ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
সিলেট-সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও দুই জেলার অধিকাংশ এলাকা এখনো পানিতে তলিয়ে আছে। তবে শহরাঞ্চলের দিকে পানি নামতে থাকায় আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে বাড়ি ফিরেছেন অনেকে। কিন্তু বন্যার পানিতে বেশির ভাগ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন বেশির ভাগ মানুষ। নিম্ন আয়ের মানুষ জীবন-জীবিকা নিয়ে প্রবল অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু করতে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, বেশির ভাগ এলাকার পানি এখনো নামেনি। তাই বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত চিত্র এখনো তুলে আনা যায়নি। পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাওয়ার পর তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সরকারের পক্ষ থেকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসন ও সহায়তার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাওয়ার আগে সেই প্রক্রিয়া শুরু করা যাচ্ছে না। তাই এ জন্য আরও কিছুদিন সময় লাগবে।
জেলা প্রশাসনের প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী, বন্যায় দুই জেলার ৫ লাখ ৬ হাজার ৮১৯টি পরিবারের ২৫ লাখ মানুষ এবং ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫০টি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান বলেন, বন্যায় সিলেটের ৪ লাখ ১৬ হাজার ৮১৯টি পরিবারের ২১ লাখ ৮৭ হাজার ২৩২ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ক্ষতির মুখে পড়েছে ২২ হাজার ৪৫০টি ঘরবাড়ি। তবে এটা প্রাথমিক হিসাব। কারণ সিলেটের ১৩টি উপজেলার মধ্যে ৬টির মানুষ এখনো পানিবন্দী। বাকি উপজেলাগুলোর বেশির ভাগ এলাকা এখনো পানির নিচে। পানি কমলেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে তা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। বরাদ্দ পাওয়ার পর ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ঘরবাড়ি মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে।
সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, এখনো বেশির ভাগ এলাকা পানির নিচে। ক্ষয়ক্ষতির সঠিক তথ্য পেতে আরও সময় লাগবে। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে তাদের ঘরবাড়ি মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে।
জেলা প্রশাসনের প্রাথমিক তথ্য মোতাবেক, সুনামগঞ্জে বন্যায় ৯০ হাজার পরিবারের ৪ লক্ষাধিক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৬০ হাজারের বেশি মানুষ এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ তথ্য পেতে আরও সময় লাগবে। পুনর্বাসনের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হবে। বরাদ্দ পেলে সেই অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি মেরামতে সহায়তা করা হবে।
সিলেট-সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও দুই জেলার অধিকাংশ এলাকা এখনো পানিতে তলিয়ে আছে। তবে শহরাঞ্চলের দিকে পানি নামতে থাকায় আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে বাড়ি ফিরেছেন অনেকে। কিন্তু বন্যার পানিতে বেশির ভাগ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন বেশির ভাগ মানুষ। নিম্ন আয়ের মানুষ জীবন-জীবিকা নিয়ে প্রবল অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু করতে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, বেশির ভাগ এলাকার পানি এখনো নামেনি। তাই বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত চিত্র এখনো তুলে আনা যায়নি। পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাওয়ার পর তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সরকারের পক্ষ থেকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসন ও সহায়তার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাওয়ার আগে সেই প্রক্রিয়া শুরু করা যাচ্ছে না। তাই এ জন্য আরও কিছুদিন সময় লাগবে।
জেলা প্রশাসনের প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী, বন্যায় দুই জেলার ৫ লাখ ৬ হাজার ৮১৯টি পরিবারের ২৫ লাখ মানুষ এবং ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫০টি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান বলেন, বন্যায় সিলেটের ৪ লাখ ১৬ হাজার ৮১৯টি পরিবারের ২১ লাখ ৮৭ হাজার ২৩২ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ক্ষতির মুখে পড়েছে ২২ হাজার ৪৫০টি ঘরবাড়ি। তবে এটা প্রাথমিক হিসাব। কারণ সিলেটের ১৩টি উপজেলার মধ্যে ৬টির মানুষ এখনো পানিবন্দী। বাকি উপজেলাগুলোর বেশির ভাগ এলাকা এখনো পানির নিচে। পানি কমলেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে তা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। বরাদ্দ পাওয়ার পর ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ঘরবাড়ি মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে।
সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, এখনো বেশির ভাগ এলাকা পানির নিচে। ক্ষয়ক্ষতির সঠিক তথ্য পেতে আরও সময় লাগবে। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে তাদের ঘরবাড়ি মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে।
জেলা প্রশাসনের প্রাথমিক তথ্য মোতাবেক, সুনামগঞ্জে বন্যায় ৯০ হাজার পরিবারের ৪ লক্ষাধিক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৬০ হাজারের বেশি মানুষ এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ তথ্য পেতে আরও সময় লাগবে। পুনর্বাসনের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হবে। বরাদ্দ পেলে সেই অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি মেরামতে সহায়তা করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে