রাজশাহী প্রতিনিধি
এইচএসসির ফল প্রস্তুত করে দেওয়ার জন্য দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কাছ থেকে আপ্যায়ন বাবদ ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা নিয়েছে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার আলীর ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে সম্প্রতি এই টাকা জমা হয়েছে।
দিনাজপুরের কর্মকর্তারা বলছেন, এভাবে টাকা নেওয়া অযৌক্তিক। অভিযোগ উঠেছে, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সচিব হুমায়ূন কবীর, সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট (চলতি দায়িত্ব) শফিকুল ইসলাম ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার আলীসহ কয়েকজন কর্মকর্তা এই টাকা লুটে নিয়েছেন।
জানা গেছে, ২০০৭ সালে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড থেকে আলাদা করে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড গঠন করা হয়। কিন্তু এখনো দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের কম্পিউটার সেন্টার নেই। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় ২০১০ সাল থেকে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের কম্পিউটার সেন্টার থেকেই ফলাফল প্রস্তুত করে নেয়। এ জন্য রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে দিনাজপুরের সাতজন কর্মকর্তা আছেন। তাঁদের রাজশাহী বোর্ডের কর্মকর্তারা সহায়তা করে থাকেন। আর এ জন্যই আপ্যায়ন বাবদ টাকা নিয়েছেন রাজশাহীর কর্মকর্তারা।
গত ২৪ জানুয়ারি টাকা চেয়ে দিনাজপুরের শিক্ষা বোর্ডের কাছে চিঠি পাঠানো হয়। দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের প্যাডেই লেখা হয় চিঠি। চিঠিতে সই করেন রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সচিব হুমায়ূন কবীর, সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট (চলতি দায়িত্ব) শফিকুল ইসলাম ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার আলী। চিঠিতে আপ্যায়ন বাবদ ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা আজাহার আলীর নামে অগ্রিম পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়। ফল প্রকাশের সপ্তাহখানেক আগে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড এই টাকা পরিশোধ করে।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের সচিব জহির উদ্দিন বলেন, ‘চা-নাশতা খাওয়ার জন্য এক বোর্ড আরেক বোর্ডের কাছে টাকা নেবে, এটা আমার কাছে অযৌক্তিক মনে হয়। এখন টাকা না দিলে তো রাজশাহী বোর্ডের কম্পিউটার সেন্টারের কর্মকর্তারা আমাদের কর্মকর্তাদের সহায়তা করবেন না। সে কারণেই টাকা দিতে হয়।’
তবে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার আলী বলেন, ‘এইচএসসির ফল প্রকাশের সপ্তাহখানেক আগে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে আমার ব্যক্তিগত হিসাবে টাকা এসেছে। দিনাজপুরের ফল প্রস্তুত করে দিতে রাত জেগে আমাদের কাজ করতে হয়। সে কারণেই আপ্যায়ন বাবদ টাকা নেওয়া হয়।’
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সচিব হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘একেক পরীক্ষার ফল প্রস্তুত করে দিতে প্রায় এক মাস সময় লাগে। দিনাজপুরের সাতজন কর্মকর্তা রাজশাহী বোর্ডে থাকলেও তাঁরা একাই ফল প্রস্তুত করতে পারেন না। আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাত জেগে বাড়তি কাজ করতে হয়। সে জন্যই তাঁদের আপ্যায়নের জন্য কিছু টাকা নেওয়া হয়।’
এইচএসসির ফল প্রস্তুত করে দেওয়ার জন্য দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কাছ থেকে আপ্যায়ন বাবদ ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা নিয়েছে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার আলীর ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে সম্প্রতি এই টাকা জমা হয়েছে।
দিনাজপুরের কর্মকর্তারা বলছেন, এভাবে টাকা নেওয়া অযৌক্তিক। অভিযোগ উঠেছে, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সচিব হুমায়ূন কবীর, সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট (চলতি দায়িত্ব) শফিকুল ইসলাম ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার আলীসহ কয়েকজন কর্মকর্তা এই টাকা লুটে নিয়েছেন।
জানা গেছে, ২০০৭ সালে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড থেকে আলাদা করে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড গঠন করা হয়। কিন্তু এখনো দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের কম্পিউটার সেন্টার নেই। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় ২০১০ সাল থেকে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের কম্পিউটার সেন্টার থেকেই ফলাফল প্রস্তুত করে নেয়। এ জন্য রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে দিনাজপুরের সাতজন কর্মকর্তা আছেন। তাঁদের রাজশাহী বোর্ডের কর্মকর্তারা সহায়তা করে থাকেন। আর এ জন্যই আপ্যায়ন বাবদ টাকা নিয়েছেন রাজশাহীর কর্মকর্তারা।
গত ২৪ জানুয়ারি টাকা চেয়ে দিনাজপুরের শিক্ষা বোর্ডের কাছে চিঠি পাঠানো হয়। দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের প্যাডেই লেখা হয় চিঠি। চিঠিতে সই করেন রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সচিব হুমায়ূন কবীর, সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট (চলতি দায়িত্ব) শফিকুল ইসলাম ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার আলী। চিঠিতে আপ্যায়ন বাবদ ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা আজাহার আলীর নামে অগ্রিম পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়। ফল প্রকাশের সপ্তাহখানেক আগে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড এই টাকা পরিশোধ করে।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের সচিব জহির উদ্দিন বলেন, ‘চা-নাশতা খাওয়ার জন্য এক বোর্ড আরেক বোর্ডের কাছে টাকা নেবে, এটা আমার কাছে অযৌক্তিক মনে হয়। এখন টাকা না দিলে তো রাজশাহী বোর্ডের কম্পিউটার সেন্টারের কর্মকর্তারা আমাদের কর্মকর্তাদের সহায়তা করবেন না। সে কারণেই টাকা দিতে হয়।’
তবে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার আলী বলেন, ‘এইচএসসির ফল প্রকাশের সপ্তাহখানেক আগে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে আমার ব্যক্তিগত হিসাবে টাকা এসেছে। দিনাজপুরের ফল প্রস্তুত করে দিতে রাত জেগে আমাদের কাজ করতে হয়। সে কারণেই আপ্যায়ন বাবদ টাকা নেওয়া হয়।’
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সচিব হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘একেক পরীক্ষার ফল প্রস্তুত করে দিতে প্রায় এক মাস সময় লাগে। দিনাজপুরের সাতজন কর্মকর্তা রাজশাহী বোর্ডে থাকলেও তাঁরা একাই ফল প্রস্তুত করতে পারেন না। আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাত জেগে বাড়তি কাজ করতে হয়। সে জন্যই তাঁদের আপ্যায়নের জন্য কিছু টাকা নেওয়া হয়।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে