আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, মধুপুর
মধুপুরের যানজট নিরসনের সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিচ্ছেন বেপরোয়া গাড়িচালকেরা। দফায় দফায় সড়ক বিভাজন করেও শৃঙ্খলা ফেরাতে বেগ পেতে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। মাঝেমধ্যেই দেখা দিচ্ছে দীর্ঘ যানজট। ফলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে মধুপুরবাসী ও যাত্রীদের।
বাস ও ট্রাক শ্রমিক সংগঠন সূত্রে জানা গেছে, এ উপজেলা দিয়ে ঢাকা-জামালপুর, ঢাকা-সরিষাবাড়ী, ঢাকা-কেন্দুয়া, ঢাকা-মেলান্দহ, ঢাকা-ধনবাড়ী, ঢাকা-শেরপুর, টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল-নেত্রকোনা, টাঙ্গাইল-কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল-গারোবাজার, ময়মনসিংহ-বগুড়া, ময়মনসিংহ-যশোর, ময়মনসিংহ-খুলনা, ময়মনসিংহ-রাজশাহী, ময়মনসিংহ-পাবনা, পাবনা-কিশোরগঞ্জ এবং জামালপুর-কক্সবাজার রুটের গাড়ি চলাচল করে।
এ ছাড়া মধুপুরে প্রাইভেট কার, সিএনজিচালিক অটোরিকশা, মাহিন্দ্রা, রিকশাসহ নানা ধরনের গাড়ি চলাচল করে। সপ্তাহের বৃহস্পতি, শনি ও রোববার যাত্রী ও গাড়ির চাপ দুই-ই বেশি থাকে। এর মধ্যে ওভারটেকের অসুস্থ প্রতিযোগিতার ফলে যানজট দেখা দেয়। মধুপুর বাসস্ট্যান্ডের পাশেই বংশাই নদের সেতুটি সরু হওয়ায় এর দুই পাশে যানজট সৃষ্টি হয়।
পুলিশ প্রশাসন নিজস্ব অর্থায়নে প্লাস্টিকের বিভাজক বসিয়ে রশি টেনে সড়কগুলো ওয়ানওয়ে করে। কিন্তু বেপরোয়া চালকেরা কয়েক দিনের মধ্যেই প্লাস্টিকের বিভাজকগুলো ভেঙে ফেলেন। পরে পৌর মেয়রের সহযোগিতায় ইট, বালু ও সিমেন্ট দিয়ে তৈরি বিভাজক স্থাপন করা হয়। সে বিভাজকগুলোও ভেঙে গেছে এখন।
সরেজমিনে বৃহস্পতিবার বংশাই নদের সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে দেখা যায়, অসুস্থ প্রতিযোগিতায় থাকা এক ট্রাকচালককে সুশৃঙ্খলভাবে ট্রাক চালানোর পরামর্শ দিচ্ছেন ট্রাফিক সার্জেন্ট। অপরদিকে পাবনা থেকে ছেড়ে আসা একটি বাসের সুপারভাইজার বিভাজক সরিয়ে ওভারটেক করে এগিয়ে চলছে।
মাত্র ১০ মিনিট অপেক্ষা করে আরও দেখা যায়, অনেক রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বিভাজক উপেক্ষা করে রাস্তা ক্রসিং করছে। রাস্তা ক্রসিং ও ওভারটেকের ফলে দুই দিকেই যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। প্রখর রোদের মধ্যে ট্রাফিক সার্জেন্ট ও পুলিশের সদস্যরা সেই পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যবসায়ী বলেন, যানবাহনের চালকেরা সচেতন না হলে পুলিশের একার পক্ষে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন। বাস, ট্রাক, সিএনজি এবং অন্যান্য পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে আলোচনা করলে ফলপ্রসূ হতে পারে।
পথচারী রফিকুল ইসলাম বলেন, ব্যস্ততার কারণে মধুপুরের সড়ক প্রশস্ত করা হয়েছে। দ্রুত সেতুটিও প্রশস্ত করা দরকার। তাহলেই জনগণ এবং পুলিশের ভোগান্তি কমবে।
এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তারিক কামাল বলেন, ‘আমরা সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনে জনসাধারণের চলাচল সুন্দর ও নিরাপদ করার চেষ্টা করছি। দুই দফায় সড়ক বিভাজক দিয়ে গাড়ি চালাতে বাধ্য করা হয়েছে। তারপরও রাতে বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালিয়ে অনেক বিভাজক ভেঙে ফেলা হয়েছে। বিভাজক বহাল রাখতে পারলে চালকদের সুশৃঙ্খলভাবে গাড়ি চালানো অভ্যাসে পরিণত হবে। শিগগির রড ব্যবহার করে বিভাজক সুনির্দিষ্ট করে দেব। তখন আর বিশৃঙ্খলভাবে গাড়ি চালানোর সুযোগ থাকবে না।’
মধুপুরের যানজট নিরসনের সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিচ্ছেন বেপরোয়া গাড়িচালকেরা। দফায় দফায় সড়ক বিভাজন করেও শৃঙ্খলা ফেরাতে বেগ পেতে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। মাঝেমধ্যেই দেখা দিচ্ছে দীর্ঘ যানজট। ফলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে মধুপুরবাসী ও যাত্রীদের।
বাস ও ট্রাক শ্রমিক সংগঠন সূত্রে জানা গেছে, এ উপজেলা দিয়ে ঢাকা-জামালপুর, ঢাকা-সরিষাবাড়ী, ঢাকা-কেন্দুয়া, ঢাকা-মেলান্দহ, ঢাকা-ধনবাড়ী, ঢাকা-শেরপুর, টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল-নেত্রকোনা, টাঙ্গাইল-কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল-গারোবাজার, ময়মনসিংহ-বগুড়া, ময়মনসিংহ-যশোর, ময়মনসিংহ-খুলনা, ময়মনসিংহ-রাজশাহী, ময়মনসিংহ-পাবনা, পাবনা-কিশোরগঞ্জ এবং জামালপুর-কক্সবাজার রুটের গাড়ি চলাচল করে।
এ ছাড়া মধুপুরে প্রাইভেট কার, সিএনজিচালিক অটোরিকশা, মাহিন্দ্রা, রিকশাসহ নানা ধরনের গাড়ি চলাচল করে। সপ্তাহের বৃহস্পতি, শনি ও রোববার যাত্রী ও গাড়ির চাপ দুই-ই বেশি থাকে। এর মধ্যে ওভারটেকের অসুস্থ প্রতিযোগিতার ফলে যানজট দেখা দেয়। মধুপুর বাসস্ট্যান্ডের পাশেই বংশাই নদের সেতুটি সরু হওয়ায় এর দুই পাশে যানজট সৃষ্টি হয়।
পুলিশ প্রশাসন নিজস্ব অর্থায়নে প্লাস্টিকের বিভাজক বসিয়ে রশি টেনে সড়কগুলো ওয়ানওয়ে করে। কিন্তু বেপরোয়া চালকেরা কয়েক দিনের মধ্যেই প্লাস্টিকের বিভাজকগুলো ভেঙে ফেলেন। পরে পৌর মেয়রের সহযোগিতায় ইট, বালু ও সিমেন্ট দিয়ে তৈরি বিভাজক স্থাপন করা হয়। সে বিভাজকগুলোও ভেঙে গেছে এখন।
সরেজমিনে বৃহস্পতিবার বংশাই নদের সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে দেখা যায়, অসুস্থ প্রতিযোগিতায় থাকা এক ট্রাকচালককে সুশৃঙ্খলভাবে ট্রাক চালানোর পরামর্শ দিচ্ছেন ট্রাফিক সার্জেন্ট। অপরদিকে পাবনা থেকে ছেড়ে আসা একটি বাসের সুপারভাইজার বিভাজক সরিয়ে ওভারটেক করে এগিয়ে চলছে।
মাত্র ১০ মিনিট অপেক্ষা করে আরও দেখা যায়, অনেক রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বিভাজক উপেক্ষা করে রাস্তা ক্রসিং করছে। রাস্তা ক্রসিং ও ওভারটেকের ফলে দুই দিকেই যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। প্রখর রোদের মধ্যে ট্রাফিক সার্জেন্ট ও পুলিশের সদস্যরা সেই পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যবসায়ী বলেন, যানবাহনের চালকেরা সচেতন না হলে পুলিশের একার পক্ষে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন। বাস, ট্রাক, সিএনজি এবং অন্যান্য পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে আলোচনা করলে ফলপ্রসূ হতে পারে।
পথচারী রফিকুল ইসলাম বলেন, ব্যস্ততার কারণে মধুপুরের সড়ক প্রশস্ত করা হয়েছে। দ্রুত সেতুটিও প্রশস্ত করা দরকার। তাহলেই জনগণ এবং পুলিশের ভোগান্তি কমবে।
এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তারিক কামাল বলেন, ‘আমরা সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনে জনসাধারণের চলাচল সুন্দর ও নিরাপদ করার চেষ্টা করছি। দুই দফায় সড়ক বিভাজক দিয়ে গাড়ি চালাতে বাধ্য করা হয়েছে। তারপরও রাতে বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালিয়ে অনেক বিভাজক ভেঙে ফেলা হয়েছে। বিভাজক বহাল রাখতে পারলে চালকদের সুশৃঙ্খলভাবে গাড়ি চালানো অভ্যাসে পরিণত হবে। শিগগির রড ব্যবহার করে বিভাজক সুনির্দিষ্ট করে দেব। তখন আর বিশৃঙ্খলভাবে গাড়ি চালানোর সুযোগ থাকবে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে