সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে পাহাড়ের পাদদেশ-সংলগ্ন জনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে তোলা টায়ার পুড়িয়ে কালো তেল তৈরির কারখানা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন তিনটি এলাকার ভুক্তভোগী স্থানীয়রা।
প্রকৃতি ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এ কালো তেলের কারখানা বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানিয়ে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহাদাত হোসেনের বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, রাজু, জহির আহাম্মদসহ বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি পাহাড়ের পাদদেশ-সংলগ্ন জনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবৈধভাবে টায়ার পুড়িয়ে কালো তেল তৈরির কারখানা গড়ে তোলেন। কারখানাটির কালো ধোঁয়া ও বিষাক্ত গ্যাসের গন্ধে পরিবেশ নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হচ্ছেন স্থানীয়রা।
বিষাক্ত ধোঁয়ার কারণে তিন এলাকার গাছে ফল ধরছে না। অন্যদিকে পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝরনার পানিতে বিষাক্ত বর্জ্য ফেলায় ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। ভোগান্তি থেকে রেহাই পেতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এতে প্রতিকার না পেলে কারখানাটি বন্ধে দাবিতে মানববন্ধনসহ নানা ধরনের কর্মসূচি পালন করবেন স্থানীয়রা।
উপজেলার ভায়েরখীল এলাকার বাসিন্দা রফিক উদ্দিন ছিদ্দিকী বলেন, প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাতে অবৈধ এ কারখানা পরিচালিত হয়। বিষাক্ত ধোঁয়ায় ফসলের ক্ষতির পাশাপাশি পেটব্যথা, বমি, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হচ্ছে এলাকাবাসীর। এর আগে এলাকাবাসীর দাবির ভিত্তিতে কারখানাটি বন্ধে চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেনের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়েছিল। অভিযানকালে কারখানাটি সিলগালা করার পাশাপাশি অবৈধ কারখানা গড়ে তুলতে জমি ভাড়া দেওয়ায় খাইরুল বশর চৌধুরী নামের জমির মালিককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানের পর মাসখানেক কারখানাটি বন্ধ থাকায় এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফেরে। তবে এরপর আবার রাতের আঁধারে কারখানাটিতে টায়ার পুড়িয়ে কালো তেল তৈরি শুরু হয়।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেন, ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর অভিযোগপত্রটি তিনি পেয়েছেন। জনবসতিপূর্ণ এলাকায় এ ধরনের কারখানা থাকা কোনোমতেই সমীচীন নয়। কারখানাটি বন্ধে এর আগেও অভিযান চালানো হয়েছিল। শিগগিরই অভিযান চালিয়ে কারখানাটি স্থায়ীভাবে সিলগালা করা হবে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে পাহাড়ের পাদদেশ-সংলগ্ন জনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে তোলা টায়ার পুড়িয়ে কালো তেল তৈরির কারখানা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন তিনটি এলাকার ভুক্তভোগী স্থানীয়রা।
প্রকৃতি ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এ কালো তেলের কারখানা বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানিয়ে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহাদাত হোসেনের বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, রাজু, জহির আহাম্মদসহ বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি পাহাড়ের পাদদেশ-সংলগ্ন জনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবৈধভাবে টায়ার পুড়িয়ে কালো তেল তৈরির কারখানা গড়ে তোলেন। কারখানাটির কালো ধোঁয়া ও বিষাক্ত গ্যাসের গন্ধে পরিবেশ নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হচ্ছেন স্থানীয়রা।
বিষাক্ত ধোঁয়ার কারণে তিন এলাকার গাছে ফল ধরছে না। অন্যদিকে পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝরনার পানিতে বিষাক্ত বর্জ্য ফেলায় ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। ভোগান্তি থেকে রেহাই পেতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এতে প্রতিকার না পেলে কারখানাটি বন্ধে দাবিতে মানববন্ধনসহ নানা ধরনের কর্মসূচি পালন করবেন স্থানীয়রা।
উপজেলার ভায়েরখীল এলাকার বাসিন্দা রফিক উদ্দিন ছিদ্দিকী বলেন, প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাতে অবৈধ এ কারখানা পরিচালিত হয়। বিষাক্ত ধোঁয়ায় ফসলের ক্ষতির পাশাপাশি পেটব্যথা, বমি, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হচ্ছে এলাকাবাসীর। এর আগে এলাকাবাসীর দাবির ভিত্তিতে কারখানাটি বন্ধে চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেনের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়েছিল। অভিযানকালে কারখানাটি সিলগালা করার পাশাপাশি অবৈধ কারখানা গড়ে তুলতে জমি ভাড়া দেওয়ায় খাইরুল বশর চৌধুরী নামের জমির মালিককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানের পর মাসখানেক কারখানাটি বন্ধ থাকায় এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফেরে। তবে এরপর আবার রাতের আঁধারে কারখানাটিতে টায়ার পুড়িয়ে কালো তেল তৈরি শুরু হয়।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেন, ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর অভিযোগপত্রটি তিনি পেয়েছেন। জনবসতিপূর্ণ এলাকায় এ ধরনের কারখানা থাকা কোনোমতেই সমীচীন নয়। কারখানাটি বন্ধে এর আগেও অভিযান চালানো হয়েছিল। শিগগিরই অভিযান চালিয়ে কারখানাটি স্থায়ীভাবে সিলগালা করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে