মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুর খাগদী এলাকায় শেখ হাসিনা মহাসড়কের পাশে পুরোনো সেই ময়লার ভাগাড়ে এখন উঁকি দিচ্ছে নানান শাকসবজি। পৌরসভার ময়লার ভাগাড়টি অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ায় বদলে গেছে পুরো এলাকার পরিবেশ। স্থানীয় বাসিন্দারা বছরজুড়ে এখানে চাষ করছেন লালশাক, পুঁইশাক, বেগুনসহ অন্য শাকসবজি।
জানা গেছে, মাদারীপুর পৌর-শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে ময়লা আবর্জনা ফেলা হতো খাগদী এলাকার শেখ হাসিনা মহাসড়কের পাশে। ময়লার স্তূপ জমে ধীরে ধীরে হুমকির মুখে ছিল পুরো এলাকার পরিবেশ। ওই সড়কে চলাচল করা সাধারণ মানুষ ময়লার দুর্গন্ধে ছিল অতিষ্ঠ। বিশেষ করে দুর্গন্ধে এবং দূষণের ফলে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভোগান্তি ছিল চরমে। এ ব্যাপারে পৌর কর্তৃপক্ষকে বাঁধা দিলে ময়লার ভাগাড় অন্যত্র সরিয়ে নেয়। এতে কয়েক বছরের ব্যবধানে বদলে যায় পুরো এলাকার পরিবেশ। ময়লার ভাগাড়ের ভেতরে ও আশপাশের ৬ শতাংশ জমিতে সারা বছরজুড়ে চাষ হচ্ছে নানা রকম শাকসবজি।
সরেজমিনে পুরোনো সেই ময়লার ভাগাড়ে গিয়ে দেখা গেছে, চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ময়লা আবর্জনার ছোট ছোট স্তূপ। তার মধ্যে উঁকি দিচ্ছে সবুজ শাকসবজির গাছ। দক্ষিণা বাতাসের আলতো ছোঁয়ায় দুলতে থাকা এই সবজি যে কারও চোখ জুড়াবে। মাত্র এক মাসেই কোনো প্রকার সার বা পরিচর্যা ছাড়াই অধিক ফলন হয়েছে সবজির। ময়লার ভাগাড়ের ওপর এমন সজীব সতেজ এই সবজি চাষ দেখে মুগ্ধ সাধারণ মানুষ। চাষ করা সবজি দিয়ে পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি অংশ স্থানীয় বাজারেও বিক্রি করছেন চাষিরা।
স্থানীয় বাসিন্দা রহিমন নেছা বলেন, ‘আগে ময়লার দুর্গন্ধে ঘরে থাকতে পারতাম না। পৌরসভার ময়লার ভাগাড় সরিয়ে নেওয়ার পর এলাকার পরিবেশ বদলে গেছে। দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেয়েছে। সঙ্গে এই জমিতে গত কয়েক বছর ধরে সবজি চাষ করছি। কিছু খাওয়া হয়। আবার কিছু বাজারে বিক্রি করে থাকি। তাতে বাড়তি আয় হয়। এখানে ফলন ভালো হয়। কিন্তু গত বছর বৃষ্টির কারণে ফলন তেমন ভালো হয়নি।
এক পথচারী বলেন, ‘একটা সময় এখন দিয়ে চলার সময় ময়লার দুর্গন্ধে বমি আসত। ময়লার ভাগাড় অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ায় পুরো এলাকার পরিবেশ অনেকটা স্বাভাবিক। তা ছাড়া পুরোনো ময়লার স্তূপের মধ্যে এমন শাকসবজির চাষ দেখে অবাক লাগছে।’
ময়লার ভাগাড়ে উৎপাদিত এই সবজি কতটা নিরাপদ তা জানাতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুর রহমান বলেন, ‘এখানে যারা সবজি চাষ করছেন তাঁরা কোনো রাসায়নিক সার প্রয়োগ করছেন না। ময়লার ভাগাড়ের বর্জ্য পচে জৈব সারে পরিণত হয়েছে। ফলে গাছের ফলন ভালো হচ্ছে। কিন্তু একটি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে যে, কারখানার ভারী কোনো ধাতব পদার্থ এখানে ফেলা হয়েছে কি না। কারণ সবজিতে মাত্রাতিরিক্ত ধাতব পদার্থ থাকলে তা থেকে ক্যানসারসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
মাদারীপুর খাগদী এলাকায় শেখ হাসিনা মহাসড়কের পাশে পুরোনো সেই ময়লার ভাগাড়ে এখন উঁকি দিচ্ছে নানান শাকসবজি। পৌরসভার ময়লার ভাগাড়টি অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ায় বদলে গেছে পুরো এলাকার পরিবেশ। স্থানীয় বাসিন্দারা বছরজুড়ে এখানে চাষ করছেন লালশাক, পুঁইশাক, বেগুনসহ অন্য শাকসবজি।
জানা গেছে, মাদারীপুর পৌর-শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে ময়লা আবর্জনা ফেলা হতো খাগদী এলাকার শেখ হাসিনা মহাসড়কের পাশে। ময়লার স্তূপ জমে ধীরে ধীরে হুমকির মুখে ছিল পুরো এলাকার পরিবেশ। ওই সড়কে চলাচল করা সাধারণ মানুষ ময়লার দুর্গন্ধে ছিল অতিষ্ঠ। বিশেষ করে দুর্গন্ধে এবং দূষণের ফলে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভোগান্তি ছিল চরমে। এ ব্যাপারে পৌর কর্তৃপক্ষকে বাঁধা দিলে ময়লার ভাগাড় অন্যত্র সরিয়ে নেয়। এতে কয়েক বছরের ব্যবধানে বদলে যায় পুরো এলাকার পরিবেশ। ময়লার ভাগাড়ের ভেতরে ও আশপাশের ৬ শতাংশ জমিতে সারা বছরজুড়ে চাষ হচ্ছে নানা রকম শাকসবজি।
সরেজমিনে পুরোনো সেই ময়লার ভাগাড়ে গিয়ে দেখা গেছে, চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ময়লা আবর্জনার ছোট ছোট স্তূপ। তার মধ্যে উঁকি দিচ্ছে সবুজ শাকসবজির গাছ। দক্ষিণা বাতাসের আলতো ছোঁয়ায় দুলতে থাকা এই সবজি যে কারও চোখ জুড়াবে। মাত্র এক মাসেই কোনো প্রকার সার বা পরিচর্যা ছাড়াই অধিক ফলন হয়েছে সবজির। ময়লার ভাগাড়ের ওপর এমন সজীব সতেজ এই সবজি চাষ দেখে মুগ্ধ সাধারণ মানুষ। চাষ করা সবজি দিয়ে পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি অংশ স্থানীয় বাজারেও বিক্রি করছেন চাষিরা।
স্থানীয় বাসিন্দা রহিমন নেছা বলেন, ‘আগে ময়লার দুর্গন্ধে ঘরে থাকতে পারতাম না। পৌরসভার ময়লার ভাগাড় সরিয়ে নেওয়ার পর এলাকার পরিবেশ বদলে গেছে। দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেয়েছে। সঙ্গে এই জমিতে গত কয়েক বছর ধরে সবজি চাষ করছি। কিছু খাওয়া হয়। আবার কিছু বাজারে বিক্রি করে থাকি। তাতে বাড়তি আয় হয়। এখানে ফলন ভালো হয়। কিন্তু গত বছর বৃষ্টির কারণে ফলন তেমন ভালো হয়নি।
এক পথচারী বলেন, ‘একটা সময় এখন দিয়ে চলার সময় ময়লার দুর্গন্ধে বমি আসত। ময়লার ভাগাড় অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ায় পুরো এলাকার পরিবেশ অনেকটা স্বাভাবিক। তা ছাড়া পুরোনো ময়লার স্তূপের মধ্যে এমন শাকসবজির চাষ দেখে অবাক লাগছে।’
ময়লার ভাগাড়ে উৎপাদিত এই সবজি কতটা নিরাপদ তা জানাতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুর রহমান বলেন, ‘এখানে যারা সবজি চাষ করছেন তাঁরা কোনো রাসায়নিক সার প্রয়োগ করছেন না। ময়লার ভাগাড়ের বর্জ্য পচে জৈব সারে পরিণত হয়েছে। ফলে গাছের ফলন ভালো হচ্ছে। কিন্তু একটি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে যে, কারখানার ভারী কোনো ধাতব পদার্থ এখানে ফেলা হয়েছে কি না। কারণ সবজিতে মাত্রাতিরিক্ত ধাতব পদার্থ থাকলে তা থেকে ক্যানসারসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে