নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের পতন ঘটিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায় করতে চায় বিএনপি ও তাদের সমমনারা। এ জন্য সভা-সমাবেশের পর্যায় পার করে হরতাল-অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে তারা। কিন্তু দাবি মেনে নিতে বাধ্য করার জন্য যে মাত্রার শক্তি নিয়ে মাঠে থাকা দরকার, তার যেন ছিটেফোঁটাও দেখা যাচ্ছে না। দলটি শুধু একের পর এক কর্মসূচি দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু রাজপথে থাকছেন না তাদের নেতা-কর্মীরা।
তবে এই অবস্থাকে ‘সাময়িক’ বলে দাবি করছেন বিএনপির নেতারা। পরিস্থিতি বিবেচনায় এটাকে গ্রেপ্তার এড়ানোর ‘কৌশল’ বলে দাবি করেন তাঁরা। একই সঙ্গে বলছেন, চরম বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যেও হরতাল-অবরোধে নেতা-কর্মীরা মাঠ ছেড়ে যাননি। জনগণ কর্মসূচিতে সমর্থ দিয়েছে। এটা আন্দোলনের জন্য ইতিবাচক।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের এক দফা দাবি আদায়ে সমমনাদের নিয়ে গত ২৮ অক্টোবর থেকে চূড়ান্ত দফার কর্মসূচি পালন শুরু করে বিএনপি। শুরুর দিনে ঢাকার মহাসমাবেশকে ঘিরে প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর সভা-সমাবেশ, অবস্থান এবং রোডমার্চের বৃত্ত ভেঙে হরতাল ও অবরোধের কর্মসূচি পালন করছে তারা। এরই মধ্যে এক দিন হরতাল ও বিরতি দিয়ে তিন দফায় ৭ দিন অবরোধের কর্মসূচি পালিত হয়েছে। চতুর্থ দফায় আগামী রোববার সকাল থেকে আবারও ৪৮ ঘণ্টা অবরোধের ডাক দিয়েছে দলটি।
তবে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচিতেও সেই অর্থে জোরালোভাবে মাঠে দেখা যাচ্ছে না বিএনপি ও তাদের মিত্র দলের নেতা-কর্মীদের। সারা দেশে নামমাত্র নেতা-কর্মীরা মাঠে নামছেন। নামলেও থাকছেন খুব কম সময়ের জন্য। ঝটিকা মিছিল করে কেটে পড়ছেন দ্রুত। গ্রেপ্তারের ভয়ে মিছিলে দৌড়ে দৌড়ে স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। কর্মসূচিতে কেন্দ্রীয় নেতাদের খুব একটা দেখা যায়নি। রাজধানীর বাইরেও একই চিত্র দেখা গেছে। অনেক ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো কাউকে পাওয়া যায়নি।
এই অবস্থায় বিএনপির চলমান আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংশয়ের কথা জানিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, গ্রেপ্তার-মামলায় শক্তি ক্ষয় হতে থাকা বিএনপির নেতা-কর্মীরা আগামী দিনে মাঠে সক্রিয় থাকতে পারবেন বলে মনে হয় না। এলোমেলো হয়ে যাওয়া বিএনপির নেতা-কর্মীদের আবার কতটুকু সংগঠিত করা যাবে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
তবে এই অবস্থা থেকেও দলটির ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভাবনা দেখছেন কেউ কেউ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৌশলগত কারণে নেতা-কর্মীরা এখন ধীরে চললে তা সঠিক সিদ্ধান্ত বলেই মনে করি। তবে বর্তমান বৈরী পরিস্থিতিতে দলটিকে ধৈর্য, সাহস ও প্রজ্ঞা নিয়ে এগোতে হবে। দেশি-বিদেশি সমর্থনগুলোকে ষোলো আনা কাজে লাগিয়ে কার্যক্রম সমন্বয় করতে হবে।’
নেতা-কর্মীরা মাঠে নেই, এমন দাবি নাকচ করলেও আগের মতো যে নেই, তা স্বীকার করছেন দলটির নেতারা। এ জন্য অবশ্য মোটাদাগে গ্রেপ্তার, মামলা, হয়রানিকেই দায়ী করেছেন তাঁরা। একই সঙ্গে এটাকে একটা কৌশলের অংশ হিসেবেও দাবি করেছেন তাঁদের অনেকে। তাঁরা বলছেন, নির্বাচন কমিশন (ইসি) যথাসময়ে ভোট করার কথা বলছে। তফসিল ঘোষণা হতে পারে চলতি সপ্তাহেই। তফসিল ঘোষণার পরে কর্মসূচি পালনে অধিকতর কঠোর হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে; যে কারণে এখন আপাতত গ্রেপ্তার এড়িয়ে সজাগ থেকে কর্মসূচি পালন করতে বলা হয়েছে।
বিগত দিনের কর্মসূচির মূল্যায়নে বিএনপির নেতারা বলছেন, বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যেও হরতাল-অবরোধ পালিত হয়েছে। সংখ্যায় কম হলেও নেতা-কর্মীরা প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে মাঠে থেকেছেন এবং এখনো মাঠ ছেড়ে যাননি। এটা আন্দোলনের জন্য ইতিবাচক। শহরগুলোতে অবরোধের ছাপ লক্ষ করা না গেলেও দূরপাল্লার বাস চলছে না। অবরোধের কর্মসূচি অনেকাংশে সফল বলে মনে করছেন নেতারা। চূড়ান্ত ধাপের কর্মসূচিতে জনসমর্থন ও জনসম্পৃক্ততা বেড়েছে বলেও দাবি করেছেন তাঁরা।
বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নেতা-কর্মীরা মাঠেই আছেন। সংখ্যা একটু কম হতে পারে। গ্রেপ্তার এড়াতে এমন কৌশল নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতেই ছিলাম। সরকারের আচরণের জন্যই হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি দিতে বাধ্য হয়েছি। এসব কর্মসূচিতে জনগণ সমর্থন দিয়েছে।’
গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মহাসমাবেশের আয়োজন করে বিএনপি। সমাবেশ চলার একপর্যায়ে সংঘর্ষে তা পণ্ড হয়ে যায়। ওই সময়ই পরদিন ২৯ অক্টোবর দেশব্যাপী হরতালের ডাক দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রাজধানীসহ সারা দেশে গণগ্রেপ্তার শুরু হলে হরতালের দিনই গ্রেপ্তার হন তিনি।
এর পর থেকে অব্যাহত গণগ্রেপ্তারে শীর্ষ নেতাদের পাশাপাশি বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা গ্রেপ্তার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ সম্মুখ সারির অনেক নেতাই এখন কারাগারে। ১৩ দিনের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়। সার্বক্ষণিক পুলিশি পাহারায় থাকা কার্যালয়ে যাচ্ছেন না কোনো নেতা-কর্মী।
বিএনপির দপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, গত ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল (শুক্রবার) পর্যন্ত সারা দেশে ১০ হাজারের বেশি নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ সময়ে বিভিন্ন কর্মসূচি ঘিরে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন অন্তত ৪ হাজার। মামলা হয়েছে ২০৮টির বেশি, আসামি করা হয়েছে অনেককে।
সরকারের পতন ঘটিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায় করতে চায় বিএনপি ও তাদের সমমনারা। এ জন্য সভা-সমাবেশের পর্যায় পার করে হরতাল-অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে তারা। কিন্তু দাবি মেনে নিতে বাধ্য করার জন্য যে মাত্রার শক্তি নিয়ে মাঠে থাকা দরকার, তার যেন ছিটেফোঁটাও দেখা যাচ্ছে না। দলটি শুধু একের পর এক কর্মসূচি দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু রাজপথে থাকছেন না তাদের নেতা-কর্মীরা।
তবে এই অবস্থাকে ‘সাময়িক’ বলে দাবি করছেন বিএনপির নেতারা। পরিস্থিতি বিবেচনায় এটাকে গ্রেপ্তার এড়ানোর ‘কৌশল’ বলে দাবি করেন তাঁরা। একই সঙ্গে বলছেন, চরম বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যেও হরতাল-অবরোধে নেতা-কর্মীরা মাঠ ছেড়ে যাননি। জনগণ কর্মসূচিতে সমর্থ দিয়েছে। এটা আন্দোলনের জন্য ইতিবাচক।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের এক দফা দাবি আদায়ে সমমনাদের নিয়ে গত ২৮ অক্টোবর থেকে চূড়ান্ত দফার কর্মসূচি পালন শুরু করে বিএনপি। শুরুর দিনে ঢাকার মহাসমাবেশকে ঘিরে প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর সভা-সমাবেশ, অবস্থান এবং রোডমার্চের বৃত্ত ভেঙে হরতাল ও অবরোধের কর্মসূচি পালন করছে তারা। এরই মধ্যে এক দিন হরতাল ও বিরতি দিয়ে তিন দফায় ৭ দিন অবরোধের কর্মসূচি পালিত হয়েছে। চতুর্থ দফায় আগামী রোববার সকাল থেকে আবারও ৪৮ ঘণ্টা অবরোধের ডাক দিয়েছে দলটি।
তবে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচিতেও সেই অর্থে জোরালোভাবে মাঠে দেখা যাচ্ছে না বিএনপি ও তাদের মিত্র দলের নেতা-কর্মীদের। সারা দেশে নামমাত্র নেতা-কর্মীরা মাঠে নামছেন। নামলেও থাকছেন খুব কম সময়ের জন্য। ঝটিকা মিছিল করে কেটে পড়ছেন দ্রুত। গ্রেপ্তারের ভয়ে মিছিলে দৌড়ে দৌড়ে স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। কর্মসূচিতে কেন্দ্রীয় নেতাদের খুব একটা দেখা যায়নি। রাজধানীর বাইরেও একই চিত্র দেখা গেছে। অনেক ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো কাউকে পাওয়া যায়নি।
এই অবস্থায় বিএনপির চলমান আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংশয়ের কথা জানিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, গ্রেপ্তার-মামলায় শক্তি ক্ষয় হতে থাকা বিএনপির নেতা-কর্মীরা আগামী দিনে মাঠে সক্রিয় থাকতে পারবেন বলে মনে হয় না। এলোমেলো হয়ে যাওয়া বিএনপির নেতা-কর্মীদের আবার কতটুকু সংগঠিত করা যাবে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
তবে এই অবস্থা থেকেও দলটির ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভাবনা দেখছেন কেউ কেউ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৌশলগত কারণে নেতা-কর্মীরা এখন ধীরে চললে তা সঠিক সিদ্ধান্ত বলেই মনে করি। তবে বর্তমান বৈরী পরিস্থিতিতে দলটিকে ধৈর্য, সাহস ও প্রজ্ঞা নিয়ে এগোতে হবে। দেশি-বিদেশি সমর্থনগুলোকে ষোলো আনা কাজে লাগিয়ে কার্যক্রম সমন্বয় করতে হবে।’
নেতা-কর্মীরা মাঠে নেই, এমন দাবি নাকচ করলেও আগের মতো যে নেই, তা স্বীকার করছেন দলটির নেতারা। এ জন্য অবশ্য মোটাদাগে গ্রেপ্তার, মামলা, হয়রানিকেই দায়ী করেছেন তাঁরা। একই সঙ্গে এটাকে একটা কৌশলের অংশ হিসেবেও দাবি করেছেন তাঁদের অনেকে। তাঁরা বলছেন, নির্বাচন কমিশন (ইসি) যথাসময়ে ভোট করার কথা বলছে। তফসিল ঘোষণা হতে পারে চলতি সপ্তাহেই। তফসিল ঘোষণার পরে কর্মসূচি পালনে অধিকতর কঠোর হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে; যে কারণে এখন আপাতত গ্রেপ্তার এড়িয়ে সজাগ থেকে কর্মসূচি পালন করতে বলা হয়েছে।
বিগত দিনের কর্মসূচির মূল্যায়নে বিএনপির নেতারা বলছেন, বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যেও হরতাল-অবরোধ পালিত হয়েছে। সংখ্যায় কম হলেও নেতা-কর্মীরা প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে মাঠে থেকেছেন এবং এখনো মাঠ ছেড়ে যাননি। এটা আন্দোলনের জন্য ইতিবাচক। শহরগুলোতে অবরোধের ছাপ লক্ষ করা না গেলেও দূরপাল্লার বাস চলছে না। অবরোধের কর্মসূচি অনেকাংশে সফল বলে মনে করছেন নেতারা। চূড়ান্ত ধাপের কর্মসূচিতে জনসমর্থন ও জনসম্পৃক্ততা বেড়েছে বলেও দাবি করেছেন তাঁরা।
বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নেতা-কর্মীরা মাঠেই আছেন। সংখ্যা একটু কম হতে পারে। গ্রেপ্তার এড়াতে এমন কৌশল নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতেই ছিলাম। সরকারের আচরণের জন্যই হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি দিতে বাধ্য হয়েছি। এসব কর্মসূচিতে জনগণ সমর্থন দিয়েছে।’
গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মহাসমাবেশের আয়োজন করে বিএনপি। সমাবেশ চলার একপর্যায়ে সংঘর্ষে তা পণ্ড হয়ে যায়। ওই সময়ই পরদিন ২৯ অক্টোবর দেশব্যাপী হরতালের ডাক দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রাজধানীসহ সারা দেশে গণগ্রেপ্তার শুরু হলে হরতালের দিনই গ্রেপ্তার হন তিনি।
এর পর থেকে অব্যাহত গণগ্রেপ্তারে শীর্ষ নেতাদের পাশাপাশি বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা গ্রেপ্তার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ সম্মুখ সারির অনেক নেতাই এখন কারাগারে। ১৩ দিনের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়। সার্বক্ষণিক পুলিশি পাহারায় থাকা কার্যালয়ে যাচ্ছেন না কোনো নেতা-কর্মী।
বিএনপির দপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, গত ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল (শুক্রবার) পর্যন্ত সারা দেশে ১০ হাজারের বেশি নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ সময়ে বিভিন্ন কর্মসূচি ঘিরে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন অন্তত ৪ হাজার। মামলা হয়েছে ২০৮টির বেশি, আসামি করা হয়েছে অনেককে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে