মো. জামাল উদ্দিন, ফুলগাজী (ফেনী)
টানা তিনবার ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এরশাদ-পরবর্তী যুগে এর আগেও একবার ক্ষমতায় ছিল দলটি। আগামী সংসদ নির্বাচনে জিতে টানা চারের চক্র পূরণ করতে বেশ আত্মবিশ্বাসী দলটি। কিন্তু ফেনী-১ আসন মানেই আওয়ামী লীগের হাহাকার। ৫০ বছর ধরে এ আসনে জয় নেই দলটির কোনো প্রার্থীর। ফুলগাজী, পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে গত নির্বাচনে নৌকা জয়লাভ করে আরেক দলের প্রার্থীর ওপর ভরে করে। এর আগে তো তেমন সুযোগই পায়নি দলটি। আসনটি যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার, সুযোগ পাওয়া তো আর সহজ নয়।
খালেদা জিয়ার দাদার বাড়ি ফেনীতে। দাদাবাড়িতে বেশ জনপ্রিয় এ নেত্রী। আসনে নির্বাচনের ইতিহাস সে কথাই বলছে। ১৯৯১ থেকে ২০১৩ সাল—এই ২২ বছর আসনটি নিজের দখলে রেখেছেন খালেদা জিয়া। এ সময়ে বেশ শক্তপোক্ত অবস্থান তৈরি করেছে তাঁর দল বিএনপি। তবে ২০১৪ সালে নির্বাচনে না যাওয়ায় তাতে ছেদ পড়ে। সুযোগ কাজে লাগাতে চেয়েছিল আওয়ামী লীগ। তবে জোটের শরিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী শিরীন আখতার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও এমপি হয়েছেন তিনি—প্রতীক ছিল নৌকা।
খালেদা জিয়ার আসনে হারের ‘গেরো’ থেকে বের হতে জোর প্রস্তুতি শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। এবার আর অন্য দলের কারও হাতে নৌকার বইঠা দিয়ে নয়, মনোনয়ন আনতে চাইছেন নিজেদের মধ্যে।
মনোনয়নের দৌড়ে আছেন বর্তমান জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক প্রটোকল অফিসার, ফেনী ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম, ছাগলনাইয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল, ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ও ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শেখ আবদুল্লাহ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান, ফেনী জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি শাহরিয়ার ইকবাল রিয়াদ, বিএনপির ফেনী-১ আসনের সমন্বয়ক রফিকুল আলম মজনু।
এর মধ্যে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তৎপরতা একটু বেশিই। এক বছর হাতে থাকতেই মাঠে-ময়দানে কাজ করে যাচ্ছেন মনোনয়নের আশায়। সভা-সমাবেশ, দলীয় কর্মকাণ্ড, ওয়াজ-মাহফিলসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে সক্রিয় অংশগ্রহণ দেখা যাচ্ছে। দলীয় প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য শেখ হাসিনার কাছে জোর দাবি জানাচ্ছেন ফুলগাজী, পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
আওয়ামী লীগ থেকে আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিমের নাম শোনা যাচ্ছে বেশি। তৃণমূল থেকে উঠে আসা এ নেতা করোনার সময় জনগণকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন। আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছেন, তৃণমূলের ত্যাগী-পরীক্ষিত কর্মীদের তিনি মনোনয়ন দেবেন। সে হিসেবে আমি এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশী। ১৯৮৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগের সুখ-দুঃখে কখনো রাজপথ ত্যাগ করি নাই। মনোনয়ন পেলে ৫০ বছরের রেকর্ড ভেঙে ফেনী-১ আসনটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিতে সক্ষম হব।’
আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী শেখ আবদুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে মাঠেঘাটে কাজ করে যাচ্ছেন। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দুর্যোগে তিনি জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ২০১৮ সালে জোটের বিপক্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে তিনি একচেটিয়া জনসমর্থন অর্জন করেন, কিন্তু ভোটের তিন থেকে চার দিন আগে শেখ হাসিনার নির্দেশে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান। এবার তিনি দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে বেশ আশাবাদী।
ফেনী-১ আসনটি চিরায়ত নিয়ম অনুযায়ী বিএনপির আসন। বিএনপি যদি নির্বাচনে আসে, তাহলে দলটি থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন রফিকুল আলম মজনু। জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি শাহরিয়ার ইকবাল রিয়াদ জাতীয় পার্টি থেকে এ আসনে নির্বাচন করার জন্য বিভিন্ন সামাজিক ও দলীয় কর্মকাণ্ড ব্যাপকভাবে করে যাচ্ছেন।
নির্বাচন নিয়ে ভাবনা জানতে বর্তমান এমপি শিরীন আখতারের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে তাঁর নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া। জোটে গেলে তিনি মনোনয়ন পাবেন বলে আশা করছেন। তবে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বলছেন, নিজস্ব কোনো সমর্থক গোষ্ঠী নেই শিরিনের। তিনি আওয়ামী লীগের ওপর নির্ভর করছেন। এবার আর মনোনয়ন পাবেন না।
শতাধিক ভোটারের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তাঁদের বেশির ভাগই মনে করছেন, এখনো খালেদা জিয়ার প্রভাব রয়েছে এ এলাকায়। খালেদা জিয়া নির্বাচন করলে বিএনপিই জিতবে। তবে আওয়ামী লীগের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ভোটারদের নতুন করে ভাবার সুযোগ করে দিয়েছে। এ আসনে আগের মতো বিএনপির প্রভাব নেই। তবে আওয়ামী লীগ থেকে যোগ্য প্রার্থীকেই নির্বাচনের জন্য বেছে নিতে হবে।
টানা তিনবার ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এরশাদ-পরবর্তী যুগে এর আগেও একবার ক্ষমতায় ছিল দলটি। আগামী সংসদ নির্বাচনে জিতে টানা চারের চক্র পূরণ করতে বেশ আত্মবিশ্বাসী দলটি। কিন্তু ফেনী-১ আসন মানেই আওয়ামী লীগের হাহাকার। ৫০ বছর ধরে এ আসনে জয় নেই দলটির কোনো প্রার্থীর। ফুলগাজী, পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে গত নির্বাচনে নৌকা জয়লাভ করে আরেক দলের প্রার্থীর ওপর ভরে করে। এর আগে তো তেমন সুযোগই পায়নি দলটি। আসনটি যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার, সুযোগ পাওয়া তো আর সহজ নয়।
খালেদা জিয়ার দাদার বাড়ি ফেনীতে। দাদাবাড়িতে বেশ জনপ্রিয় এ নেত্রী। আসনে নির্বাচনের ইতিহাস সে কথাই বলছে। ১৯৯১ থেকে ২০১৩ সাল—এই ২২ বছর আসনটি নিজের দখলে রেখেছেন খালেদা জিয়া। এ সময়ে বেশ শক্তপোক্ত অবস্থান তৈরি করেছে তাঁর দল বিএনপি। তবে ২০১৪ সালে নির্বাচনে না যাওয়ায় তাতে ছেদ পড়ে। সুযোগ কাজে লাগাতে চেয়েছিল আওয়ামী লীগ। তবে জোটের শরিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী শিরীন আখতার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও এমপি হয়েছেন তিনি—প্রতীক ছিল নৌকা।
খালেদা জিয়ার আসনে হারের ‘গেরো’ থেকে বের হতে জোর প্রস্তুতি শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। এবার আর অন্য দলের কারও হাতে নৌকার বইঠা দিয়ে নয়, মনোনয়ন আনতে চাইছেন নিজেদের মধ্যে।
মনোনয়নের দৌড়ে আছেন বর্তমান জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক প্রটোকল অফিসার, ফেনী ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম, ছাগলনাইয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল, ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ও ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শেখ আবদুল্লাহ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান, ফেনী জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি শাহরিয়ার ইকবাল রিয়াদ, বিএনপির ফেনী-১ আসনের সমন্বয়ক রফিকুল আলম মজনু।
এর মধ্যে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তৎপরতা একটু বেশিই। এক বছর হাতে থাকতেই মাঠে-ময়দানে কাজ করে যাচ্ছেন মনোনয়নের আশায়। সভা-সমাবেশ, দলীয় কর্মকাণ্ড, ওয়াজ-মাহফিলসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে সক্রিয় অংশগ্রহণ দেখা যাচ্ছে। দলীয় প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য শেখ হাসিনার কাছে জোর দাবি জানাচ্ছেন ফুলগাজী, পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
আওয়ামী লীগ থেকে আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিমের নাম শোনা যাচ্ছে বেশি। তৃণমূল থেকে উঠে আসা এ নেতা করোনার সময় জনগণকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন। আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছেন, তৃণমূলের ত্যাগী-পরীক্ষিত কর্মীদের তিনি মনোনয়ন দেবেন। সে হিসেবে আমি এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশী। ১৯৮৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগের সুখ-দুঃখে কখনো রাজপথ ত্যাগ করি নাই। মনোনয়ন পেলে ৫০ বছরের রেকর্ড ভেঙে ফেনী-১ আসনটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিতে সক্ষম হব।’
আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী শেখ আবদুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে মাঠেঘাটে কাজ করে যাচ্ছেন। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দুর্যোগে তিনি জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ২০১৮ সালে জোটের বিপক্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে তিনি একচেটিয়া জনসমর্থন অর্জন করেন, কিন্তু ভোটের তিন থেকে চার দিন আগে শেখ হাসিনার নির্দেশে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান। এবার তিনি দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে বেশ আশাবাদী।
ফেনী-১ আসনটি চিরায়ত নিয়ম অনুযায়ী বিএনপির আসন। বিএনপি যদি নির্বাচনে আসে, তাহলে দলটি থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন রফিকুল আলম মজনু। জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি শাহরিয়ার ইকবাল রিয়াদ জাতীয় পার্টি থেকে এ আসনে নির্বাচন করার জন্য বিভিন্ন সামাজিক ও দলীয় কর্মকাণ্ড ব্যাপকভাবে করে যাচ্ছেন।
নির্বাচন নিয়ে ভাবনা জানতে বর্তমান এমপি শিরীন আখতারের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে তাঁর নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া। জোটে গেলে তিনি মনোনয়ন পাবেন বলে আশা করছেন। তবে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বলছেন, নিজস্ব কোনো সমর্থক গোষ্ঠী নেই শিরিনের। তিনি আওয়ামী লীগের ওপর নির্ভর করছেন। এবার আর মনোনয়ন পাবেন না।
শতাধিক ভোটারের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তাঁদের বেশির ভাগই মনে করছেন, এখনো খালেদা জিয়ার প্রভাব রয়েছে এ এলাকায়। খালেদা জিয়া নির্বাচন করলে বিএনপিই জিতবে। তবে আওয়ামী লীগের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ভোটারদের নতুন করে ভাবার সুযোগ করে দিয়েছে। এ আসনে আগের মতো বিএনপির প্রভাব নেই। তবে আওয়ামী লীগ থেকে যোগ্য প্রার্থীকেই নির্বাচনের জন্য বেছে নিতে হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে