শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুর সদর পৌর সভার ৬০ নম্বর পালং মৌজার জমির নিবন্ধন (রেজিস্ট্রি) বন্ধ করে রেখেছে সাবরেজিস্ট্রি অফিস। ভূমির উন্নয়ন কর, খাজনা নেওয়া বন্ধ ও নামজারি বন্ধ রেখেছে উপজেলা ভূমি কার্যালয়। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন পৌরসভার ১ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষ।
বিআরএস জরিপে বিভিন্ন ব্যক্তির জমিতে সরকারের স্বার্থ জড়িত থাকায় তা যাচাই-বাছাই করার জন্য এমনটি করা হয়েছে বলে দাবি শরীয়তপুর সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা খাতুনের।
শরীয়তপুর সদর উপজেলা ভূমি কার্যালয় ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শরীয়তপুর সদর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড সম্পূর্ণ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আংশিক ৬০ নম্বর পালং মৌজায় অবস্থিত। এ মৌজার বিভিন্ন ব্যক্তির জমি বিআরএস জরিপে অর্পিত সম্পত্তি করা হয়। ২০০০ সালে এ এলাকায় বিআরএস জরিপ সম্পন্ন হয়। এরপর সরকার ২০১৩ সালে অর্পিত সম্পত্তি অবমুক্ত করার ঘোষণা দেয়। ‘খ’ তফসিলভুক্ত সম্পত্তি এমনিতেই অবমুক্ত করা হয়। আর ‘ক’ তফসিলভুক্ত সম্পত্তি অবমুক্ত করার জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়।
সম্প্রতি পালং ভূমি অফিসে বিআরএস জরিপের চূড়ান্ত পরচা এসেছে। সেখানে অনেক ব্যক্তির সম্পত্তিতে সরকারের স্বার্থ রয়েছে (সরকারের মালিকানা উল্লেখ) বলে উল্লেখ করা হয়। এ কারণে ওই মৌজার জমির নামজারি করা, খাজনা নেওয়া বন্ধ রেখেছে ভূমি অফিস।
সম্প্রতি সদর উপজেলা ভূমি কার্যালয় থেকে ৬০ নম্বর পালং মৌজার দুটি, ৪৪ নম্বর খেলসি বিলাশখান মৌজার একটি ও ৭৫ নম্বর উপরগাঁও মৌজার একটি নামজারি করা হয়। যা ‘ক’ তফসিলভুক্ত সরকারি খাস জমি। পরবর্তী সময়ে বিষয়টি ভূমি কর্মকর্তাদের নজরে এলে ওই নামজারি বাতিল করা হয়। ওই নামজারির খতিয়ান নম্বর ও পরচা দিয়ে যাতে জমি নিবন্ধন না করতে পারেন তা জানিয়ে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ১৮ নভেম্বর সদরের সাবরেজিস্ট্রারকে চিঠি দেন। চিঠি পাওয়ার পর থেকে ৬০ নম্বর পালং মৌজার সব ধরনের জমি নিবন্ধন, বায়নাপত্র ও আমমোক্তারনামা বন্ধ রাখা হয়েছে।
সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা খাতুন বলেন, বিআরএস জরিপে চূড়ান্ত পরচা এলে দেখা যায় ব্যক্তি মালিকানার কিছু সম্পত্তিতে সরকারের স্বার্থ জড়িয়ে আছে। ভূমি অফিস থেকে তা যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে। এ কারণে সাময়িক সময়ের জন্য ৬০ নম্বর পালং মৌজার নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর ও খাজন বন্ধ রাখা হয়েছে।
শরীয়তপুর সদরের সাবরেজিস্ট্রার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কয়েক ব্যক্তি ক তফসিলভুক্ত সম্পত্তির নামজারি করে নিয়েছেন। আবার তা বাতিলও হয়েছে। এমন ভুল ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে যদি কেউ জমি রেজিস্ট্রি করে নেন তাহলে সমস্যার সৃষ্টি হবে। আর আমাদের পক্ষে তাৎক্ষণিক কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করাও সম্ভব নয়।’
শরীয়তপুর সদর পৌর সভার ৬০ নম্বর পালং মৌজার জমির নিবন্ধন (রেজিস্ট্রি) বন্ধ করে রেখেছে সাবরেজিস্ট্রি অফিস। ভূমির উন্নয়ন কর, খাজনা নেওয়া বন্ধ ও নামজারি বন্ধ রেখেছে উপজেলা ভূমি কার্যালয়। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন পৌরসভার ১ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষ।
বিআরএস জরিপে বিভিন্ন ব্যক্তির জমিতে সরকারের স্বার্থ জড়িত থাকায় তা যাচাই-বাছাই করার জন্য এমনটি করা হয়েছে বলে দাবি শরীয়তপুর সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা খাতুনের।
শরীয়তপুর সদর উপজেলা ভূমি কার্যালয় ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শরীয়তপুর সদর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড সম্পূর্ণ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আংশিক ৬০ নম্বর পালং মৌজায় অবস্থিত। এ মৌজার বিভিন্ন ব্যক্তির জমি বিআরএস জরিপে অর্পিত সম্পত্তি করা হয়। ২০০০ সালে এ এলাকায় বিআরএস জরিপ সম্পন্ন হয়। এরপর সরকার ২০১৩ সালে অর্পিত সম্পত্তি অবমুক্ত করার ঘোষণা দেয়। ‘খ’ তফসিলভুক্ত সম্পত্তি এমনিতেই অবমুক্ত করা হয়। আর ‘ক’ তফসিলভুক্ত সম্পত্তি অবমুক্ত করার জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়।
সম্প্রতি পালং ভূমি অফিসে বিআরএস জরিপের চূড়ান্ত পরচা এসেছে। সেখানে অনেক ব্যক্তির সম্পত্তিতে সরকারের স্বার্থ রয়েছে (সরকারের মালিকানা উল্লেখ) বলে উল্লেখ করা হয়। এ কারণে ওই মৌজার জমির নামজারি করা, খাজনা নেওয়া বন্ধ রেখেছে ভূমি অফিস।
সম্প্রতি সদর উপজেলা ভূমি কার্যালয় থেকে ৬০ নম্বর পালং মৌজার দুটি, ৪৪ নম্বর খেলসি বিলাশখান মৌজার একটি ও ৭৫ নম্বর উপরগাঁও মৌজার একটি নামজারি করা হয়। যা ‘ক’ তফসিলভুক্ত সরকারি খাস জমি। পরবর্তী সময়ে বিষয়টি ভূমি কর্মকর্তাদের নজরে এলে ওই নামজারি বাতিল করা হয়। ওই নামজারির খতিয়ান নম্বর ও পরচা দিয়ে যাতে জমি নিবন্ধন না করতে পারেন তা জানিয়ে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ১৮ নভেম্বর সদরের সাবরেজিস্ট্রারকে চিঠি দেন। চিঠি পাওয়ার পর থেকে ৬০ নম্বর পালং মৌজার সব ধরনের জমি নিবন্ধন, বায়নাপত্র ও আমমোক্তারনামা বন্ধ রাখা হয়েছে।
সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা খাতুন বলেন, বিআরএস জরিপে চূড়ান্ত পরচা এলে দেখা যায় ব্যক্তি মালিকানার কিছু সম্পত্তিতে সরকারের স্বার্থ জড়িয়ে আছে। ভূমি অফিস থেকে তা যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে। এ কারণে সাময়িক সময়ের জন্য ৬০ নম্বর পালং মৌজার নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর ও খাজন বন্ধ রাখা হয়েছে।
শরীয়তপুর সদরের সাবরেজিস্ট্রার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কয়েক ব্যক্তি ক তফসিলভুক্ত সম্পত্তির নামজারি করে নিয়েছেন। আবার তা বাতিলও হয়েছে। এমন ভুল ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে যদি কেউ জমি রেজিস্ট্রি করে নেন তাহলে সমস্যার সৃষ্টি হবে। আর আমাদের পক্ষে তাৎক্ষণিক কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করাও সম্ভব নয়।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে