ক্ষেত্র। রয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্র হল ও শেখ হাসিনা ছাত্রী হল। লাইব্রেরিতে ই-বুক ও ই-জার্নালের সুবিধা ছাড়াও যুগোপযোগী ৩০ হাজার বই রয়েছে। নিয়মিত প্রকাশিত হয় বিভিন্ন জার্নাল। স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে বই ইস্যু করা যায়। বুক ড্রপ মেশিনের মাধ্যমে ছুটির দিনেও বই ফেরত দেওয়া যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন বিভাগে সেমিনার ও লাইব্রেরি কক্ষ রয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত পরিবহনব্যবস্থা।
‘স্বাধীনতা চত্বর’ থেকে শিক্ষার্থীরা জানতে পারছেন ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তচিন্তা ও মতপ্রকাশের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছে। রয়েছে মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে শহীদ মিনার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে নির্মাণ করা হয়েছে ‘স্মারক ম্যুরাল জনক জ্যোতির্ময়’। বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃষ্টিনন্দন লেক ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে। ১২ তলাবিশিষ্ট দুটি একাডেমিক ভবন, ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য ১০ তলাবিশিষ্ট দুটি পৃথক আবাসিক হল, ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র, ১০ তলাবিশিষ্ট প্রশাসন ভবন, শিক্ষক-কর্মকর্তা ক্লাব, ১০ তলাবিশিষ্ট অডিটরিয়ামসহ বিভিন্ন স্থাপনা উদ্বোধনের অপেক্ষায়।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুনের সুদক্ষ নেতৃত্বে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে এনেছে নতুন উৎসাহ-উদ্দীপনা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে এনেছে কর্মচাঞ্চল্য। উপাচার্যের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে গবেষণা, ক্লাসসহ প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজ। ফলে সর্বত্র এসেছে উন্নয়ন ও গতিশীলতা। শিক্ষার আদর্শ পরিবেশ পেয়ে জ্ঞানচর্চার তীর্থভূমি হতে চলেছে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
ফারুক হোসেন চৌধুরী, অতিরিক্ত পরিচালক, জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে