তারাগঞ্জ প্রতিনিধি
তারাগঞ্জে নতুন শিক্ষাবর্ষের বই শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণের জন্য বিদ্যালয়গুলোতে পাঠানো হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সহকারী শিক্ষকেরা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বই সংগ্রহ করে নিজ নিজ বিদ্যালয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তারাগঞ্জের পাঁচ ইউনিয়নে ৭৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৬ হাজার ৯৫৬ জন। এ ছাড়া ৩২টি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ১২ হাজার ৮৫০ জন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে বেশি দিন আর বাকি নেই। তাই গত মঙ্গলবার থেকে তারাগঞ্জের সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা ছাত্রছাত্রীদের জন্য নতুন বই বিদ্যালয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
গতকাল বুধবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে সয়ার কাজীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ পাওয়া বই বুঝে নিচ্ছিলেন প্রধান শিক্ষক আবু হেলাল হোসেন। তিনি বলেন, ‘নতুন শিক্ষাবর্ষ চালু হবে। দিন ঘনিয়ে আসছে। শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবর্ষের শুরুতে বই দিতে হবে। তাই বরাদ্দ করা বই বুঝে নিয়ে বস্তায় ভরছি। খুব ভালো লাগছে। উৎসবমুখর পরিবেশে বই নিয়ে যাচ্ছি। অনেক দিন পর অন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সঙ্গে দেখাও হচ্ছে।’
পরিষদ চত্বরে ভ্যানে বই তুলতে ব্যস্ত ছিলেন চিলাপাক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওমর ফারুক। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের বই হাতে পেয়েছি। শুধু বিতরণের অপেক্ষা। নতুন বইয়ের নতুন ঘ্রাণে শিক্ষার্থীরা মুখরিত হবে, আবার বিদ্যালয় মাঠ শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠবে, প্রাণ ফিরবে শিক্ষার আলোয়।’
বরাদ্দের বই যাতে কম না পড়ে সে জন্য গুনে গুনে বুঝে নিচ্ছিলেন চকতাহীরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নার্গিস পারভিন। তিনি বলেন, ‘রোস্টার অনুযায়ী বই বিতরণ হচ্ছে। বরাদ্দের চেয়ে বই কম গেলে কোথা থেকে শিক্ষার্থীদের দেব? তাই গুনে নিচ্ছি। নতুন বই দেখে ভালো লাগছে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, সব যেন স্বাভাবিক থাকে, শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকে যেন পাঠদান করানো যায়। তাহলে মনে অনেকটা স্বস্তি মিলবে।’
তালিকা দেখে শিক্ষকদের বই বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, তালিকা দেখে নতুন শিক্ষাবর্ষের জন্য বরাদ্দকৃত বই প্রতিষ্ঠান প্রধানদের দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা নিজ দায়িত্ব শিক্ষার্থীদের জন্য বই বুঝে নিচ্ছেন।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আঞ্জুমান আরা বলেন, সারা দেশের মতো তারাগঞ্জের সব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য বই পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা বরাদ্দকৃত বই তালিকা অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিয়ে যাচ্ছেন।
তারাগঞ্জে নতুন শিক্ষাবর্ষের বই শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণের জন্য বিদ্যালয়গুলোতে পাঠানো হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সহকারী শিক্ষকেরা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বই সংগ্রহ করে নিজ নিজ বিদ্যালয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তারাগঞ্জের পাঁচ ইউনিয়নে ৭৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৬ হাজার ৯৫৬ জন। এ ছাড়া ৩২টি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ১২ হাজার ৮৫০ জন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে বেশি দিন আর বাকি নেই। তাই গত মঙ্গলবার থেকে তারাগঞ্জের সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা ছাত্রছাত্রীদের জন্য নতুন বই বিদ্যালয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
গতকাল বুধবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে সয়ার কাজীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ পাওয়া বই বুঝে নিচ্ছিলেন প্রধান শিক্ষক আবু হেলাল হোসেন। তিনি বলেন, ‘নতুন শিক্ষাবর্ষ চালু হবে। দিন ঘনিয়ে আসছে। শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবর্ষের শুরুতে বই দিতে হবে। তাই বরাদ্দ করা বই বুঝে নিয়ে বস্তায় ভরছি। খুব ভালো লাগছে। উৎসবমুখর পরিবেশে বই নিয়ে যাচ্ছি। অনেক দিন পর অন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সঙ্গে দেখাও হচ্ছে।’
পরিষদ চত্বরে ভ্যানে বই তুলতে ব্যস্ত ছিলেন চিলাপাক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওমর ফারুক। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের বই হাতে পেয়েছি। শুধু বিতরণের অপেক্ষা। নতুন বইয়ের নতুন ঘ্রাণে শিক্ষার্থীরা মুখরিত হবে, আবার বিদ্যালয় মাঠ শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠবে, প্রাণ ফিরবে শিক্ষার আলোয়।’
বরাদ্দের বই যাতে কম না পড়ে সে জন্য গুনে গুনে বুঝে নিচ্ছিলেন চকতাহীরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নার্গিস পারভিন। তিনি বলেন, ‘রোস্টার অনুযায়ী বই বিতরণ হচ্ছে। বরাদ্দের চেয়ে বই কম গেলে কোথা থেকে শিক্ষার্থীদের দেব? তাই গুনে নিচ্ছি। নতুন বই দেখে ভালো লাগছে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, সব যেন স্বাভাবিক থাকে, শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকে যেন পাঠদান করানো যায়। তাহলে মনে অনেকটা স্বস্তি মিলবে।’
তালিকা দেখে শিক্ষকদের বই বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, তালিকা দেখে নতুন শিক্ষাবর্ষের জন্য বরাদ্দকৃত বই প্রতিষ্ঠান প্রধানদের দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা নিজ দায়িত্ব শিক্ষার্থীদের জন্য বই বুঝে নিচ্ছেন।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আঞ্জুমান আরা বলেন, সারা দেশের মতো তারাগঞ্জের সব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য বই পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা বরাদ্দকৃত বই তালিকা অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিয়ে যাচ্ছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে