ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে ময়মনসিংহ জেলা। আর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ায় সমান সমান জেলা ও সিটি করপোরেশন। তবে এখন টিকা নেওয়ার আগ্রহ বাড়ায় জেলা ও সিটি করপোরেশনে শতভাগ টিকা দেওয়ার আশা করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। সর্বশেষ গত বুধবার পর্যন্ত জেলা ও সিটি করপোরেশনে খোঁজ নিয়ে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
মসিক সূত্র জানায়, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনে (মসিক) মোট জনসংখ্যা আট লাখ ১৩ হাজার ২০০ জন। এর মধ্যে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে চার লাখ ৭৩ হাজার ৫১৩ জনকে। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন তিন লাখ ৭৮ হাজার ১৩০ জন। এ ছাড়া তৃতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৪০ হাজার ৫২৩ জনকে।
সিটি করপোরেশনের মোট জনসংখ্যার মধ্যে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ৫৮ শতাংশ মানুষকে। আর দ্বিতীয় ডোজের টিকা পেয়েছেন ৪৬ শতাংশ। এ ছাড়া তৃতীয় ডোজ পেয়েছেন পাঁচ শতাংশ মানুষ।
এদিকে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলায় মোট জনসংখ্যা ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৯৮৫ জন। এর মধ্যে টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৪২ লাখ ৬৩ হাজার ৫৬১ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২৮ লাখ চার হাজার ৩০৯ জন। তৃতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৭১ হাজার ২২ জনকে।
জেলায় মোট জনসংখ্যার তুলনায় প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৭০ শতাংশ মানুষ। এ ছাড়া দ্বিতীয় ডোজ ৪৬ শতাংশ ও তৃতীয় ডোজ এক শতাংশ মানুষকে দেওয়া হয়েছে।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এইচ কে দেবনাথ বলেন, সিটি করপোরেশন এলাকায় আট থেকে ১০টি স্থানে এখনো টিকা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রথম ডোজ নেওয়ার জন্য মানুষের আগ্রহ কমে গেছে। সিটি করপোরেশনের মধ্যে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র এবং পুলিশ হাসপাতালে এ পর্যন্ত এক লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। সেই টিকার হিসেব জেলায় ধরা হয়েছে, যার ফলে সিটি করপোরেশনে টিকা পাওয়ার হারটা একটু কম। তবে টার্গেট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ মানুষ টিকা পেয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ করোনার টিকা মজুত রয়েছে। টিকা প্রয়োগ কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং শতভাগ টিকা দেওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে।
ময়মনসিংহ বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক শাহ আলম বলেন, ‘সামান্য জটিলতার কারণে সিটি করপোরেশনের দুটি টিকা কেন্দ্রের হিসাব সদরে ধরা হয়েছে। এর ফলে সিটি করপোরেশনের টিকাদানের হার কমে গেছে। এটা সংশোধন করা হচ্ছে। সংশোধনের পর আসলে জেলা এবং সিটি করপোরেশনের মধ্যে টিকা নেওয়ার হারের সমতা চলে আসবে।’
শাহ আলম আরও বলেন, ‘শতাংশ বড় হিসাব নয়। বরং মানুষ যে টিকা নিয়েছে সেটাই বড় কথা। এখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললেই সংক্রমণ রোধ করা সম্ভব।’
করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে ময়মনসিংহ জেলা। আর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ায় সমান সমান জেলা ও সিটি করপোরেশন। তবে এখন টিকা নেওয়ার আগ্রহ বাড়ায় জেলা ও সিটি করপোরেশনে শতভাগ টিকা দেওয়ার আশা করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। সর্বশেষ গত বুধবার পর্যন্ত জেলা ও সিটি করপোরেশনে খোঁজ নিয়ে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
মসিক সূত্র জানায়, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনে (মসিক) মোট জনসংখ্যা আট লাখ ১৩ হাজার ২০০ জন। এর মধ্যে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে চার লাখ ৭৩ হাজার ৫১৩ জনকে। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন তিন লাখ ৭৮ হাজার ১৩০ জন। এ ছাড়া তৃতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৪০ হাজার ৫২৩ জনকে।
সিটি করপোরেশনের মোট জনসংখ্যার মধ্যে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ৫৮ শতাংশ মানুষকে। আর দ্বিতীয় ডোজের টিকা পেয়েছেন ৪৬ শতাংশ। এ ছাড়া তৃতীয় ডোজ পেয়েছেন পাঁচ শতাংশ মানুষ।
এদিকে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলায় মোট জনসংখ্যা ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৯৮৫ জন। এর মধ্যে টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৪২ লাখ ৬৩ হাজার ৫৬১ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২৮ লাখ চার হাজার ৩০৯ জন। তৃতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৭১ হাজার ২২ জনকে।
জেলায় মোট জনসংখ্যার তুলনায় প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৭০ শতাংশ মানুষ। এ ছাড়া দ্বিতীয় ডোজ ৪৬ শতাংশ ও তৃতীয় ডোজ এক শতাংশ মানুষকে দেওয়া হয়েছে।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এইচ কে দেবনাথ বলেন, সিটি করপোরেশন এলাকায় আট থেকে ১০টি স্থানে এখনো টিকা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রথম ডোজ নেওয়ার জন্য মানুষের আগ্রহ কমে গেছে। সিটি করপোরেশনের মধ্যে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র এবং পুলিশ হাসপাতালে এ পর্যন্ত এক লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। সেই টিকার হিসেব জেলায় ধরা হয়েছে, যার ফলে সিটি করপোরেশনে টিকা পাওয়ার হারটা একটু কম। তবে টার্গেট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ মানুষ টিকা পেয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ করোনার টিকা মজুত রয়েছে। টিকা প্রয়োগ কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং শতভাগ টিকা দেওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে।
ময়মনসিংহ বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক শাহ আলম বলেন, ‘সামান্য জটিলতার কারণে সিটি করপোরেশনের দুটি টিকা কেন্দ্রের হিসাব সদরে ধরা হয়েছে। এর ফলে সিটি করপোরেশনের টিকাদানের হার কমে গেছে। এটা সংশোধন করা হচ্ছে। সংশোধনের পর আসলে জেলা এবং সিটি করপোরেশনের মধ্যে টিকা নেওয়ার হারের সমতা চলে আসবে।’
শাহ আলম আরও বলেন, ‘শতাংশ বড় হিসাব নয়। বরং মানুষ যে টিকা নিয়েছে সেটাই বড় কথা। এখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললেই সংক্রমণ রোধ করা সম্ভব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে