আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, মধুপুর
টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায় গড়ে ২১ হাজার মানুষের জন্য চিকিৎসক মাত্র একজন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক থাকার কথা ২৩ জন। রয়েছে মাত্র ১৪ জন। চিকিৎসকের অভাবে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা পেতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
তাই বাধ্য হয়ে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে সেবা নিচ্ছেন এলাকাবাসী। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে অনেকেই ভুল চিকিৎসারও শিকার হচ্ছেন।
মধুপুর উপজেলায় রয়েছে ১টি পৌরসভা ও ১১টি ইউনিয়ন। এই উপজেলায় মোট জনসংখ্যা ২ লাখ ৯৬ হাজার ৭২৯ জন। এই জনগোষ্ঠীর চিকিৎসা দিতে ডাক্তার রয়েছেন মাত্র ১৫ জন। এর মধ্যে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডেপুটেশনে অন্যত্র দায়িত্ব পালন করছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানা গেছে, মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল ছিল। দ্বিতীয় দফায় ৫০ ও তৃতীয় দফায় ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে উন্নীত করা হয়। তবে ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও নতুন করে কোনো চিকিৎসক ও জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
এই হাসপাতালে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ২৩ জন চিকিৎসক থাকার কথা। কিন্তু চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র ১৪ জন। নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ, চক্ষু, চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞ, অর্থোপেডিকস (হাড় ভাঙা), পেড্রিয়াটিক কনসালট্যান্ট এবং মেডিকেল অফিসারসহ ৯ জন চিকিৎসকের পদ শূন্য।
হাসপাতাল সূত্র জানা গেছে, মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন ইনডোর ও আউটডোর মিলে প্রায় ৪ শতাধিক রোগী সেবা নিচ্ছেন। আউটডোরে প্রতি শিফটে ৩ জন করে চিকিৎসক সেবা দিচ্ছেন।
অন্য দিকে নার্স সুপারভাইজার থাকার কথা দুজন। কিন্তু একজনও নেই। ৪৩ জন নার্স থাকলেও, ওয়ার্ডবয় নেই একজনও। ক্লিনার ৫ জনের বিপরীতে রয়েছে মাত্র ২ জন।
এ ছাড়া অফিস পরিচালনার জন্য অফিস স্টাফ ৪ জন থাকার কথা থাকলেও একজনও নেই। প্রধান সহকারীর পদও শূন্য। নিরাপত্তা প্রহরীর ৪টি পদই শূন্য। অফিস সহায়ক ৪ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র একজন। এই হাসপাতালের আবাসিক রোগীদের জন্য বাবুর্চি রয়েছেন একজন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক চিকিৎসক বলেন, ‘আমরা সাধ্য মতো সেবা দিয়ে যাচ্ছি। তারপরও মানুষ বলে চেম্বারে ডাক্তার থাকেন না। রোগী সেবা পান না। আসলে চিকিৎসক স্বল্প, এটা তাঁরা জানেন না।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রুবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে উন্নীত হলেও কোনো জনবল দেওয়া হয়নি। নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় নতুন ভবন আমরা ব্যবহার করতে পারছি না। চিকিৎসকের অভাব রয়েছে। বাধ্য হয়ে কয়েকজন চিকিৎসকদের দিয়ে পর্যায়ক্রমে সেবা দিয়ে যাচ্ছি। সরকার জনবল বাড়ালে এবং চিকিৎসকের শূন্য পদ পূরণ করলে সেবার মান আরও বাড়াবে। আউট বোলিং এর মাধ্যমে কয়েকজন কর্মীর সহযোগিতা নিয়ে হাসপাতালের কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে।’
টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায় গড়ে ২১ হাজার মানুষের জন্য চিকিৎসক মাত্র একজন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক থাকার কথা ২৩ জন। রয়েছে মাত্র ১৪ জন। চিকিৎসকের অভাবে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা পেতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
তাই বাধ্য হয়ে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে সেবা নিচ্ছেন এলাকাবাসী। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে অনেকেই ভুল চিকিৎসারও শিকার হচ্ছেন।
মধুপুর উপজেলায় রয়েছে ১টি পৌরসভা ও ১১টি ইউনিয়ন। এই উপজেলায় মোট জনসংখ্যা ২ লাখ ৯৬ হাজার ৭২৯ জন। এই জনগোষ্ঠীর চিকিৎসা দিতে ডাক্তার রয়েছেন মাত্র ১৫ জন। এর মধ্যে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডেপুটেশনে অন্যত্র দায়িত্ব পালন করছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানা গেছে, মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল ছিল। দ্বিতীয় দফায় ৫০ ও তৃতীয় দফায় ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে উন্নীত করা হয়। তবে ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও নতুন করে কোনো চিকিৎসক ও জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
এই হাসপাতালে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ২৩ জন চিকিৎসক থাকার কথা। কিন্তু চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র ১৪ জন। নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ, চক্ষু, চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞ, অর্থোপেডিকস (হাড় ভাঙা), পেড্রিয়াটিক কনসালট্যান্ট এবং মেডিকেল অফিসারসহ ৯ জন চিকিৎসকের পদ শূন্য।
হাসপাতাল সূত্র জানা গেছে, মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন ইনডোর ও আউটডোর মিলে প্রায় ৪ শতাধিক রোগী সেবা নিচ্ছেন। আউটডোরে প্রতি শিফটে ৩ জন করে চিকিৎসক সেবা দিচ্ছেন।
অন্য দিকে নার্স সুপারভাইজার থাকার কথা দুজন। কিন্তু একজনও নেই। ৪৩ জন নার্স থাকলেও, ওয়ার্ডবয় নেই একজনও। ক্লিনার ৫ জনের বিপরীতে রয়েছে মাত্র ২ জন।
এ ছাড়া অফিস পরিচালনার জন্য অফিস স্টাফ ৪ জন থাকার কথা থাকলেও একজনও নেই। প্রধান সহকারীর পদও শূন্য। নিরাপত্তা প্রহরীর ৪টি পদই শূন্য। অফিস সহায়ক ৪ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র একজন। এই হাসপাতালের আবাসিক রোগীদের জন্য বাবুর্চি রয়েছেন একজন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক চিকিৎসক বলেন, ‘আমরা সাধ্য মতো সেবা দিয়ে যাচ্ছি। তারপরও মানুষ বলে চেম্বারে ডাক্তার থাকেন না। রোগী সেবা পান না। আসলে চিকিৎসক স্বল্প, এটা তাঁরা জানেন না।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রুবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে উন্নীত হলেও কোনো জনবল দেওয়া হয়নি। নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় নতুন ভবন আমরা ব্যবহার করতে পারছি না। চিকিৎসকের অভাব রয়েছে। বাধ্য হয়ে কয়েকজন চিকিৎসকদের দিয়ে পর্যায়ক্রমে সেবা দিয়ে যাচ্ছি। সরকার জনবল বাড়ালে এবং চিকিৎসকের শূন্য পদ পূরণ করলে সেবার মান আরও বাড়াবে। আউট বোলিং এর মাধ্যমে কয়েকজন কর্মীর সহযোগিতা নিয়ে হাসপাতালের কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে