তারাগঞ্জ প্রতিনিধি
বদরগঞ্জের আমরুলবাড়ি কামারপাড়া গ্রামের বাসিন্দা তপন সরকার। গতকাল রোববার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের দিন বাড়তি আয়ের সুযোগ পেয়েছেন তিনি। ভোটকেন্দ্রে অভিভাবকদের সঙ্গে আসা শিশুসহ অনেককে ঘোড়ার পিঠে চড়িয়ে জনপ্রতি পেয়েছেন ১০ টাকা করে।
গতকাল দুপুরে ভোটের তথ্য নিতে গিয়ে দামোদরপুর ইউনিয়নের আমরুলবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে দেখা মেলে তপনের। সেখানে উৎসবমুখর পরিবেশে চলে ভোট। কেন্দ্রের আশপাশে গড়ে উঠে শৌখিন জিনিস ও খাবারের অস্থায়ী দোকান। ভোট দেওয়া শেষে সন্তানদের নিয়ে দোকানগুলোতে ভিড় করেন ভোটাররা।
তপন বলেন, ‘আজ ভোটকেন্দ্রের সামনোত ঈদের মতোন মেলা নাগছে। হয় না হয় করি ঘোড়াটা ধরি বাড়ি থাকি এটে আনু। এখন সোবাই ছাওয়াগুলাক ঘোড়াত চড়ার কওছে। ১০টা করি টাকাও দেওছে। ঘোড়া নিয়া আসি ভালোই হইল। ভোটও দিনু কামাইও হইল।’
হাজীরহাট ডাংগীরপাড় গ্রাম থেকে ঝালমুড়ি আর আচার নিয়ে এসেছিলেন প্রদীপ কুমার। তিনি জানান, ঈদের দিন যেমন আয় হয়, ভোটের দিনও তেমন আয় হয়। সকাল ৬টায় এখানে এসে তিনি জায়গা নেন। ভোট শুরুর সময় থেকে তাঁর বিক্রি ভালো হয়েছে। সব সময় তাঁর দোকানে ভিড় লেগেছিল। সারা দিনে কমপক্ষে ৪ হাজার টাকা বিক্রির আশা করছিলেন তিনি।
মানসিংহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, কেন্দ্রের পাশের ফাঁকা ধানখেতে বসেছে মিষ্টি-জিলাপির দোকান। সেখানে কথা হয় কবিরাজপাড়া গ্রামের গৃহবধূ আছমা বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বহুদিন পর বাড়ি থাকি এমন দূরে আসছি। ভোট না হইলে এটে আইসা হইল না হয়। বাড়ির বউ-ছাওয়া সবাই এক সঙ্গে আসছি। ভোট দিনো ছাওয়াগুলাক গুড়ের জিলাপি খাওয়াওছি।’
জিলাপি বিক্রেতা জাহের আলী বলেন, ‘ভোট কি মেলার থাকি কম কন? ঈদ বা মেলাতও এত মানুষ বাইরোত আইসে না। ভোট দিবার তকনে সবাই আসে। তাই দোকান দিয়েছি। দেখেন না কড়াই থাকি জিলাপি তোলার আগেই শেষ হয়ে যাচ্ছে।’
বদরগঞ্জের বিভিন্ন ভোটকেন্দ্র ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। ভোটাররা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেওয়ার পাশাপাশি কেউ কেউ অস্থায়ী দোকান থেকে কেনেন খাবার ও সন্তানদের জন্য খেলনা।
কালা আমের ডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়। কেন্দ্র থেকে বাইরে ৫০ গজ পর্যন্ত পুলিশ সদস্যরা দাঁড়িয়েছিলেন। বাইরে সড়কে বসে হরেক রকম দোকান।
কথা হয় কাঁচাবাড়ি গ্রামের খেলনা বিক্রেতা রফিকুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ভোটের দিন ছোট ছোট শিশুরা মায়েদের সঙ্গে আসে। তারা খেলা কিনে নেয়। বিক্রি ভালো হচ্ছে। ভোট শেষ হতে হতে সব খেলনা বিক্রি হবে। দুপুর ২টা পর্যন্ত এখানে কোনো ঝামেলা হয়নি। পুলিশের লোক সব সময় ঘোরাঘুরি করতেছে।’
বদরগঞ্জের আমরুলবাড়ি কামারপাড়া গ্রামের বাসিন্দা তপন সরকার। গতকাল রোববার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের দিন বাড়তি আয়ের সুযোগ পেয়েছেন তিনি। ভোটকেন্দ্রে অভিভাবকদের সঙ্গে আসা শিশুসহ অনেককে ঘোড়ার পিঠে চড়িয়ে জনপ্রতি পেয়েছেন ১০ টাকা করে।
গতকাল দুপুরে ভোটের তথ্য নিতে গিয়ে দামোদরপুর ইউনিয়নের আমরুলবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে দেখা মেলে তপনের। সেখানে উৎসবমুখর পরিবেশে চলে ভোট। কেন্দ্রের আশপাশে গড়ে উঠে শৌখিন জিনিস ও খাবারের অস্থায়ী দোকান। ভোট দেওয়া শেষে সন্তানদের নিয়ে দোকানগুলোতে ভিড় করেন ভোটাররা।
তপন বলেন, ‘আজ ভোটকেন্দ্রের সামনোত ঈদের মতোন মেলা নাগছে। হয় না হয় করি ঘোড়াটা ধরি বাড়ি থাকি এটে আনু। এখন সোবাই ছাওয়াগুলাক ঘোড়াত চড়ার কওছে। ১০টা করি টাকাও দেওছে। ঘোড়া নিয়া আসি ভালোই হইল। ভোটও দিনু কামাইও হইল।’
হাজীরহাট ডাংগীরপাড় গ্রাম থেকে ঝালমুড়ি আর আচার নিয়ে এসেছিলেন প্রদীপ কুমার। তিনি জানান, ঈদের দিন যেমন আয় হয়, ভোটের দিনও তেমন আয় হয়। সকাল ৬টায় এখানে এসে তিনি জায়গা নেন। ভোট শুরুর সময় থেকে তাঁর বিক্রি ভালো হয়েছে। সব সময় তাঁর দোকানে ভিড় লেগেছিল। সারা দিনে কমপক্ষে ৪ হাজার টাকা বিক্রির আশা করছিলেন তিনি।
মানসিংহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, কেন্দ্রের পাশের ফাঁকা ধানখেতে বসেছে মিষ্টি-জিলাপির দোকান। সেখানে কথা হয় কবিরাজপাড়া গ্রামের গৃহবধূ আছমা বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বহুদিন পর বাড়ি থাকি এমন দূরে আসছি। ভোট না হইলে এটে আইসা হইল না হয়। বাড়ির বউ-ছাওয়া সবাই এক সঙ্গে আসছি। ভোট দিনো ছাওয়াগুলাক গুড়ের জিলাপি খাওয়াওছি।’
জিলাপি বিক্রেতা জাহের আলী বলেন, ‘ভোট কি মেলার থাকি কম কন? ঈদ বা মেলাতও এত মানুষ বাইরোত আইসে না। ভোট দিবার তকনে সবাই আসে। তাই দোকান দিয়েছি। দেখেন না কড়াই থাকি জিলাপি তোলার আগেই শেষ হয়ে যাচ্ছে।’
বদরগঞ্জের বিভিন্ন ভোটকেন্দ্র ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। ভোটাররা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেওয়ার পাশাপাশি কেউ কেউ অস্থায়ী দোকান থেকে কেনেন খাবার ও সন্তানদের জন্য খেলনা।
কালা আমের ডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়। কেন্দ্র থেকে বাইরে ৫০ গজ পর্যন্ত পুলিশ সদস্যরা দাঁড়িয়েছিলেন। বাইরে সড়কে বসে হরেক রকম দোকান।
কথা হয় কাঁচাবাড়ি গ্রামের খেলনা বিক্রেতা রফিকুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ভোটের দিন ছোট ছোট শিশুরা মায়েদের সঙ্গে আসে। তারা খেলা কিনে নেয়। বিক্রি ভালো হচ্ছে। ভোট শেষ হতে হতে সব খেলনা বিক্রি হবে। দুপুর ২টা পর্যন্ত এখানে কোনো ঝামেলা হয়নি। পুলিশের লোক সব সময় ঘোরাঘুরি করতেছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে