মিজান মাহী, দুর্গাপুর
দুর্গাপুর সদর হিন্দুপাড়া এলাকায় এবার ট্রান্সপ্ল্যান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে ৫০ বিঘা জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করা হচ্ছে। কৃষকের উৎপাদন খরচ কমাতে, কর্তন অপচয় রোধ, শ্রমিকের কায়িক শ্রম লাঘব ও শ্রমিকের অভাব পূরণ এবং উৎপাদনশীলতা বাড়াতে আধুনিক যন্ত্র রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার বা সমকালীন পদ্ধতি ব্যবহার হবে।গতকাল সোমবার দুপুরে রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টারে বোরো ধান রোপণের উদ্বোধন করেন রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের কৃষি প্রকৌশলী শাহ সাইদুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সবুজ আলী।
উপজেলায় মাঠে এখন শীতকালীন ফসল আবাদের ধুম পড়েছে। মাঠে আলু, পেঁয়াজ, সরিষা, ভুট্টা, গম, সূর্যমুখী ও শাকসবজিতে ভরপুর। সেই সঙ্গে বোরো ধান রোপণে কৃষকেরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় ৫ হাজার ১৯০ হেক্টরে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। দুর্গাপুর সদর আইসিএম কৃষি উন্নয়ন সংগঠনের কৃষকেরা সমকালীন পদ্ধতিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করছেন। এ কাজে সার্বিক দেখভাল করছেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান।
দুর্গাপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উৎপাদন খরচ কমাতে দুর্গাপুর সদর হিন্দুপাড়া এলাকায় বোরোর চারা রোপণ থেকে শুরু করে ধান কর্তন পর্যন্ত যন্ত্র ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে ৩৬ জন কৃষকের ৫০ বিঘা জমিতে সমকালীন চাষাবাদের কার্যক্রম শুরু করা হয়।
২ হাজার ১০০টি প্লাস্টিক ট্রেতে ২ সেমি জৈব সারমিশ্রিত মাটি ভরাট করে কাঠ দিয়ে ভালোভাবে সমতল করে প্রতিটি ট্রেতে ১২০ থেকে ১৫০ গ্রাম অঙ্কুরিত বীজ বপন করে শূন্য দশমিক ৫ সেমি মাটি দিয়ে বীজ ঢেকে দেওয়া হয়। কৃষকেরা বোরো ধানের আধুনিক জাত হিসেবে ব্রি-ধান ৮১ ও ৮৬ এর ভিত্তিবীজ ব্যবহার করছেন। কৃষকেরা এখন রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে ৫০ বিঘা জমিতে ধানের চারা রোপণ শুরু করেছেন।দুর্গাপুর সদর গ্রামের কৃষক শফিকুল ইসলাম স্বপ্ন জানান, আইসিএম কৃষি উন্নয়ন সংগঠনের ৩৬ জন কৃষকের উদ্যোগে ৫০ বিঘা জমিতে আধুনিক পদ্ধতিতে হচ্ছে বোরো আবাদ।
এতে সার্বিক সহযোগিতা করছেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান। তিনি বলেন, ইতিমধ্যেই বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। কৃষকেরা এখন রোপণ শুরু করেছেন। এ প্রযুক্তিতে বোরো চাষ করা হলে উৎপাদন খরচ ও সময় দুই-ই সাশ্রয় হবে, বাড়বে উৎপাদনশীলতা। এতে কৃষক হবেন লাভবান।উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান আরও বলেন, রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার যন্ত্রের জন্য ট্রেতে উৎপাদিত চারা রোগবালাইমুক্ত হয়। সমঘনত্বের সবল সতেজ চারা হয়। এ যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা সারিতে রোপণ করা যায়, ফলে গাছ পর্যাপ্ত আলো-বাতাস পায়, সমভাবে খাদ্যগ্রহণ করে, কুশির সংখ্যা বাড়ে। ধানের ফলন বৃদ্ধি পায় এবং খেতে পরিচর্যা (সেচ, নিড়ানি, স্প্রে) করতে সুবিধা হয়। এ পদ্ধতিতে কৃষকের শ্রম ও খরচ কম হয়, বাড়ে উৎপাদন।
দুর্গাপুর সদর হিন্দুপাড়া এলাকায় এবার ট্রান্সপ্ল্যান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে ৫০ বিঘা জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করা হচ্ছে। কৃষকের উৎপাদন খরচ কমাতে, কর্তন অপচয় রোধ, শ্রমিকের কায়িক শ্রম লাঘব ও শ্রমিকের অভাব পূরণ এবং উৎপাদনশীলতা বাড়াতে আধুনিক যন্ত্র রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার বা সমকালীন পদ্ধতি ব্যবহার হবে।গতকাল সোমবার দুপুরে রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টারে বোরো ধান রোপণের উদ্বোধন করেন রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের কৃষি প্রকৌশলী শাহ সাইদুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সবুজ আলী।
উপজেলায় মাঠে এখন শীতকালীন ফসল আবাদের ধুম পড়েছে। মাঠে আলু, পেঁয়াজ, সরিষা, ভুট্টা, গম, সূর্যমুখী ও শাকসবজিতে ভরপুর। সেই সঙ্গে বোরো ধান রোপণে কৃষকেরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় ৫ হাজার ১৯০ হেক্টরে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। দুর্গাপুর সদর আইসিএম কৃষি উন্নয়ন সংগঠনের কৃষকেরা সমকালীন পদ্ধতিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করছেন। এ কাজে সার্বিক দেখভাল করছেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান।
দুর্গাপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উৎপাদন খরচ কমাতে দুর্গাপুর সদর হিন্দুপাড়া এলাকায় বোরোর চারা রোপণ থেকে শুরু করে ধান কর্তন পর্যন্ত যন্ত্র ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে ৩৬ জন কৃষকের ৫০ বিঘা জমিতে সমকালীন চাষাবাদের কার্যক্রম শুরু করা হয়।
২ হাজার ১০০টি প্লাস্টিক ট্রেতে ২ সেমি জৈব সারমিশ্রিত মাটি ভরাট করে কাঠ দিয়ে ভালোভাবে সমতল করে প্রতিটি ট্রেতে ১২০ থেকে ১৫০ গ্রাম অঙ্কুরিত বীজ বপন করে শূন্য দশমিক ৫ সেমি মাটি দিয়ে বীজ ঢেকে দেওয়া হয়। কৃষকেরা বোরো ধানের আধুনিক জাত হিসেবে ব্রি-ধান ৮১ ও ৮৬ এর ভিত্তিবীজ ব্যবহার করছেন। কৃষকেরা এখন রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে ৫০ বিঘা জমিতে ধানের চারা রোপণ শুরু করেছেন।দুর্গাপুর সদর গ্রামের কৃষক শফিকুল ইসলাম স্বপ্ন জানান, আইসিএম কৃষি উন্নয়ন সংগঠনের ৩৬ জন কৃষকের উদ্যোগে ৫০ বিঘা জমিতে আধুনিক পদ্ধতিতে হচ্ছে বোরো আবাদ।
এতে সার্বিক সহযোগিতা করছেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান। তিনি বলেন, ইতিমধ্যেই বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। কৃষকেরা এখন রোপণ শুরু করেছেন। এ প্রযুক্তিতে বোরো চাষ করা হলে উৎপাদন খরচ ও সময় দুই-ই সাশ্রয় হবে, বাড়বে উৎপাদনশীলতা। এতে কৃষক হবেন লাভবান।উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান আরও বলেন, রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার যন্ত্রের জন্য ট্রেতে উৎপাদিত চারা রোগবালাইমুক্ত হয়। সমঘনত্বের সবল সতেজ চারা হয়। এ যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা সারিতে রোপণ করা যায়, ফলে গাছ পর্যাপ্ত আলো-বাতাস পায়, সমভাবে খাদ্যগ্রহণ করে, কুশির সংখ্যা বাড়ে। ধানের ফলন বৃদ্ধি পায় এবং খেতে পরিচর্যা (সেচ, নিড়ানি, স্প্রে) করতে সুবিধা হয়। এ পদ্ধতিতে কৃষকের শ্রম ও খরচ কম হয়, বাড়ে উৎপাদন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে