জুবাইদুল ইসলাম, শেরপুর
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঢের বাকি থাকতেই শেরপুর-১ আসনে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। জেলার সদর এলাকা নিয়ে গঠিত এ আসনে এরই মধ্যে প্রধান দুই দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা দৌড়ঝাঁপ করছেন। মনোনয়ন পেতে তদবিরের পাশাপাশি কৌশলে চালাচ্ছেন প্রচার। বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে হাজির হচ্ছেন। সংসদের গুরুত্বপূর্ণ এ আসনটি আওয়ামী লীগের দুর্গ বলে খ্যাত। সর্বশেষ পাঁচবারই এ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী। এবারও এর ব্যত্যয় হবে না বলে আশা ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের। অন্যদিকে হামলা-মামলায় নাজেহাল বিএনপি চায় আসনটি পুনরুদ্ধার করতে। তবে তাদের এখনকার লক্ষ্য আন্দোলন চাঙা করা।
শেরপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ বরাবরই শক্তিশালী। ১৯৯৬ সাল থেকেই এ আসন আওয়ামী লীগের দখলে রয়েছে। এ আসনে টানা পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুইপ বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আতিউর রহমান আতিক। তিনি এবারও আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী। একবার উপজেলা চেয়ারম্যান এবং টানা পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার সুবাদে এলাকায় সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন এবং জনসম্পৃক্ততার কারণে সাধারণ মানুষের মাঝে আতিকের একটা আলাদা ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া একসময় শিক্ষায় পিছিয়ে থাকা শেরপুরে বেশ কিছু নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা, বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা এমপিওভুক্ত করা ও সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়নের কারণেও তাঁর সুনাম রয়েছে। সেই সঙ্গে জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন অফিস প্রতিষ্ঠা, গ্রামীণ যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নও তাঁর আমলেই হয়েছে। কাজেই আগামী নির্বাচনেও তিনি প্রার্থী হবেন এবং জয়ের ব্যাপারে তিনি আশাবাদী।
এ বিষয়ে আতিউর রহমান আতিক বলেন, ‘২৬ বছর ধরে আমি শেরপুর সদরে জনপ্রতিনিধি। এলাকার মানুষের সঙ্গে আমার নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। শেরপুরকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছি। আগামী নির্বাচনেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করবে এবং দলীয় মনোনয়নে বিজয় নিশান আমার হাতেই উড়বে বলে ভরসা রাখি।’
তবে দীর্ঘ সময় জনপ্রতিনিধি ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি থাকায় বিগত পৌরসভা-ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে রাগ-ক্ষোভ, বিভিন্ন কমিটি গঠন নিয়ে অসন্তোষ ও জেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলের ভেতর আতিকবিরোধী একটি বলয় তৈরি হয়েছে। ওই বলয়ের প্রার্থী সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. ছানুয়ার হোসেন ছানু। এবার তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় বলয়টিতে চাঙা ভাব এসেছে। কিছু নেতা-কর্মীর ধারণা, দলের সাধারণ সম্পাদকের বিশেষ আশীর্বাদে দলীয় মনোনয়ন পেতে পারেন ছানুয়ার হোসেন ছানু।
অন্যদিকে স্বাধীনতার পর ১৯৭৯ সালে এ আসন থেকে প্রয়াত মন্ত্রী খন্দকার আব্দুল হামিদ এবং ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে সাবেক সচিব প্রয়াত নজরুল ইসলাম বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। তবে জোটের রাজনীতির স্বার্থে ১৯৯১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত চারটি জাতীয় নির্বাচনে আসনটি জামায়াতকে ছেড়ে দেয় বিএনপি। তাতেও জয়লাভ করতে পারেনি দলটি। পরবর্তীকালে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসি হওয়ার পর গত নির্বাচনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শিল্পপতি আলহাজ মো. হযরত আলী ধানের শীষ প্রতীকে দলীয় মনোনয়ন পান। কিন্তু ঋণখেলাপি হওয়ায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল হলে বিকল্প হিসেবে প্রার্থী হন তার মেয়ে ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কা। তরুণ প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে বেশ সাড়াও ফেলেছিলেন তিনি। এ জন্য এবারও ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কাই প্রার্থী হচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও মনোনয়নপ্রত্যাশী ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কার বাবা মো. হযরত আলী বলেন, ‘আমরা এখন নির্বাচন নিয়ে ভাবছি না। আমাদের সামনে আন্দোলন ছাড়া আর কোনো কিছু নেই। নির্বাচনে যাওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি হলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মনোনীত প্রার্থী তো রয়েছেনই। তিনিই নির্বাচনে লড়বেন।’
তবে দলীয় নেতা-কর্মীদের একাংশের অভিযোগ, গত নির্বাচনের পর থেকে নানা দুর্যোগপূর্ণ সময়ে এলাকায় পাওয়া যায়নি প্রিয়াঙ্কাকে। আর এ সুযোগে প্রার্থিতা ঘোষণা করেছেন জেলা যুবদলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুদ। গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে সম্মানজনক ভোট পাওয়ায় পরিস্থিতি বিবেচনায় তিনি মনোনয়ন পেতে পারেন, এমন আশা দলের একটি অংশের।
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ‘দলের তৃণমূলের প্রতিটি নেতা-কর্মীর সঙ্গে আমার যোগাযোগ রয়েছে। আমি গতবারও মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলাম। এবার আমি মনোনয়ন পেলে বিএনপি এ আসনে জয়ী হবে বলে বিশ্বাস করি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঢের বাকি থাকতেই শেরপুর-১ আসনে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। জেলার সদর এলাকা নিয়ে গঠিত এ আসনে এরই মধ্যে প্রধান দুই দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা দৌড়ঝাঁপ করছেন। মনোনয়ন পেতে তদবিরের পাশাপাশি কৌশলে চালাচ্ছেন প্রচার। বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে হাজির হচ্ছেন। সংসদের গুরুত্বপূর্ণ এ আসনটি আওয়ামী লীগের দুর্গ বলে খ্যাত। সর্বশেষ পাঁচবারই এ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী। এবারও এর ব্যত্যয় হবে না বলে আশা ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের। অন্যদিকে হামলা-মামলায় নাজেহাল বিএনপি চায় আসনটি পুনরুদ্ধার করতে। তবে তাদের এখনকার লক্ষ্য আন্দোলন চাঙা করা।
শেরপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ বরাবরই শক্তিশালী। ১৯৯৬ সাল থেকেই এ আসন আওয়ামী লীগের দখলে রয়েছে। এ আসনে টানা পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুইপ বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আতিউর রহমান আতিক। তিনি এবারও আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী। একবার উপজেলা চেয়ারম্যান এবং টানা পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার সুবাদে এলাকায় সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন এবং জনসম্পৃক্ততার কারণে সাধারণ মানুষের মাঝে আতিকের একটা আলাদা ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া একসময় শিক্ষায় পিছিয়ে থাকা শেরপুরে বেশ কিছু নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা, বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা এমপিওভুক্ত করা ও সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়নের কারণেও তাঁর সুনাম রয়েছে। সেই সঙ্গে জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন অফিস প্রতিষ্ঠা, গ্রামীণ যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নও তাঁর আমলেই হয়েছে। কাজেই আগামী নির্বাচনেও তিনি প্রার্থী হবেন এবং জয়ের ব্যাপারে তিনি আশাবাদী।
এ বিষয়ে আতিউর রহমান আতিক বলেন, ‘২৬ বছর ধরে আমি শেরপুর সদরে জনপ্রতিনিধি। এলাকার মানুষের সঙ্গে আমার নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। শেরপুরকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছি। আগামী নির্বাচনেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করবে এবং দলীয় মনোনয়নে বিজয় নিশান আমার হাতেই উড়বে বলে ভরসা রাখি।’
তবে দীর্ঘ সময় জনপ্রতিনিধি ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি থাকায় বিগত পৌরসভা-ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে রাগ-ক্ষোভ, বিভিন্ন কমিটি গঠন নিয়ে অসন্তোষ ও জেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলের ভেতর আতিকবিরোধী একটি বলয় তৈরি হয়েছে। ওই বলয়ের প্রার্থী সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. ছানুয়ার হোসেন ছানু। এবার তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় বলয়টিতে চাঙা ভাব এসেছে। কিছু নেতা-কর্মীর ধারণা, দলের সাধারণ সম্পাদকের বিশেষ আশীর্বাদে দলীয় মনোনয়ন পেতে পারেন ছানুয়ার হোসেন ছানু।
অন্যদিকে স্বাধীনতার পর ১৯৭৯ সালে এ আসন থেকে প্রয়াত মন্ত্রী খন্দকার আব্দুল হামিদ এবং ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে সাবেক সচিব প্রয়াত নজরুল ইসলাম বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। তবে জোটের রাজনীতির স্বার্থে ১৯৯১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত চারটি জাতীয় নির্বাচনে আসনটি জামায়াতকে ছেড়ে দেয় বিএনপি। তাতেও জয়লাভ করতে পারেনি দলটি। পরবর্তীকালে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসি হওয়ার পর গত নির্বাচনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শিল্পপতি আলহাজ মো. হযরত আলী ধানের শীষ প্রতীকে দলীয় মনোনয়ন পান। কিন্তু ঋণখেলাপি হওয়ায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল হলে বিকল্প হিসেবে প্রার্থী হন তার মেয়ে ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কা। তরুণ প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে বেশ সাড়াও ফেলেছিলেন তিনি। এ জন্য এবারও ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কাই প্রার্থী হচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও মনোনয়নপ্রত্যাশী ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কার বাবা মো. হযরত আলী বলেন, ‘আমরা এখন নির্বাচন নিয়ে ভাবছি না। আমাদের সামনে আন্দোলন ছাড়া আর কোনো কিছু নেই। নির্বাচনে যাওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি হলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মনোনীত প্রার্থী তো রয়েছেনই। তিনিই নির্বাচনে লড়বেন।’
তবে দলীয় নেতা-কর্মীদের একাংশের অভিযোগ, গত নির্বাচনের পর থেকে নানা দুর্যোগপূর্ণ সময়ে এলাকায় পাওয়া যায়নি প্রিয়াঙ্কাকে। আর এ সুযোগে প্রার্থিতা ঘোষণা করেছেন জেলা যুবদলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুদ। গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে সম্মানজনক ভোট পাওয়ায় পরিস্থিতি বিবেচনায় তিনি মনোনয়ন পেতে পারেন, এমন আশা দলের একটি অংশের।
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ‘দলের তৃণমূলের প্রতিটি নেতা-কর্মীর সঙ্গে আমার যোগাযোগ রয়েছে। আমি গতবারও মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলাম। এবার আমি মনোনয়ন পেলে বিএনপি এ আসনে জয়ী হবে বলে বিশ্বাস করি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে