ভালুকা প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ভালুকায় বোরো ধানের দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন কৃষকেরা। টানা বৃষ্টিতে চড়া দামে ধান কেটে ঘরে তুলতে হয়েছে। কৃষকেরা বলছেন, সব মিলিয়ে চলতি মৌসুমে ফলন ভালো হলেও উৎপাদনের খরচ বেড়েছে। বাজারে এখন যে দামে ধান বিক্রি হচ্ছে, তাতে লাভের বদলে উল্টো লোকসানের শঙ্কা তাঁদের।
অন্যদিকে উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, শিগগির বোরো ধান সংগ্রহ করা শুরু হবে। এ মৌসুমে প্রতি মণ ধানের দাম ১০৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। উপজেলার কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে ১৮ হাজার ৮৯৫ হেক্টর জমিতে। ধানের ফলনও ভালো হয়েছে। কিন্তু ধানের দাম নিয়ে কৃষকেরা শঙ্কিত রয়েছেন।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কাঠাপ্রতি জমি চাষ করতে ৩০০ টাকা, ধানের চারা রোপণ ৫০০ টাকা খরচ হয়েছে। বাজারে মণপ্রতি ধান ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা দামে ধান বিক্রি হচ্ছে।
আগাছা পরিষ্কার, পানি সেচ, সার, বীজ কীটনাশক প্রয়োগ, ধান কাটা ও মাড়াই করার খরচ বাদে কৃষকের লাভ থাকবে না।
কৃষক জাকারিয়া বলেন, ‘কৃষিকাজে এখন আগের মতো লাভ নেই। শ্রমিক-সংকট, সার, বীজ কীটনাশক প্রয়োগ, ধান কাটা ও মাড়াইয়ে খরচ বেশি হয়। এতে খরচ আর উৎপাদিত ফসলের মূল্য সমান হয়ে যায়। ধান সঠিক দামে বিক্রি করতে পারলে আমরা লাভবান হতাম। কিন্তু ধানের দাম কম হওয়ায় কৃষকেরা ধান চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে ধান ব্যবসায়ী আবুল কালাম বলেন, ‘ধানের প্রকারভেদে আমরা ধান ক্রয় করছি। টানা বৃষ্টি হওয়ায় ধান ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে। আমরা মণপ্রতি ভেজা ধান ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায় ও রোদে শুকানো ধান ৮৫০ টাকা থেকে ৯৫০ টাকায় কিনছি। আবার বেশি শুকনো ধান ১০০০ টাকাও কিনেছি। কৃষকের খলা থেকে ধান মেপে আনা হয়। গ্রামের অধিকাংশ সড়ক কাঁচা। এতে পরিবহন খরচও বেশি হয়। লাভ তেমন থাকে না।’
আব্দুল মালেক নামের আরেক কৃষক বলেন, ‘এ বছর ১০ কাঠা জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছি। কাঠাপ্রতি ধান কাটতে খরচ হয়েছে ১০০০ টাকা। ফলন ভালো হলেও খরচ বেশি হয়েছে। আবার বৃষ্টিতে ভিজে ধান নষ্ট হয়ে গেছে। এ জন্য পাইকারেরা ধানের যে দাম কম বলছেন, তাতে আমার খরচ ওঠানো শঙ্কিত আছি।’
এ নিয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ জেসমিন জাহান বলেন, ‘এ বছর ১৮ হাজার ৮৯৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। পরিবেশ অনুকূলে থাকায় কাঙ্ক্ষিত ফলন হয়েছে। দ্রুতই ধান সংগ্রহ শুরু হবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল আহম্মেদ বলেন, ‘ধান সংগ্রহ অভিযান এখনো শুরু হয়নি। গ্রামের হাট-বাজারে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিগগিরই ধান সংগ্রহ করা শুরু হবে। এ মৌসুমে প্রতি মণ ধানের দাম ১০৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়ে।’
ময়মনসিংহের ভালুকায় বোরো ধানের দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন কৃষকেরা। টানা বৃষ্টিতে চড়া দামে ধান কেটে ঘরে তুলতে হয়েছে। কৃষকেরা বলছেন, সব মিলিয়ে চলতি মৌসুমে ফলন ভালো হলেও উৎপাদনের খরচ বেড়েছে। বাজারে এখন যে দামে ধান বিক্রি হচ্ছে, তাতে লাভের বদলে উল্টো লোকসানের শঙ্কা তাঁদের।
অন্যদিকে উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, শিগগির বোরো ধান সংগ্রহ করা শুরু হবে। এ মৌসুমে প্রতি মণ ধানের দাম ১০৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। উপজেলার কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে ১৮ হাজার ৮৯৫ হেক্টর জমিতে। ধানের ফলনও ভালো হয়েছে। কিন্তু ধানের দাম নিয়ে কৃষকেরা শঙ্কিত রয়েছেন।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কাঠাপ্রতি জমি চাষ করতে ৩০০ টাকা, ধানের চারা রোপণ ৫০০ টাকা খরচ হয়েছে। বাজারে মণপ্রতি ধান ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা দামে ধান বিক্রি হচ্ছে।
আগাছা পরিষ্কার, পানি সেচ, সার, বীজ কীটনাশক প্রয়োগ, ধান কাটা ও মাড়াই করার খরচ বাদে কৃষকের লাভ থাকবে না।
কৃষক জাকারিয়া বলেন, ‘কৃষিকাজে এখন আগের মতো লাভ নেই। শ্রমিক-সংকট, সার, বীজ কীটনাশক প্রয়োগ, ধান কাটা ও মাড়াইয়ে খরচ বেশি হয়। এতে খরচ আর উৎপাদিত ফসলের মূল্য সমান হয়ে যায়। ধান সঠিক দামে বিক্রি করতে পারলে আমরা লাভবান হতাম। কিন্তু ধানের দাম কম হওয়ায় কৃষকেরা ধান চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে ধান ব্যবসায়ী আবুল কালাম বলেন, ‘ধানের প্রকারভেদে আমরা ধান ক্রয় করছি। টানা বৃষ্টি হওয়ায় ধান ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে। আমরা মণপ্রতি ভেজা ধান ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায় ও রোদে শুকানো ধান ৮৫০ টাকা থেকে ৯৫০ টাকায় কিনছি। আবার বেশি শুকনো ধান ১০০০ টাকাও কিনেছি। কৃষকের খলা থেকে ধান মেপে আনা হয়। গ্রামের অধিকাংশ সড়ক কাঁচা। এতে পরিবহন খরচও বেশি হয়। লাভ তেমন থাকে না।’
আব্দুল মালেক নামের আরেক কৃষক বলেন, ‘এ বছর ১০ কাঠা জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছি। কাঠাপ্রতি ধান কাটতে খরচ হয়েছে ১০০০ টাকা। ফলন ভালো হলেও খরচ বেশি হয়েছে। আবার বৃষ্টিতে ভিজে ধান নষ্ট হয়ে গেছে। এ জন্য পাইকারেরা ধানের যে দাম কম বলছেন, তাতে আমার খরচ ওঠানো শঙ্কিত আছি।’
এ নিয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ জেসমিন জাহান বলেন, ‘এ বছর ১৮ হাজার ৮৯৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। পরিবেশ অনুকূলে থাকায় কাঙ্ক্ষিত ফলন হয়েছে। দ্রুতই ধান সংগ্রহ শুরু হবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল আহম্মেদ বলেন, ‘ধান সংগ্রহ অভিযান এখনো শুরু হয়নি। গ্রামের হাট-বাজারে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিগগিরই ধান সংগ্রহ করা শুরু হবে। এ মৌসুমে প্রতি মণ ধানের দাম ১০৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়ে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে