মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ
শিশুদের মনে ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করা অভিভাবকদের অন্যতম কর্তব্য; বিশেষ করে মসজিদের সঙ্গে সম্পর্ক জুড়ে দিলে শিশুমনে নৈতিকতা ও শুদ্ধ জীবনযাপনের বীজ অঙ্কুরিত হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা নামাজকে অশ্লীলতা ও পাপাচার থেকে মুক্তির মাধ্যম বলেছেন।
মহানবী (সা.) শিশুদের নামাজে অভ্যস্ত করার প্রতি গুরুত্বারোপ করতেন। তিনি বলেছেন, ‘তোমরা তোমাদের বাচ্চাদের সাত বছর বয়স থেকে নামাজের নির্দেশ দাও। আর বয়স দশ বছর হয়ে গেলে নামাজে অবহেলা করার জন্য শাস্তি দাও।’ (আবু দাউদ) তাই শিশুদের যখন মসজিদে নিয়ে যাওয়া হবে, তখন মনে নামাজের ভালোবাসা তৈরি হবে।
মহানবী (সা.) নিজেও শিশুদের মসজিদে নিয়ে যেতেন। এক হাদিসে আবু কাতাদা (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) তাঁর নাতনি উমামাকে নিয়ে মসজিদে আসেন। তাকে কাঁধে রেখেই তিনি নামাজ শুরু করেন। সিজদায় যাওয়ার সময় তাকে নামিয়ে দিতেন এবং ওঠার সময় পুনরায় তুলে নিতেন।’ (বুখারি)
তোমরা তোমাদের বাচ্চাদের সাত বছর বয়স থেকে নামাজের নির্দেশ দাও। আর বয়স দশ বছর হয়ে গেলে নামাজে অবহেলা করার জন্য শাস্তি দাও।
অন্য হাদিসে এসেছে, একদিন নবী (সা.) সিজদারত অবস্থায় তাঁর নাতি হাসান ও হুসাইন পিঠে চড়ে বসে। মহানবী (সা.) তাদের নামিয়ে দিলেন না, যতক্ষণ তারা নিজ থেকে নেমে পড়েছে। এতে দীর্ঘক্ষণ তাঁকে সিজদায় থাকতে হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমার নাতিরা আমার পিঠে চড়ে বসেছিল। তাদের বিরক্ত করতে চাইনি।’ (নাসায়ি)
মসজিদে এসে শিশুদের হাসাহাসি, উচ্চ আওয়াজে কথা বলা, হই-হুল্লোড় করা স্বাভাবিক। এসবে বিরক্ত না হয়ে তাদের ভালোভাবে মসজিদের আদব সম্পর্কে বোঝালে তারা ধীরে ধীরে শিখে যাবে। তাদের প্রতি কঠোরতা করা ঠিক নয়। তবে একান্ত অবুঝ শিশুকে মসজিদে নিয়ে মসজিদের পরিবেশ নষ্ট করা উচিত নয়।
লেখক: মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
শিশুদের মনে ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করা অভিভাবকদের অন্যতম কর্তব্য; বিশেষ করে মসজিদের সঙ্গে সম্পর্ক জুড়ে দিলে শিশুমনে নৈতিকতা ও শুদ্ধ জীবনযাপনের বীজ অঙ্কুরিত হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা নামাজকে অশ্লীলতা ও পাপাচার থেকে মুক্তির মাধ্যম বলেছেন।
মহানবী (সা.) শিশুদের নামাজে অভ্যস্ত করার প্রতি গুরুত্বারোপ করতেন। তিনি বলেছেন, ‘তোমরা তোমাদের বাচ্চাদের সাত বছর বয়স থেকে নামাজের নির্দেশ দাও। আর বয়স দশ বছর হয়ে গেলে নামাজে অবহেলা করার জন্য শাস্তি দাও।’ (আবু দাউদ) তাই শিশুদের যখন মসজিদে নিয়ে যাওয়া হবে, তখন মনে নামাজের ভালোবাসা তৈরি হবে।
মহানবী (সা.) নিজেও শিশুদের মসজিদে নিয়ে যেতেন। এক হাদিসে আবু কাতাদা (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) তাঁর নাতনি উমামাকে নিয়ে মসজিদে আসেন। তাকে কাঁধে রেখেই তিনি নামাজ শুরু করেন। সিজদায় যাওয়ার সময় তাকে নামিয়ে দিতেন এবং ওঠার সময় পুনরায় তুলে নিতেন।’ (বুখারি)
তোমরা তোমাদের বাচ্চাদের সাত বছর বয়স থেকে নামাজের নির্দেশ দাও। আর বয়স দশ বছর হয়ে গেলে নামাজে অবহেলা করার জন্য শাস্তি দাও।
অন্য হাদিসে এসেছে, একদিন নবী (সা.) সিজদারত অবস্থায় তাঁর নাতি হাসান ও হুসাইন পিঠে চড়ে বসে। মহানবী (সা.) তাদের নামিয়ে দিলেন না, যতক্ষণ তারা নিজ থেকে নেমে পড়েছে। এতে দীর্ঘক্ষণ তাঁকে সিজদায় থাকতে হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমার নাতিরা আমার পিঠে চড়ে বসেছিল। তাদের বিরক্ত করতে চাইনি।’ (নাসায়ি)
মসজিদে এসে শিশুদের হাসাহাসি, উচ্চ আওয়াজে কথা বলা, হই-হুল্লোড় করা স্বাভাবিক। এসবে বিরক্ত না হয়ে তাদের ভালোভাবে মসজিদের আদব সম্পর্কে বোঝালে তারা ধীরে ধীরে শিখে যাবে। তাদের প্রতি কঠোরতা করা ঠিক নয়। তবে একান্ত অবুঝ শিশুকে মসজিদে নিয়ে মসজিদের পরিবেশ নষ্ট করা উচিত নয়।
লেখক: মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে