আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলায় শজনে ডাঁটার ভালো ফলন হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিনা খরচে যেকোনো পতিত জমি, পুকুর পাড় বা শুষ্ক স্থানে শজনেগাছ লাগানো যায়। এর জন্য সার বা পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। এতে অধিক আয় করা যায়। তাই অনেকেই বাণিজ্যিকভাবেও শজনে চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
সান্তাহার পৌরশহরসহ উপজেলার সবখানে গাছে গাছে প্রচুর পরিমাণে শজনে ডাঁটা ধরেছে। অনুকূল আবহাওয়া এবং প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হওয়ায় এবার গত বছরের চেয়ে বেশি উৎপাদন হয়েছে। দ্বিগুণ আমদানিও বেড়েছে বাজারে। স্থানীয়ভাবে বিক্রির পাশাপাশি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় তা রপ্তানি হচ্ছে।
সপ্তাহখানেক ধরে প্রতিদিন উপজেলার যেকোনো হাট-বাজার থেকে শত শত মণ শজনে ডাঁটা আমদানি হচ্ছে। প্রতি মণ পাইকারিভাবে বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার থেকে ২৫০০ টাকায়।
সান্তাহার পৌরসভার ইয়ার্ড কলোনিতে রাকিবুল হাসান তাঁর ছয়টি গাছ থেকে শজনে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন।
এ ছাড়া সাঁতাহার গ্রামের মুদি ব্যবসায়ী সোহেল রানা ব্যবসার পাশাপাশি বাড়ির চারদিকে শজনেগাছ লাগিয়ে কয়েক মণ বিক্রি করে প্রায় ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা আয় করেছেন।
শজনের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান হাসপাতালের চিকিৎসক দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শজনে সবজিতে ক্যালসিয়াম, খনিজ লবণ, আয়রনসহ প্রোটিন ও শর্করাজাতীয় খাদ্য রয়েছে। এ ছাড়া ভিটামিন এ, বি, সি সমৃদ্ধ শজনে ডাঁটা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
শজনে ডাঁটা ব্যবসায়ী ইউনুস আলী বলেন, শজনে ডাঁটা প্রধানত দুই প্রজাতির। এর মধ্যে এক প্রজাতি বছরে তিন থেকে চারবার পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে এর নাম বলা হয় রাইখঞ্জন। অন্য প্রজাতির শজনে বছরের গ্রীষ্ম মৌসুমে একবারই পাওয়া যায়। শজনে চাষের জন্য বিশেষ কোনো পদ্ধতি গ্রহণ করতে হয় না। এর জন্য আলাদা কোনো জমিও প্রয়োজন হয় না। যেকোনো পতিত জমি, পুকুর পাড়, রাস্তা বা বাঁধের ধার, বাড়ির আঙিনা এমনকি শহরে যেকোনো ফাঁকা শুষ্ক জায়গায় শজনেগাছ লাগানো যায়। এর কোনো বীজ বা চারাও প্রয়োজন হয় না। গাছের ডাল কেটে মাটিতে পুঁতে রাখলেই শজনেগাছ জন্মায়। এর জন্য কোনো সার বা পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না।
ইউনুস আলী আরও বলেন, বড় ও মাঝারি ধরনের এক একটি শজনেগাছে ৬ থেকে ৮ মণ পর্যন্ত শজনে পাওয়া যায়। বিনা খরচে অধিক আয় পাওয়ায় অনেকেই বাণিজ্যিকভাবেও শজনে চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে এই উপজেলার মাটি, পানি ও আবহাওয়া শজনে চাষের জন্য উপযোগী হওয়ায় এই উপজেলায় সর্বত্রই প্রচুর পরিমাণে শজনে উৎপাদন হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মিঠু চন্দ্র অধিকারী বলেন, উপজেলা সর্বত্র শজনে চাষে উপযোগী মাটি ও আবহাওয়া রয়েছে। এখানে বাণিজ্যিকভাবে শজনে চাষ করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সৃষ্টির মাধ্যমে বেকার কৃষাণিদের কর্মক্ষেত্র তৈরি হবে।
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলায় শজনে ডাঁটার ভালো ফলন হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিনা খরচে যেকোনো পতিত জমি, পুকুর পাড় বা শুষ্ক স্থানে শজনেগাছ লাগানো যায়। এর জন্য সার বা পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। এতে অধিক আয় করা যায়। তাই অনেকেই বাণিজ্যিকভাবেও শজনে চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
সান্তাহার পৌরশহরসহ উপজেলার সবখানে গাছে গাছে প্রচুর পরিমাণে শজনে ডাঁটা ধরেছে। অনুকূল আবহাওয়া এবং প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হওয়ায় এবার গত বছরের চেয়ে বেশি উৎপাদন হয়েছে। দ্বিগুণ আমদানিও বেড়েছে বাজারে। স্থানীয়ভাবে বিক্রির পাশাপাশি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় তা রপ্তানি হচ্ছে।
সপ্তাহখানেক ধরে প্রতিদিন উপজেলার যেকোনো হাট-বাজার থেকে শত শত মণ শজনে ডাঁটা আমদানি হচ্ছে। প্রতি মণ পাইকারিভাবে বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার থেকে ২৫০০ টাকায়।
সান্তাহার পৌরসভার ইয়ার্ড কলোনিতে রাকিবুল হাসান তাঁর ছয়টি গাছ থেকে শজনে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন।
এ ছাড়া সাঁতাহার গ্রামের মুদি ব্যবসায়ী সোহেল রানা ব্যবসার পাশাপাশি বাড়ির চারদিকে শজনেগাছ লাগিয়ে কয়েক মণ বিক্রি করে প্রায় ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা আয় করেছেন।
শজনের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান হাসপাতালের চিকিৎসক দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শজনে সবজিতে ক্যালসিয়াম, খনিজ লবণ, আয়রনসহ প্রোটিন ও শর্করাজাতীয় খাদ্য রয়েছে। এ ছাড়া ভিটামিন এ, বি, সি সমৃদ্ধ শজনে ডাঁটা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
শজনে ডাঁটা ব্যবসায়ী ইউনুস আলী বলেন, শজনে ডাঁটা প্রধানত দুই প্রজাতির। এর মধ্যে এক প্রজাতি বছরে তিন থেকে চারবার পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে এর নাম বলা হয় রাইখঞ্জন। অন্য প্রজাতির শজনে বছরের গ্রীষ্ম মৌসুমে একবারই পাওয়া যায়। শজনে চাষের জন্য বিশেষ কোনো পদ্ধতি গ্রহণ করতে হয় না। এর জন্য আলাদা কোনো জমিও প্রয়োজন হয় না। যেকোনো পতিত জমি, পুকুর পাড়, রাস্তা বা বাঁধের ধার, বাড়ির আঙিনা এমনকি শহরে যেকোনো ফাঁকা শুষ্ক জায়গায় শজনেগাছ লাগানো যায়। এর কোনো বীজ বা চারাও প্রয়োজন হয় না। গাছের ডাল কেটে মাটিতে পুঁতে রাখলেই শজনেগাছ জন্মায়। এর জন্য কোনো সার বা পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না।
ইউনুস আলী আরও বলেন, বড় ও মাঝারি ধরনের এক একটি শজনেগাছে ৬ থেকে ৮ মণ পর্যন্ত শজনে পাওয়া যায়। বিনা খরচে অধিক আয় পাওয়ায় অনেকেই বাণিজ্যিকভাবেও শজনে চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে এই উপজেলার মাটি, পানি ও আবহাওয়া শজনে চাষের জন্য উপযোগী হওয়ায় এই উপজেলায় সর্বত্রই প্রচুর পরিমাণে শজনে উৎপাদন হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মিঠু চন্দ্র অধিকারী বলেন, উপজেলা সর্বত্র শজনে চাষে উপযোগী মাটি ও আবহাওয়া রয়েছে। এখানে বাণিজ্যিকভাবে শজনে চাষ করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সৃষ্টির মাধ্যমে বেকার কৃষাণিদের কর্মক্ষেত্র তৈরি হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে