আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে শেরপুর, নেত্রকোনা ও জামালপুরে আবারও বাড়ছে পানি। কোনো কোনো জায়গায় বন্যার পানি নামতে শুরু করলেও নতুন করে অনেক এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে নতুন করে দুর্ভোগে এখানকার বাসিন্দারা।
এদিকে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বন্যার পানি উজানে কমলেও ধীরে ধীরে বাড়ছে ভাটি এলাকায়। এতে ভাটি এলাকার গ্রামগুলো নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে। উজানের পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে ভেসে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র। গত রোববার জেলার নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করলেও গতকাল সোমবার সকাল থেকে পানি বাড়তে শুরু করেছে। নালিতাবাড়ী উপজেলার চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাকি নদীগুলোর পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। তবে সেগুলোতে ধীরে ধীরে পানি বাড়ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, রোববার পর্যন্ত পানি কমতে থাকায় কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছিল। তবে গতকাল ভোর থেকে ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশী, সোমেশ্বরী নদী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি আবার বাড়তে শুরু করেছে। একই সঙ্গে বাড়ছে সদর উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের পানি। এতে উপজেলা সদর, নালিতাবাড়ী ও নকলার নতুন করে আরও ছয়টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে।
শেরপুরের জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার বলেন, ‘ইতিমধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে সঙ্গে কথা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ে বাঁধ নির্মাণের বিষয়ে চিঠিও পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান করা সম্ভব হবে।’
গতকাল দুপুরে সরেজমিন দেখা যায়, নালিতাবাড়ী উপজেলার যোগানিয়া ইউনিয়নের বাথুয়ারকান্দা উচ্চবিদ্যালয়ে পানি জমে থাকায় স্থগিত করা হয়েছে অর্ধবার্ষিক পরীক্ষা। এ ছাড়া বন্ধ রয়েছে বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষাকার্যক্রম। এদিকে বাড়িঘরে পানি থাকায় এবং রাস্তা পানিতে ডুবে যাওয়ায় নৌকাই হয়েছে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর একমাত্র ভরসা। নিজেরা শুকনো খাবার খেয়ে দিন পার করলেও বিপাকে পড়েছেন গবাদিপশু নিয়ে। অনেকে ত্রাণের চাল পেলেও তা রান্না করে খাওয়ার সুযোগ নেই তাঁদের।
মরিচপুরান ইউপি চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী বলেন, ‘পানিতে অনেক বাড়িঘরে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া শুধু আমার ইউনিয়নেরই পাঁচটি রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ফলে চলাচলে মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে।’
নালিতাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও বাঘবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস সবুর বলেন, ‘ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর ভাঙন অংশ দিয়ে ঢলের পানি প্রবেশ করে নিম্নাঞ্চলে তিনটি ইউনিয়নের ২৬টি গ্রামে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। আমরা প্রশাসনের মাধ্যমে যতটুকু পেয়েছি, তা বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দিয়েছি। এই খাবার ভুক্তভোগী মানুষের জন্য পর্যাপ্ত নয়।’
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে বন্যা দেখা দেওয়ায় বিপাকে পড়েছে মানুষ। বাড়িঘর ছেড়ে অনেক মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে উঠেছে। গরু-ছাগল নিয়ে রাস্তার ওপর অস্থায়ী ঘর বেঁধেছেন অনেকে। এর মধ্যে কোনো কোনো উপজেলায় পানি বাড়ছে, কোনো উপজেলায় পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। আবার কোনোটায় কিছুটা কমছে।
জেলার মদন ও খালিয়াজুরী উপজেলায় পানি আরও বাড়ছে। মোহনগঞ্জে গতকাল থেকে পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। আর অন্য উপজেলাগুলোতে পানি অপরিবর্তিত আছে। ৩২৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে অন্তত ১ লাখ ৬ হাজার ৬৮৮ জন মানুষ ঠাঁই নিয়েছেন।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে বন্যাকবলিত প্রতিটি উপজেলায় কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। এ ছাড়া বন্যাদুর্গতদের সহায়তায় ৮২টি মেডিকেল টিম নিয়োজিত রয়েছে।
নেত্রকোনা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহন লাল সৈকত জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত না হওয়ায় কলমাকান্দা, দুর্গাপুর, বারহাট্টা ও মোহনগঞ্জে বন্যার পানি কমতে শুরু করছে। দুর্গাপুরের সোমেশ্বরী নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে পানি এখন বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। ওই পয়েন্টে বিপৎসীমা ১৫ দশমিক ৮৯ মিটার। তবে কলমাকান্দার উব্দাখালী নদীর পানি কলমাকান্দা পয়েন্টে বিপৎসীমার ১০০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইছে। খালিয়াজুরীর ধনু নদের পানিও বিপৎসীমার ৬৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারী বৃষ্টিপাত না হলে বন্যার পরিস্থিতি আরও উন্নতির দিকে যাবে।
কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবুল হাসেম জানান, উপজেলায় প্রায় ৯২ শতাংশ এলাকা নিমজ্জিত ছিল। তবে এখনো প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকা পানির নিচে রয়েছে। দুর্গাপুরের ইউএনও রাজীব উল আহসান জানান, দুর্গাপুরে বন্যার পরিস্থিতি বেশ উন্নতির দিকে যাচ্ছে। পৌর শহরের এখন পানি নেই। তবে গাঁকান্দিয়া, চণ্ডীগড়, বিরিশিরিসহ কয়েকটি ইউনিয়নে পানি ধীর গতিতে নামছে। পানি কমলেও দুর্ভোগ এখনো কমেনি।
মদনের ইউএনও বুলবুল আহমেদ জানান, মদনে পানি বেড়ে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। গোবিন্দ্রশ্রী, তিয়শ্রী, ফতেপুরসহ বেশ কিছু ইউনিয়নের প্রায় ৯৫ শতাংশ এলাকা পানির নিচে।
মোহনগঞ্জের ইউএনও ছাব্বির আহম্মেদ আকুঞ্জি জানান, উপজেলার এখনো প্রায় ৭০ শতাংশ এলাকা প্লাবিত। ৬০টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১০ হাজারের বেশি মানুষ ঠাঁই নিয়েছেন। গরু-ছাগল নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রের পাশে রেখেছেন লোকজন। গোখাদ্য নিয়েও মানুষ বিপাকে পড়েছে। আগামী দিন থেকে গোখাদ্যও বিতরণ করা হবে।
জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ জানান, ৩২৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১ লাখের বেশি মানুষ ঠাঁই নিয়েছে। প্রায় ১৫ হাজারের মতো গবাদিপশুকে নিরাপদ আশ্রয়ে রাখা হয়েছে।
বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে শেরপুর, নেত্রকোনা ও জামালপুরে আবারও বাড়ছে পানি। কোনো কোনো জায়গায় বন্যার পানি নামতে শুরু করলেও নতুন করে অনেক এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে নতুন করে দুর্ভোগে এখানকার বাসিন্দারা।
এদিকে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বন্যার পানি উজানে কমলেও ধীরে ধীরে বাড়ছে ভাটি এলাকায়। এতে ভাটি এলাকার গ্রামগুলো নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে। উজানের পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে ভেসে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র। গত রোববার জেলার নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করলেও গতকাল সোমবার সকাল থেকে পানি বাড়তে শুরু করেছে। নালিতাবাড়ী উপজেলার চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাকি নদীগুলোর পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। তবে সেগুলোতে ধীরে ধীরে পানি বাড়ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, রোববার পর্যন্ত পানি কমতে থাকায় কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছিল। তবে গতকাল ভোর থেকে ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশী, সোমেশ্বরী নদী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি আবার বাড়তে শুরু করেছে। একই সঙ্গে বাড়ছে সদর উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের পানি। এতে উপজেলা সদর, নালিতাবাড়ী ও নকলার নতুন করে আরও ছয়টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে।
শেরপুরের জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার বলেন, ‘ইতিমধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে সঙ্গে কথা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ে বাঁধ নির্মাণের বিষয়ে চিঠিও পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান করা সম্ভব হবে।’
গতকাল দুপুরে সরেজমিন দেখা যায়, নালিতাবাড়ী উপজেলার যোগানিয়া ইউনিয়নের বাথুয়ারকান্দা উচ্চবিদ্যালয়ে পানি জমে থাকায় স্থগিত করা হয়েছে অর্ধবার্ষিক পরীক্ষা। এ ছাড়া বন্ধ রয়েছে বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষাকার্যক্রম। এদিকে বাড়িঘরে পানি থাকায় এবং রাস্তা পানিতে ডুবে যাওয়ায় নৌকাই হয়েছে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর একমাত্র ভরসা। নিজেরা শুকনো খাবার খেয়ে দিন পার করলেও বিপাকে পড়েছেন গবাদিপশু নিয়ে। অনেকে ত্রাণের চাল পেলেও তা রান্না করে খাওয়ার সুযোগ নেই তাঁদের।
মরিচপুরান ইউপি চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী বলেন, ‘পানিতে অনেক বাড়িঘরে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া শুধু আমার ইউনিয়নেরই পাঁচটি রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ফলে চলাচলে মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে।’
নালিতাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও বাঘবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস সবুর বলেন, ‘ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর ভাঙন অংশ দিয়ে ঢলের পানি প্রবেশ করে নিম্নাঞ্চলে তিনটি ইউনিয়নের ২৬টি গ্রামে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। আমরা প্রশাসনের মাধ্যমে যতটুকু পেয়েছি, তা বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দিয়েছি। এই খাবার ভুক্তভোগী মানুষের জন্য পর্যাপ্ত নয়।’
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে বন্যা দেখা দেওয়ায় বিপাকে পড়েছে মানুষ। বাড়িঘর ছেড়ে অনেক মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে উঠেছে। গরু-ছাগল নিয়ে রাস্তার ওপর অস্থায়ী ঘর বেঁধেছেন অনেকে। এর মধ্যে কোনো কোনো উপজেলায় পানি বাড়ছে, কোনো উপজেলায় পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। আবার কোনোটায় কিছুটা কমছে।
জেলার মদন ও খালিয়াজুরী উপজেলায় পানি আরও বাড়ছে। মোহনগঞ্জে গতকাল থেকে পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। আর অন্য উপজেলাগুলোতে পানি অপরিবর্তিত আছে। ৩২৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে অন্তত ১ লাখ ৬ হাজার ৬৮৮ জন মানুষ ঠাঁই নিয়েছেন।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে বন্যাকবলিত প্রতিটি উপজেলায় কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। এ ছাড়া বন্যাদুর্গতদের সহায়তায় ৮২টি মেডিকেল টিম নিয়োজিত রয়েছে।
নেত্রকোনা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহন লাল সৈকত জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত না হওয়ায় কলমাকান্দা, দুর্গাপুর, বারহাট্টা ও মোহনগঞ্জে বন্যার পানি কমতে শুরু করছে। দুর্গাপুরের সোমেশ্বরী নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে পানি এখন বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। ওই পয়েন্টে বিপৎসীমা ১৫ দশমিক ৮৯ মিটার। তবে কলমাকান্দার উব্দাখালী নদীর পানি কলমাকান্দা পয়েন্টে বিপৎসীমার ১০০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইছে। খালিয়াজুরীর ধনু নদের পানিও বিপৎসীমার ৬৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারী বৃষ্টিপাত না হলে বন্যার পরিস্থিতি আরও উন্নতির দিকে যাবে।
কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবুল হাসেম জানান, উপজেলায় প্রায় ৯২ শতাংশ এলাকা নিমজ্জিত ছিল। তবে এখনো প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকা পানির নিচে রয়েছে। দুর্গাপুরের ইউএনও রাজীব উল আহসান জানান, দুর্গাপুরে বন্যার পরিস্থিতি বেশ উন্নতির দিকে যাচ্ছে। পৌর শহরের এখন পানি নেই। তবে গাঁকান্দিয়া, চণ্ডীগড়, বিরিশিরিসহ কয়েকটি ইউনিয়নে পানি ধীর গতিতে নামছে। পানি কমলেও দুর্ভোগ এখনো কমেনি।
মদনের ইউএনও বুলবুল আহমেদ জানান, মদনে পানি বেড়ে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। গোবিন্দ্রশ্রী, তিয়শ্রী, ফতেপুরসহ বেশ কিছু ইউনিয়নের প্রায় ৯৫ শতাংশ এলাকা পানির নিচে।
মোহনগঞ্জের ইউএনও ছাব্বির আহম্মেদ আকুঞ্জি জানান, উপজেলার এখনো প্রায় ৭০ শতাংশ এলাকা প্লাবিত। ৬০টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১০ হাজারের বেশি মানুষ ঠাঁই নিয়েছেন। গরু-ছাগল নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রের পাশে রেখেছেন লোকজন। গোখাদ্য নিয়েও মানুষ বিপাকে পড়েছে। আগামী দিন থেকে গোখাদ্যও বিতরণ করা হবে।
জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ জানান, ৩২৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১ লাখের বেশি মানুষ ঠাঁই নিয়েছে। প্রায় ১৫ হাজারের মতো গবাদিপশুকে নিরাপদ আশ্রয়ে রাখা হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে