সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সরকারবিরোধী আন্দোলনের জন্য নতুন করে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসলামি দলগুলো। সরকারের পদত্যাগ, দ্রব্যমূল্য কমানোর দাবির পাশাপাশি নতুন ইস্যু যুক্ত হচ্ছে সেই আন্দোলনে। ইতিমধ্যে নতুন শিক্ষাক্রমকে দেশের ‘ইতিহাস, ঐতিহ্য ও ধর্মীয় চিন্তাচেতনাবিরোধী’ শিক্ষাক্রম উল্লেখ করে তা বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন ইসলামি দল ও সংগঠন। চলছে সভা, সমাবেশ, মতবিনিময়, মানববন্ধন।
দেশে নিবন্ধিত ১১টি ইসলামপন্থী দলের মধ্যে ৭টি এবারের নির্বাচনে অংশ নিলেও বর্জন করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলো নির্বাচনের পরও সরকারের পদত্যাগ, অবৈধ সংসদ বাতিল করে আবার সংসদ নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। এসব দলের নেতারা বলছেন, ভবিষ্যতে সরকারের পদত্যাগের দাবির সঙ্গে বিভিন্ন জনদাবি যোগ করে আন্দোলনের পরিধি বৃদ্ধি করতে চান তাঁরা। এমন পরিপ্রেক্ষিতে এই দলগুলোর অন্যতম লক্ষ্য নতুন শিক্ষাক্রম।
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে আপত্তির কারণ জানাতে গিয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমে ট্রান্সজেন্ডার ও সমকামিতাকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে। প্রথম শ্রেণির ইংরেজি বইয়ে শিক্ষার্থীদের কথোপকথন থেকে সালাম বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ বিষয়বস্তু, পূর্ণবয়স্ক মানুষের শারীরিক আকৃতি ও হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি ঢোকানো হয়েছে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে মুসলমানদের অবদান বাদ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন ইসলামের ইতিহাস ভুলে যায়, সে ষড়যন্ত্র এই শিক্ষাক্রমে আছে।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ নতুন পাঠ্যক্রমের সমালোচনা করে বলেন, যে ধরনের বিষয় নতুন শিক্ষাক্রমে আনা হয়েছে, সেগুলোর কারণে কোমলমতি শিশুদের ইমান-ইসলাম থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ১৫-২০ বছর আগে থেকেই এটা পরিকল্পিতভাবে করা হয়েছে।
সম্প্রতি সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের একটি অধ্যায়ে ‘শরীফার গল্প’ শিরোনামের লেখাকে কেন্দ্র করে নতুন শিক্ষাক্রমের সমালোচনায় মুখর হয়েছেন ইসলামপন্থীরা। জাতীয় শিক্ষক ফোরামের এক সেমিনারে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক আসিফ মাহতাব ‘শরীফার গল্প’ লেখাটি বই থেকে ছিঁড়ে ফেললে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে চাকরিচ্যুত করে। একই অনুষ্ঠানে নতুন শিক্ষাক্রমের সমালোচনা করায় ইন্ডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেনকেও পাঠদান থেকে বিরত রাখা হয়।
নির্বাচনের আগে থেকেই ইসলামপন্থী দলগুলো নতুন শিক্ষাক্রমের প্রতিবাদ জানিয়ে এলেও দুই শিক্ষক চাকরিচ্যুতির ঘটনার পর শিক্ষাক্রম বাতিলের দাবিতে সরব হয় দলগুলো। দলের নেতারা বলছেন, ভবিষ্যতে সম্মিলিতভাবে এ দাবিতে জোর আন্দোলন গড়ে তুলতে তৎপর তাঁরা।
সূত্র জানিয়েছে, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, সম্মিলিত ওলামা-মাশায়েখ পরিষদ, নেজামে ইসলাম পার্টি, মুসলিম লীগ, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি), ইসলামী ঐক্য আন্দোলনসহ প্রায় ১২টি দল শিক্ষাক্রম ইস্যুতে আন্দোলনে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ দলগুলোর বাইরে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করা দলগুলোকেও এই আন্দোলনে যুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা গেছে।
আন্দোলনের পরিধি বড় করার লক্ষ্যে ৭ ফেব্রুয়ারি ইসলামী আন্দোলন ও ৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হবে। এ বিষয়ে জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘আমরা আশা করি খুব শিগগিরই একসঙ্গে কিছু একটা করতে পারব। যে দলগুলো নির্বাচনে যায়নি তাদের সঙ্গে বোঝাপড়া বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত আলোচনা হচ্ছে।’ সমমনা ইসলামি দলগুলো এ ইস্যুতে ঐক্যবদ্ধ হবে কি না জানতে চাইলে ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘ঐকমত্যের বিষয়টি আলোচনা হবে। আন্দোলন ধাপে ধাপে এগোবে। আশা করি, সামনের দিকে তীব্রতা আরও বাড়বে।’
সমমনা ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে আন্দোলনের প্রস্তুতির বিষয়ে আলোচনা চলছে জানিয়ে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমদ আবদুল কাদের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একমাত্র ভারতপন্থী ছাড়া যারা দেশের ঐতিহ্য রক্ষা করতে চায়, তারা কেউই এই শিক্ষাক্রম চায় না। আমরা আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে ইসলামপন্থীদের এমন অবস্থানের কারণে শিক্ষাব্যবস্থার সংকট আরও বাড়বে বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি বলেন, ইসলামপন্থীরা তো চাইবেই তাদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে। তবে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের আগে অভিভাবকসহ সমাজের সব স্তরের মানুষের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন জানিয়ে তিনি আরও বলেন, একটা মৌলিক পরিবর্তন শিক্ষাব্যবস্থায় সহায়ক হবে না ক্ষতিকর হবে, এটা নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে দ্বিধা আছে। সেটা আগে মোকাবিলা করা হলে এ সংকট সৃষ্টি হতো না।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সরকারবিরোধী আন্দোলনের জন্য নতুন করে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসলামি দলগুলো। সরকারের পদত্যাগ, দ্রব্যমূল্য কমানোর দাবির পাশাপাশি নতুন ইস্যু যুক্ত হচ্ছে সেই আন্দোলনে। ইতিমধ্যে নতুন শিক্ষাক্রমকে দেশের ‘ইতিহাস, ঐতিহ্য ও ধর্মীয় চিন্তাচেতনাবিরোধী’ শিক্ষাক্রম উল্লেখ করে তা বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন ইসলামি দল ও সংগঠন। চলছে সভা, সমাবেশ, মতবিনিময়, মানববন্ধন।
দেশে নিবন্ধিত ১১টি ইসলামপন্থী দলের মধ্যে ৭টি এবারের নির্বাচনে অংশ নিলেও বর্জন করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলো নির্বাচনের পরও সরকারের পদত্যাগ, অবৈধ সংসদ বাতিল করে আবার সংসদ নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। এসব দলের নেতারা বলছেন, ভবিষ্যতে সরকারের পদত্যাগের দাবির সঙ্গে বিভিন্ন জনদাবি যোগ করে আন্দোলনের পরিধি বৃদ্ধি করতে চান তাঁরা। এমন পরিপ্রেক্ষিতে এই দলগুলোর অন্যতম লক্ষ্য নতুন শিক্ষাক্রম।
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে আপত্তির কারণ জানাতে গিয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমে ট্রান্সজেন্ডার ও সমকামিতাকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে। প্রথম শ্রেণির ইংরেজি বইয়ে শিক্ষার্থীদের কথোপকথন থেকে সালাম বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ বিষয়বস্তু, পূর্ণবয়স্ক মানুষের শারীরিক আকৃতি ও হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি ঢোকানো হয়েছে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে মুসলমানদের অবদান বাদ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন ইসলামের ইতিহাস ভুলে যায়, সে ষড়যন্ত্র এই শিক্ষাক্রমে আছে।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ নতুন পাঠ্যক্রমের সমালোচনা করে বলেন, যে ধরনের বিষয় নতুন শিক্ষাক্রমে আনা হয়েছে, সেগুলোর কারণে কোমলমতি শিশুদের ইমান-ইসলাম থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ১৫-২০ বছর আগে থেকেই এটা পরিকল্পিতভাবে করা হয়েছে।
সম্প্রতি সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের একটি অধ্যায়ে ‘শরীফার গল্প’ শিরোনামের লেখাকে কেন্দ্র করে নতুন শিক্ষাক্রমের সমালোচনায় মুখর হয়েছেন ইসলামপন্থীরা। জাতীয় শিক্ষক ফোরামের এক সেমিনারে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক আসিফ মাহতাব ‘শরীফার গল্প’ লেখাটি বই থেকে ছিঁড়ে ফেললে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে চাকরিচ্যুত করে। একই অনুষ্ঠানে নতুন শিক্ষাক্রমের সমালোচনা করায় ইন্ডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেনকেও পাঠদান থেকে বিরত রাখা হয়।
নির্বাচনের আগে থেকেই ইসলামপন্থী দলগুলো নতুন শিক্ষাক্রমের প্রতিবাদ জানিয়ে এলেও দুই শিক্ষক চাকরিচ্যুতির ঘটনার পর শিক্ষাক্রম বাতিলের দাবিতে সরব হয় দলগুলো। দলের নেতারা বলছেন, ভবিষ্যতে সম্মিলিতভাবে এ দাবিতে জোর আন্দোলন গড়ে তুলতে তৎপর তাঁরা।
সূত্র জানিয়েছে, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, সম্মিলিত ওলামা-মাশায়েখ পরিষদ, নেজামে ইসলাম পার্টি, মুসলিম লীগ, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি), ইসলামী ঐক্য আন্দোলনসহ প্রায় ১২টি দল শিক্ষাক্রম ইস্যুতে আন্দোলনে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ দলগুলোর বাইরে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করা দলগুলোকেও এই আন্দোলনে যুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা গেছে।
আন্দোলনের পরিধি বড় করার লক্ষ্যে ৭ ফেব্রুয়ারি ইসলামী আন্দোলন ও ৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হবে। এ বিষয়ে জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘আমরা আশা করি খুব শিগগিরই একসঙ্গে কিছু একটা করতে পারব। যে দলগুলো নির্বাচনে যায়নি তাদের সঙ্গে বোঝাপড়া বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত আলোচনা হচ্ছে।’ সমমনা ইসলামি দলগুলো এ ইস্যুতে ঐক্যবদ্ধ হবে কি না জানতে চাইলে ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘ঐকমত্যের বিষয়টি আলোচনা হবে। আন্দোলন ধাপে ধাপে এগোবে। আশা করি, সামনের দিকে তীব্রতা আরও বাড়বে।’
সমমনা ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে আন্দোলনের প্রস্তুতির বিষয়ে আলোচনা চলছে জানিয়ে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমদ আবদুল কাদের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একমাত্র ভারতপন্থী ছাড়া যারা দেশের ঐতিহ্য রক্ষা করতে চায়, তারা কেউই এই শিক্ষাক্রম চায় না। আমরা আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে ইসলামপন্থীদের এমন অবস্থানের কারণে শিক্ষাব্যবস্থার সংকট আরও বাড়বে বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি বলেন, ইসলামপন্থীরা তো চাইবেই তাদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে। তবে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের আগে অভিভাবকসহ সমাজের সব স্তরের মানুষের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন জানিয়ে তিনি আরও বলেন, একটা মৌলিক পরিবর্তন শিক্ষাব্যবস্থায় সহায়ক হবে না ক্ষতিকর হবে, এটা নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে দ্বিধা আছে। সেটা আগে মোকাবিলা করা হলে এ সংকট সৃষ্টি হতো না।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে