বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান ও মংবোওয়াংচিং মারমা অনুপম, থানচি
বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুর্গম রেমাক্রী ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে গত চার দিনে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে দুই শিশু, এক পাড়া কার্বারিসহ ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ৬০ জনের বেশি।
স্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি চেয়ারম্যান এবং স্থানীয়দের তথ্যানুসারে থানচি উপজেলার দুর্গম রেমাক্রী ইউনিয়নে ডায়রিয়ায় মৃতদের মধ্যে ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে বড় মদক সীমান্তে দুর্গম মেনতাং পাড়া বাসিন্দা ও পাড়ার প্রধান মেনতাং কার্বারি (৪৮), ক্রাইঅং ম্নো (১৮), লংথাং পাড়ার বাসিন্দা লংপিং ম্রো (৫০), ঙারেসা পাড়া বাসিন্দা প্রেনময় ম্রো (১২) এবং সংদক ম্রো (২২)। তবে রেমাক্রী এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক না থাকায় অপর দুজনের নাম জানা যায়নি।
গতকাল মঙ্গলবার থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ আজকের পত্রিকাকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মোট পাঁচজন মারা যাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, মৌখিকভাবে সাতজন মারা গেছেন শুনলেও তাঁদের কাছে পাঁচজনের মারা যাওয়ার তথ্য রয়েছে।
ডা. ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ মঙ্গলবার বলেন, বর্তমানে রেমাক্রী ইউনিয়নে ডায়রিয়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে স্বাস্থ্য বিভাগ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) যৌথভাবে চার ভাগে বিভক্ত হয়ে চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও কয়েক দিন সময় লাগতে পারে। বর্তমানে ডায়রিয়া পরিস্থিতি স্থিতিশীল অবস্থানে রয়েছে বলে জানান এ স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগে দুটি দলে চিকিৎসকসহ ১০ জন সদস্য ডায়রিয়ায় আক্রান্ত এলাকায় জরুরি চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা খাওয়ার স্যালাইনসহ প্রয়োজনীয় ওষুধ সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন।
এদিকে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা পঙ্কজ বড়ুয়া জানান, রেমাক্রী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে সাবেক ইউপি সদস্য পাড়া বাসিন্দা অগ্র মনি ত্রিপুরার মেয়ে লিজা ত্রিপুরা (১১) ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সোমবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে ভর্তি হয়। তবে অবস্থার উন্নতি না হওয়া তাকে মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে শিশুসহ ম্যালেরিয়া রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছে ১৫ জন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেমাক্রী-তিন্দু দুই ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য পরিদর্শক সমীরন বড়ুয়া বলেন, ৩-৪ দিন ধরে রেমাক্রী ইউনিয়নের দুর্গম বড় মদকের ডায়রিয়া ও ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত এলাকা স্বাস্থ্য বিভাগের আবাসিক চিকিৎসকেরা পৃথকভাবে বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা, জরুরি ডায়রিয়ায় আক্রান্তদের চিকিৎসা জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় ওষুধ, স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, ম্যালেরিয়া পরীক্ষার জন্য ডিভাইস কিট, ম্যালেরিয়া ট্যাবলেট ও মশারি পর্যাপ্ত পরিমাণে সরবরাহ করছেন।
রেমাক্রী এলাকায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার কারণ হিসেবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, বর্তমানে শুষ্ক মৌসুমে বিশুদ্ধ পানির সংকট। লোকজন খাল, ঝিরি ও ঝরনার দূষিত পানি পান করে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। তিনি পানি ফুটিয়ে, সেদ্ধ করে পান করার পরামর্শ দেন।
এদিকে থানচির বলিপাড়া বিজিবি ৩৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খন্দকার মুহাম্মদ শরীফ-উল-আলম বলেন, ‘গ্রামে গ্রামে ম্যালেরিয়া এবং দুর্গম পাহাড়ে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর আজকের পত্রিকাসহ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। আমাদের ব্যাটালিয়নের আবাসিক চিকিৎসক ক্যাপ্টেন এস এম সাকিবুর রহমানসহ আরও ৭-৮ জনকে আক্রান্ত এলাকায় ডায়রিয়া, ম্যালেরিয়া ও অন্যান্য জটিল রোগে আক্রান্তদের বিনা মূল্যে ওষুধ, স্বাস্থ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষাসহ চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রাখছে।’
খন্দকার মুহাম্মদ শরীফ-উল-আলম জানান, গতকাল থেকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত অঞ্চলের পাড়ায় পাড়ায় গিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগের চিকিৎসক দলের সঙ্গে সমন্বয় করে ডায়রিয়ায় আক্রান্তদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দেশ ও জনগণের কল্যাণে সর্বদা কাজ করে। দুর্গম এলাকায় কেউ চিকিৎসা ও ওষুধের অভাবে মৃত্যুবরণ করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না। যেকোনো দুর্যোগে বিজিবি দেশ ও জনগণের কল্যাণে নিজেদের প্রাণ দিতেও পিছপা হয়নি, হবেও না।
রেমাক্রী ইউপি চেয়ারম্যান মুইশৈথুই মারমা রনি বলেন, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা হলে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা কমে আসবে।
জেলা সিভিল সার্জন নীহার রঞ্জন নন্দী বলেন, শুষ্ক (গরম) কালে প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকায় বিশুদ্ধ পানির অভাবে লোকজন আশপাশের খাল, ঝিরি ও ছড়ার দূষিত পানি পান করে। তাই অনেকে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। তবে এতে আতঙ্কিত বা ভয়ের কারণ নেই। স্বাস্থ্য বিভাগ আক্রান্ত এলাকায় মেডিকেল টিম পাঠিয়ে চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রাখছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করছে। রেমাক্রী এলাকায় নতুন আক্রান্ত নেই। যারা আক্রান্ত হয়েছে, তারাও সুস্থ হয়ে উঠছে।
বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুর্গম রেমাক্রী ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে গত চার দিনে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে দুই শিশু, এক পাড়া কার্বারিসহ ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ৬০ জনের বেশি।
স্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি চেয়ারম্যান এবং স্থানীয়দের তথ্যানুসারে থানচি উপজেলার দুর্গম রেমাক্রী ইউনিয়নে ডায়রিয়ায় মৃতদের মধ্যে ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে বড় মদক সীমান্তে দুর্গম মেনতাং পাড়া বাসিন্দা ও পাড়ার প্রধান মেনতাং কার্বারি (৪৮), ক্রাইঅং ম্নো (১৮), লংথাং পাড়ার বাসিন্দা লংপিং ম্রো (৫০), ঙারেসা পাড়া বাসিন্দা প্রেনময় ম্রো (১২) এবং সংদক ম্রো (২২)। তবে রেমাক্রী এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক না থাকায় অপর দুজনের নাম জানা যায়নি।
গতকাল মঙ্গলবার থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ আজকের পত্রিকাকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মোট পাঁচজন মারা যাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, মৌখিকভাবে সাতজন মারা গেছেন শুনলেও তাঁদের কাছে পাঁচজনের মারা যাওয়ার তথ্য রয়েছে।
ডা. ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ মঙ্গলবার বলেন, বর্তমানে রেমাক্রী ইউনিয়নে ডায়রিয়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে স্বাস্থ্য বিভাগ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) যৌথভাবে চার ভাগে বিভক্ত হয়ে চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও কয়েক দিন সময় লাগতে পারে। বর্তমানে ডায়রিয়া পরিস্থিতি স্থিতিশীল অবস্থানে রয়েছে বলে জানান এ স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগে দুটি দলে চিকিৎসকসহ ১০ জন সদস্য ডায়রিয়ায় আক্রান্ত এলাকায় জরুরি চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা খাওয়ার স্যালাইনসহ প্রয়োজনীয় ওষুধ সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন।
এদিকে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা পঙ্কজ বড়ুয়া জানান, রেমাক্রী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে সাবেক ইউপি সদস্য পাড়া বাসিন্দা অগ্র মনি ত্রিপুরার মেয়ে লিজা ত্রিপুরা (১১) ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সোমবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে ভর্তি হয়। তবে অবস্থার উন্নতি না হওয়া তাকে মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে শিশুসহ ম্যালেরিয়া রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছে ১৫ জন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেমাক্রী-তিন্দু দুই ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য পরিদর্শক সমীরন বড়ুয়া বলেন, ৩-৪ দিন ধরে রেমাক্রী ইউনিয়নের দুর্গম বড় মদকের ডায়রিয়া ও ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত এলাকা স্বাস্থ্য বিভাগের আবাসিক চিকিৎসকেরা পৃথকভাবে বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা, জরুরি ডায়রিয়ায় আক্রান্তদের চিকিৎসা জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় ওষুধ, স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, ম্যালেরিয়া পরীক্ষার জন্য ডিভাইস কিট, ম্যালেরিয়া ট্যাবলেট ও মশারি পর্যাপ্ত পরিমাণে সরবরাহ করছেন।
রেমাক্রী এলাকায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার কারণ হিসেবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, বর্তমানে শুষ্ক মৌসুমে বিশুদ্ধ পানির সংকট। লোকজন খাল, ঝিরি ও ঝরনার দূষিত পানি পান করে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। তিনি পানি ফুটিয়ে, সেদ্ধ করে পান করার পরামর্শ দেন।
এদিকে থানচির বলিপাড়া বিজিবি ৩৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খন্দকার মুহাম্মদ শরীফ-উল-আলম বলেন, ‘গ্রামে গ্রামে ম্যালেরিয়া এবং দুর্গম পাহাড়ে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর আজকের পত্রিকাসহ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। আমাদের ব্যাটালিয়নের আবাসিক চিকিৎসক ক্যাপ্টেন এস এম সাকিবুর রহমানসহ আরও ৭-৮ জনকে আক্রান্ত এলাকায় ডায়রিয়া, ম্যালেরিয়া ও অন্যান্য জটিল রোগে আক্রান্তদের বিনা মূল্যে ওষুধ, স্বাস্থ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষাসহ চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রাখছে।’
খন্দকার মুহাম্মদ শরীফ-উল-আলম জানান, গতকাল থেকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত অঞ্চলের পাড়ায় পাড়ায় গিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগের চিকিৎসক দলের সঙ্গে সমন্বয় করে ডায়রিয়ায় আক্রান্তদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দেশ ও জনগণের কল্যাণে সর্বদা কাজ করে। দুর্গম এলাকায় কেউ চিকিৎসা ও ওষুধের অভাবে মৃত্যুবরণ করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না। যেকোনো দুর্যোগে বিজিবি দেশ ও জনগণের কল্যাণে নিজেদের প্রাণ দিতেও পিছপা হয়নি, হবেও না।
রেমাক্রী ইউপি চেয়ারম্যান মুইশৈথুই মারমা রনি বলেন, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা হলে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা কমে আসবে।
জেলা সিভিল সার্জন নীহার রঞ্জন নন্দী বলেন, শুষ্ক (গরম) কালে প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকায় বিশুদ্ধ পানির অভাবে লোকজন আশপাশের খাল, ঝিরি ও ছড়ার দূষিত পানি পান করে। তাই অনেকে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। তবে এতে আতঙ্কিত বা ভয়ের কারণ নেই। স্বাস্থ্য বিভাগ আক্রান্ত এলাকায় মেডিকেল টিম পাঠিয়ে চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রাখছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করছে। রেমাক্রী এলাকায় নতুন আক্রান্ত নেই। যারা আক্রান্ত হয়েছে, তারাও সুস্থ হয়ে উঠছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে