লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
ভোলার লালমোহন উপজেলার বদরপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে পরাজিত হলেও আবার ভোটে অংশ নিতে চান ভিক্ষুক নাসিদা বেগম। যদিও এবারের ভোটে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে, কিন্তু মনোবল হারাননি তিনি। শেষ বয়সে নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখেন নাসিদা।
জনপ্রতিনিধি হয়ে জনসেবা করার জন্য আগামী নির্বাচনেও প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ‘ভাইরাল’ হওয়া এই নারী প্রার্থী।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার অনুষ্ঠিত হওয়া উপজেলার বদরপুর ইউপিতে সংরক্ষিত ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন নাসিদা বেগম। এ তিন ওয়ার্ডে ভোটার সংখ্যা ৯ হাজার ২৫৭ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার হচ্ছেন ৪ হাজার ৪৩৫ জন। নাসিদা পেয়েছেন ১৮৪ ভোট। ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রাপ্ত ভোটের হিসেবে তাঁর অবস্থান ৬ নম্বরে। ওই ওয়ার্ডে বিজয়ী হয়েছেন বই প্রতীকের প্রার্থী খাদিজা বেগম। তিনি পেয়েছেন ১ হাজার ৫৮২ ভোট।
অন্যদিকে নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার একদিন পরই নাসিদাকে দেখা গেছে পুরোনো পেশায়। হাতে ব্যাগ ঝুলিয়ে সাহায্যের জন্য মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে দেখা গেছে তাঁকে। পুরোনো পেশায় ফিরে গেলেও আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।
পেশায় ভিক্ষুক হলেও এবার ২য় বারের মতো প্রার্থী হন নাসিদা। কিন্তু বিপুল পরিমাণ ভোটের ব্যবধানে শেষ পর্যন্ত হেরে যান তিনি। তালগাছ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে লড়েছিলেন তিনি।
নাসিদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি জয়লাভ করতে পারিনি। কিন্তু জনগণের ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি। সে কারণে ১৮৪ ভোট পেয়েছি। যারা আমাকে ভোট দিয়েছেন তাঁরা সবাই আমাকে ভালোবাসেন। আমি ভবিষ্যতে আবার নির্বাচন করতে চাই। জনসেবা করতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘জনপ্রতিনিধিরা জয়ী হওয়ার পর কোনো প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন না। তাই জেদ ও ক্ষোভ থেকেই প্রার্থী হয়েছিলাম। ভবিষ্যতেও হব।’
উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা নাসিদা বেগমের স্বামী ফজলু খাঁ। তিনি দিনমজুর ছিলেন। তিনিও একবার প্রার্থী হয়েছিলেন, তবে জয়ী হতে পারেননি। ১০–১৫ বছর আগে ফজলু খাঁ মারা যান। তাঁদের ২ ছেলে ও ২ মেয়ে রয়েছে। ছেলেরা দিনমজুরের কাজ করেন আর মেয়েরা ঢাকায় অন্যের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করেন।
নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিলেন ভিক্ষুক নাসিদা। তাঁকে নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। মানবিক দৃষ্টিতে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন অনেকে।
লালমোহন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আমির খসরু গাজী বলেন, ‘নাসিদা বেগমের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এ ব্যাপারে নাসিদা বেগমের কোনো অভিযোগ নাই।’
ভোলার লালমোহন উপজেলার বদরপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে পরাজিত হলেও আবার ভোটে অংশ নিতে চান ভিক্ষুক নাসিদা বেগম। যদিও এবারের ভোটে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে, কিন্তু মনোবল হারাননি তিনি। শেষ বয়সে নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখেন নাসিদা।
জনপ্রতিনিধি হয়ে জনসেবা করার জন্য আগামী নির্বাচনেও প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ‘ভাইরাল’ হওয়া এই নারী প্রার্থী।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার অনুষ্ঠিত হওয়া উপজেলার বদরপুর ইউপিতে সংরক্ষিত ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন নাসিদা বেগম। এ তিন ওয়ার্ডে ভোটার সংখ্যা ৯ হাজার ২৫৭ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার হচ্ছেন ৪ হাজার ৪৩৫ জন। নাসিদা পেয়েছেন ১৮৪ ভোট। ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রাপ্ত ভোটের হিসেবে তাঁর অবস্থান ৬ নম্বরে। ওই ওয়ার্ডে বিজয়ী হয়েছেন বই প্রতীকের প্রার্থী খাদিজা বেগম। তিনি পেয়েছেন ১ হাজার ৫৮২ ভোট।
অন্যদিকে নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার একদিন পরই নাসিদাকে দেখা গেছে পুরোনো পেশায়। হাতে ব্যাগ ঝুলিয়ে সাহায্যের জন্য মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে দেখা গেছে তাঁকে। পুরোনো পেশায় ফিরে গেলেও আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।
পেশায় ভিক্ষুক হলেও এবার ২য় বারের মতো প্রার্থী হন নাসিদা। কিন্তু বিপুল পরিমাণ ভোটের ব্যবধানে শেষ পর্যন্ত হেরে যান তিনি। তালগাছ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে লড়েছিলেন তিনি।
নাসিদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি জয়লাভ করতে পারিনি। কিন্তু জনগণের ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি। সে কারণে ১৮৪ ভোট পেয়েছি। যারা আমাকে ভোট দিয়েছেন তাঁরা সবাই আমাকে ভালোবাসেন। আমি ভবিষ্যতে আবার নির্বাচন করতে চাই। জনসেবা করতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘জনপ্রতিনিধিরা জয়ী হওয়ার পর কোনো প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন না। তাই জেদ ও ক্ষোভ থেকেই প্রার্থী হয়েছিলাম। ভবিষ্যতেও হব।’
উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা নাসিদা বেগমের স্বামী ফজলু খাঁ। তিনি দিনমজুর ছিলেন। তিনিও একবার প্রার্থী হয়েছিলেন, তবে জয়ী হতে পারেননি। ১০–১৫ বছর আগে ফজলু খাঁ মারা যান। তাঁদের ২ ছেলে ও ২ মেয়ে রয়েছে। ছেলেরা দিনমজুরের কাজ করেন আর মেয়েরা ঢাকায় অন্যের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করেন।
নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিলেন ভিক্ষুক নাসিদা। তাঁকে নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। মানবিক দৃষ্টিতে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন অনেকে।
লালমোহন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আমির খসরু গাজী বলেন, ‘নাসিদা বেগমের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এ ব্যাপারে নাসিদা বেগমের কোনো অভিযোগ নাই।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে