শাহীন রহমান, পাবনা
পাবনার ভাড়ারা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ১৫ জুন। নির্বাচনী সহিংসতা ও স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আলম হত্যার ঘটনায় এই ইউপিতে নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করেছিল নির্বাচন কমিশন। প্রায় ছয় মাস পর আবারও নির্বাচনী আমেজ এসেছে ইউনিয়নজুড়ে। প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। রয়েছে পাল্টাপাল্টি অভিযোগও। এ ছাড়া সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা রয়েছে ভোটারদের। তবে, সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ও পুলিশ।
নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ভাড়ারা ইউনিয়নে মোট ভোটার ৩৮ হাজার ২৫৭ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১৮ হাজার ২৯৩ জন ও পুরুষ ভোটার ১৯ হাজার ৯৬৪ জন। চেয়ারম্যান পদে তিনজন, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৩ জন এবং পুরুষ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪০ জন। ৯টি ওয়ার্ডে মোট ভোটকেন্দ্র ১৬টি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল পাবনা সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউপির নির্বাচন। কিন্তু এর আগে ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচার নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় খুন হন আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আলম। হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে ব্যাপক সহিংসতা। ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যান অনেকে। ফলে, ১৯ ডিসেম্বর ভাড়ারা ইউপি নির্বাচন বাতিল করে নির্বাচন কমিশন।
প্রায় ছয় মাস পর ১৫ জুন পুনরায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ভাড়ারা ইউপি নির্বাচন। ইতিমধ্যে নির্বাচন ঘিরে প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। সেখানে শান্তি ফেরাতে নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা। তবে নির্বাচন ঘিরে আবারও সংঘর্ষের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। একে অপরের দিকে ছুড়ছেন পাল্টাপাল্টি অভিযোগ।
ঘোড়া প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী সুলতান মাহমুদ খান বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ ভালোই ছিল। পুলিশ প্রশাসনও ব্যাপক তৎপর রয়েছে। কিন্তু ৭ জুন রাত থেকে অস্ত্রসহ দুর্বৃত্তরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দিচ্ছেন। তাঁরা সাইদ চেয়ারম্যানের পক্ষে কাজ করছেন। এতে সুষ্ঠু ভোট নিয়ে ভোটাররা শঙ্কিত। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
সুলতান মাহমুদ খানের অভিযোগ, নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী এই ইউনিয়নে তাঁর তিনটি নির্বাচনী ক্যাম্প রয়েছে। অথচ নৌকার প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পের সীমা নেই। এখন পর্যন্ত ৯টি ওয়ার্ডে ৮৫টি নির্বাচনী ক্যাম্প রয়েছে। সেগুলো দেখার কেউ নেই। অথচ তিনি প্রচারে গেলে লোক বেশি হলেই তাঁর ওপর অভিযোগ করা হয়। এ কারণে সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা আছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ভাড়ারা ইউপি চেয়ারম্যান ও নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবু সাইদ খান বলেন, এসব অমূলক অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই। কারণ পাবনায় একমাত্র এই ইউপিতে নির্বাচন। সবার নজর এদিকে। প্রশাসনের পর্যাপ্ত লোকবল দিয়ে কঠোর নজরদারি চালানো হচ্ছে। এর মধ্যে প্রচার করছেন তাঁরা। ১৫ জুন সুষ্ঠু ভোট হবে এবং তিনি শতভাগ জয়ী হবেন বলে বিশ্বাস করেন। তিনি আরও বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ অনৈতিক ও বিভ্রান্তিমূলক। বরং তাঁর লোকজনই বিভিন্ন ওয়ার্ডে নারীদের ওপর মোটরসাইকেল তুলে দিচ্ছেন। বিভিন্ন জায়গায় বিশৃঙ্খলা ঘটানোর চেষ্টা করছেন। সাধারণ ভোটাররাই ভোটের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেবেন কে যোগ্য।
এদিকে ইউনিয়নের বেশ কয়েকজন ভোটারের সঙ্গে কথা হয়। দুবলিয়া গ্রামের বাসিন্দা আবুল কাশেম, আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘আমরা কোনো মারামারি, বিশৃঙ্খলা চাই না। সুন্দর পরিবেশ চাই। যাতে কেন্দ্রে গিয়ে আমার নিজের ভোট নিজে দিতে পারি।’
কোলাদী গ্রামের বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম, আরিফ হোসেন বলেন, এর আগে একটি হত্যা হয়েছিল এই নির্বাচন ঘিরে। আবার যদি কোনো ঝামেলা হয় এমন শঙ্কা তো থেকেই যায়। তারপরও পুলিশ প্রশাসনের বেশ তৎপরতা চোখে পড়ছে।
সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কায়সার আহমেদ বলেন, অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ১৬টি কেন্দ্রের সবটিকেই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। সব কেন্দ্রে ব্যাপক নিরাপত্তা থাকবে। ভোট গ্রহণের তিন দিন আগে থেকে মাইকিং করে দেওয়া হবে যেন বহিরাগত কেউ ওই ইউনিয়নে অবস্থান নিতে না পারে। ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে যেতে পারেন, সে ব্যবস্থা করা হবে।
পাবনা পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খান বলেন, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যা যা করণীয়, জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে তাই তাই করা হবে। ধাপে ধাপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হবে। জেলা পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশ, র্যাব, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, বিজিবি দায়িত্ব পালন করবে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় নির্বাচন সুন্দর ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হবে।
পাবনার ভাড়ারা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ১৫ জুন। নির্বাচনী সহিংসতা ও স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আলম হত্যার ঘটনায় এই ইউপিতে নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করেছিল নির্বাচন কমিশন। প্রায় ছয় মাস পর আবারও নির্বাচনী আমেজ এসেছে ইউনিয়নজুড়ে। প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। রয়েছে পাল্টাপাল্টি অভিযোগও। এ ছাড়া সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা রয়েছে ভোটারদের। তবে, সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ও পুলিশ।
নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ভাড়ারা ইউনিয়নে মোট ভোটার ৩৮ হাজার ২৫৭ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১৮ হাজার ২৯৩ জন ও পুরুষ ভোটার ১৯ হাজার ৯৬৪ জন। চেয়ারম্যান পদে তিনজন, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৩ জন এবং পুরুষ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪০ জন। ৯টি ওয়ার্ডে মোট ভোটকেন্দ্র ১৬টি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল পাবনা সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউপির নির্বাচন। কিন্তু এর আগে ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচার নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় খুন হন আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আলম। হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে ব্যাপক সহিংসতা। ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যান অনেকে। ফলে, ১৯ ডিসেম্বর ভাড়ারা ইউপি নির্বাচন বাতিল করে নির্বাচন কমিশন।
প্রায় ছয় মাস পর ১৫ জুন পুনরায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ভাড়ারা ইউপি নির্বাচন। ইতিমধ্যে নির্বাচন ঘিরে প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। সেখানে শান্তি ফেরাতে নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা। তবে নির্বাচন ঘিরে আবারও সংঘর্ষের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। একে অপরের দিকে ছুড়ছেন পাল্টাপাল্টি অভিযোগ।
ঘোড়া প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী সুলতান মাহমুদ খান বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ ভালোই ছিল। পুলিশ প্রশাসনও ব্যাপক তৎপর রয়েছে। কিন্তু ৭ জুন রাত থেকে অস্ত্রসহ দুর্বৃত্তরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দিচ্ছেন। তাঁরা সাইদ চেয়ারম্যানের পক্ষে কাজ করছেন। এতে সুষ্ঠু ভোট নিয়ে ভোটাররা শঙ্কিত। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
সুলতান মাহমুদ খানের অভিযোগ, নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী এই ইউনিয়নে তাঁর তিনটি নির্বাচনী ক্যাম্প রয়েছে। অথচ নৌকার প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পের সীমা নেই। এখন পর্যন্ত ৯টি ওয়ার্ডে ৮৫টি নির্বাচনী ক্যাম্প রয়েছে। সেগুলো দেখার কেউ নেই। অথচ তিনি প্রচারে গেলে লোক বেশি হলেই তাঁর ওপর অভিযোগ করা হয়। এ কারণে সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা আছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ভাড়ারা ইউপি চেয়ারম্যান ও নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবু সাইদ খান বলেন, এসব অমূলক অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই। কারণ পাবনায় একমাত্র এই ইউপিতে নির্বাচন। সবার নজর এদিকে। প্রশাসনের পর্যাপ্ত লোকবল দিয়ে কঠোর নজরদারি চালানো হচ্ছে। এর মধ্যে প্রচার করছেন তাঁরা। ১৫ জুন সুষ্ঠু ভোট হবে এবং তিনি শতভাগ জয়ী হবেন বলে বিশ্বাস করেন। তিনি আরও বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ অনৈতিক ও বিভ্রান্তিমূলক। বরং তাঁর লোকজনই বিভিন্ন ওয়ার্ডে নারীদের ওপর মোটরসাইকেল তুলে দিচ্ছেন। বিভিন্ন জায়গায় বিশৃঙ্খলা ঘটানোর চেষ্টা করছেন। সাধারণ ভোটাররাই ভোটের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেবেন কে যোগ্য।
এদিকে ইউনিয়নের বেশ কয়েকজন ভোটারের সঙ্গে কথা হয়। দুবলিয়া গ্রামের বাসিন্দা আবুল কাশেম, আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘আমরা কোনো মারামারি, বিশৃঙ্খলা চাই না। সুন্দর পরিবেশ চাই। যাতে কেন্দ্রে গিয়ে আমার নিজের ভোট নিজে দিতে পারি।’
কোলাদী গ্রামের বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম, আরিফ হোসেন বলেন, এর আগে একটি হত্যা হয়েছিল এই নির্বাচন ঘিরে। আবার যদি কোনো ঝামেলা হয় এমন শঙ্কা তো থেকেই যায়। তারপরও পুলিশ প্রশাসনের বেশ তৎপরতা চোখে পড়ছে।
সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কায়সার আহমেদ বলেন, অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ১৬টি কেন্দ্রের সবটিকেই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। সব কেন্দ্রে ব্যাপক নিরাপত্তা থাকবে। ভোট গ্রহণের তিন দিন আগে থেকে মাইকিং করে দেওয়া হবে যেন বহিরাগত কেউ ওই ইউনিয়নে অবস্থান নিতে না পারে। ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে যেতে পারেন, সে ব্যবস্থা করা হবে।
পাবনা পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খান বলেন, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যা যা করণীয়, জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে তাই তাই করা হবে। ধাপে ধাপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হবে। জেলা পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশ, র্যাব, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, বিজিবি দায়িত্ব পালন করবে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় নির্বাচন সুন্দর ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে