আবুল আহসান টিটু, ফকিরহাট (বাগেরহাট)
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পানিসংকটে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা কার্যক্রম। এতে হাসপাতালে আসা রোগী, চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দুর্ভোগে পড়েছেন। স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের অবহেলায় এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজের সরকারি টাকা তুলে নিলেও ওই প্রকল্প থেকে এক ফোঁটা পানিও পাচ্ছেন না হাসপাতালে আসা রোগী ও কোয়ার্টারে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
পরিসংখ্যানবিদ সুকুমার ভট্টাচার্যের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত এক মাসে ফকিরহাটের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৯ হাজার ৭৫৫ জন রোগী আবাসিক ও অনাবাসিক চিকিৎসা নিয়েছেন। প্রচণ্ড গরমে ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় প্রতিদিন বাড়ছে রোগীর সংখ্যা।
এ ছাড়া প্রসূতি বিভাগ, শিশু, জেনারেল ও অন্যান্য ওয়ার্ডে চিকিৎসা নেওয়া রোগীরা পানির অভাবে শৌচাগার ব্যবহার বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছেন। পানির অভাবে পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও হাসপাতালের মেঝে, শৌচাগারসহ অন্যান্য স্থান নিয়মিত পরিচ্ছন্ন রাখতে পারছেন না। ফলে দুর্গন্ধ ছড়ানোর পাশাপাশি জীবাণু ও সংক্রামক ব্যাধি অন্যান্য রোগীর মাঝে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। দৈনন্দিন কাজে ব্যবহারের পাশাপাশি নিরাপদ খাবার পানিরও সংকট রয়েছে হাসপাতালটিতে।
হাসপাতালের একাধিক চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় দুই বছর ধরে পানিসংকটে রয়েছে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন ধরে একটি অগভীর নলকূপ থেকে মোটরের মাধ্যমে হাসপাতালের জন্য পানি সরবরাহ করা হয়। এ নলকূপের পানি অত্যধিক আয়রনযুক্ত ও পান অনুপযোগী হওয়ায় সরবরাহ করা পানির পাইপে মরিচা ও ময়লার আস্তরণ জমে প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।
২০২১ সালের এপ্রিল মাসে গভীর নলকূপের মাধ্যমে পানি সরবরাহ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। কাজ শেষে হাসপাতালে হস্তান্তরের মাত্র ১৫ দিনের মধ্যে তা অকেজো হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে পানিসংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে।
গত শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, অকেজো হয়ে পড়ে আছে হাসপাতালের নতুন পানি সরবরাহ প্রকল্পের যন্ত্রপাতি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স হাবিব এন্টারপ্রাইজের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রকল্প শেষে তারা কাজের টাকা তুলে নিয়েছে। প্রকল্পের টাকা তুলে নিয়ে গেলেও এক ফোঁটা পানি পাচ্ছে না ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
হাসপাতালের মহিলা ওয়ার্ডের ২৪ নম্বর বেডের রোগী আদুরী বেগম বলেন, তিনি চার দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি। রোগীদের গণশৌচাগারে মাত্র কিছু সময়ের জন্য পানি পাওয়া যায়। সরবরাহ করা সেই লালচে মরিচাযুক্ত ময়লা পানি ব্যবহারের অনুপযুক্ত।
শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ফারিহা আক্তারের অভিভাবক সালমা বেগম বলেন, বাথরুমের ট্যাপ খুললেই বালতি ও মেঝেতে ময়লা পানির ঘন আস্তরণ পড়ে যায়।
ডায়রিয়া ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন সালেহা বেগম বলেন, নিয়মিত পরিষ্কারের জন্য তিনি হাসপাতালের শৌচাগারে যথেষ্ট পানি পাচ্ছেন না। ফলে ওয়ার্ডের শয্যার পাশে থাকা শৌচাগার থেকে দুর্গন্ধ আসায় দুর্বিষহ সময় পার করছেন।
ওয়ার্ডগুলোতে খাবার পানি সরবরাহের জন্য একাধিক রিভার্স ওসমোসিস (আরও) মেশিন থাকলেও আয়রনযুক্ত পানিতে তা নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে রোগীর স্বজনদের বাইরে থেকে পানি কিনে আনতে হয়। কেউ কেউ গভীর নলকূপে গিয়ে পানি সংগ্রহ করেন।
হাসপাতালে আসা অনেক রোগী অভিযোগ করে বলেন, পানির অভাবে পুরো পরিবেশটা নোংরা হয়ে থাকে। হাসপাতালে সুস্থ হতে এসে উল্টো আরও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন তাঁরা।
পানির অভাবে অনেক সময় হাসপাতালের মেঝে মুছতে না পেরে শুধু ঝাড়ু দিচ্ছেন বলে জানান পরিচ্ছন্নতাকর্মী ঋতু বেগম। হাসপাতালে কর্মরত নার্স সালমা আক্তার বলেন, রোগীদের সেবা দিয়ে এসে নিজেকে জীবাণুমুক্ত করার জন্য প্রায় সময়ই হাত ধোয়ার পানি পাওয়া যায় না। ফলে ডায়রিয়া রোগীর কাছ থেকে এসে শিশু ওয়ার্ডে ও বৃদ্ধ রোগীদের সেবা দিতে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়।
পানি সরবরাহ প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স হাবিব এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. আল আমীন বলেন, কার্যাদেশ অনুযায়ী তিনি কাজ করেছেন। কিন্তু বারবার বৈদ্যুতিক লাইনে সমস্যা থাকার জন্য এ সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। প্রকল্পের সব টাকা তুলে নিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহ্ মো. মহিবুল্লাহ্ বলেন, তিনি ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নতুন এসেছেন। হাসপাতালে তীব্র পানিসংকট রয়েছে। রোগীদের দুর্দশা লাঘবে নিজের খরচে মিস্ত্রি ডেকে পাইপলাইন ও পানির ট্যাংক পরিষ্কার করিয়েছেন। কিন্তু পানির অতিরিক্ত আয়রনে পাইপগুলো মরিচা ধরে আটকে গেছে। পুরো সিস্টেম পরিবর্তন না করলে স্থায়ী সমাধান হবে না বলে স্যানিটেশন মিস্ত্রি জানিয়েছেন। অকেজো হয়ে যাওয়া নতুন প্রকল্পের বিষয়টি তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন বলেও জানান।
জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী মো. এনামূল কবির বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহে বিভ্রাটের কারণে ট্রান্সমিটার পুড়ে যাওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে। স্বল্প সময়ের মধ্যে নতুন দরপত্রের মাধ্যমে আবার ট্রান্সমিটার স্থাপন করা হবে। এতে পানির সমস্যা দূর হবে বলে আশা করেন তিনি।
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পানিসংকটে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা কার্যক্রম। এতে হাসপাতালে আসা রোগী, চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দুর্ভোগে পড়েছেন। স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের অবহেলায় এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজের সরকারি টাকা তুলে নিলেও ওই প্রকল্প থেকে এক ফোঁটা পানিও পাচ্ছেন না হাসপাতালে আসা রোগী ও কোয়ার্টারে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
পরিসংখ্যানবিদ সুকুমার ভট্টাচার্যের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত এক মাসে ফকিরহাটের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৯ হাজার ৭৫৫ জন রোগী আবাসিক ও অনাবাসিক চিকিৎসা নিয়েছেন। প্রচণ্ড গরমে ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় প্রতিদিন বাড়ছে রোগীর সংখ্যা।
এ ছাড়া প্রসূতি বিভাগ, শিশু, জেনারেল ও অন্যান্য ওয়ার্ডে চিকিৎসা নেওয়া রোগীরা পানির অভাবে শৌচাগার ব্যবহার বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছেন। পানির অভাবে পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও হাসপাতালের মেঝে, শৌচাগারসহ অন্যান্য স্থান নিয়মিত পরিচ্ছন্ন রাখতে পারছেন না। ফলে দুর্গন্ধ ছড়ানোর পাশাপাশি জীবাণু ও সংক্রামক ব্যাধি অন্যান্য রোগীর মাঝে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। দৈনন্দিন কাজে ব্যবহারের পাশাপাশি নিরাপদ খাবার পানিরও সংকট রয়েছে হাসপাতালটিতে।
হাসপাতালের একাধিক চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় দুই বছর ধরে পানিসংকটে রয়েছে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন ধরে একটি অগভীর নলকূপ থেকে মোটরের মাধ্যমে হাসপাতালের জন্য পানি সরবরাহ করা হয়। এ নলকূপের পানি অত্যধিক আয়রনযুক্ত ও পান অনুপযোগী হওয়ায় সরবরাহ করা পানির পাইপে মরিচা ও ময়লার আস্তরণ জমে প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।
২০২১ সালের এপ্রিল মাসে গভীর নলকূপের মাধ্যমে পানি সরবরাহ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। কাজ শেষে হাসপাতালে হস্তান্তরের মাত্র ১৫ দিনের মধ্যে তা অকেজো হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে পানিসংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে।
গত শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, অকেজো হয়ে পড়ে আছে হাসপাতালের নতুন পানি সরবরাহ প্রকল্পের যন্ত্রপাতি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স হাবিব এন্টারপ্রাইজের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রকল্প শেষে তারা কাজের টাকা তুলে নিয়েছে। প্রকল্পের টাকা তুলে নিয়ে গেলেও এক ফোঁটা পানি পাচ্ছে না ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
হাসপাতালের মহিলা ওয়ার্ডের ২৪ নম্বর বেডের রোগী আদুরী বেগম বলেন, তিনি চার দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি। রোগীদের গণশৌচাগারে মাত্র কিছু সময়ের জন্য পানি পাওয়া যায়। সরবরাহ করা সেই লালচে মরিচাযুক্ত ময়লা পানি ব্যবহারের অনুপযুক্ত।
শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ফারিহা আক্তারের অভিভাবক সালমা বেগম বলেন, বাথরুমের ট্যাপ খুললেই বালতি ও মেঝেতে ময়লা পানির ঘন আস্তরণ পড়ে যায়।
ডায়রিয়া ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন সালেহা বেগম বলেন, নিয়মিত পরিষ্কারের জন্য তিনি হাসপাতালের শৌচাগারে যথেষ্ট পানি পাচ্ছেন না। ফলে ওয়ার্ডের শয্যার পাশে থাকা শৌচাগার থেকে দুর্গন্ধ আসায় দুর্বিষহ সময় পার করছেন।
ওয়ার্ডগুলোতে খাবার পানি সরবরাহের জন্য একাধিক রিভার্স ওসমোসিস (আরও) মেশিন থাকলেও আয়রনযুক্ত পানিতে তা নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে রোগীর স্বজনদের বাইরে থেকে পানি কিনে আনতে হয়। কেউ কেউ গভীর নলকূপে গিয়ে পানি সংগ্রহ করেন।
হাসপাতালে আসা অনেক রোগী অভিযোগ করে বলেন, পানির অভাবে পুরো পরিবেশটা নোংরা হয়ে থাকে। হাসপাতালে সুস্থ হতে এসে উল্টো আরও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন তাঁরা।
পানির অভাবে অনেক সময় হাসপাতালের মেঝে মুছতে না পেরে শুধু ঝাড়ু দিচ্ছেন বলে জানান পরিচ্ছন্নতাকর্মী ঋতু বেগম। হাসপাতালে কর্মরত নার্স সালমা আক্তার বলেন, রোগীদের সেবা দিয়ে এসে নিজেকে জীবাণুমুক্ত করার জন্য প্রায় সময়ই হাত ধোয়ার পানি পাওয়া যায় না। ফলে ডায়রিয়া রোগীর কাছ থেকে এসে শিশু ওয়ার্ডে ও বৃদ্ধ রোগীদের সেবা দিতে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়।
পানি সরবরাহ প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স হাবিব এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. আল আমীন বলেন, কার্যাদেশ অনুযায়ী তিনি কাজ করেছেন। কিন্তু বারবার বৈদ্যুতিক লাইনে সমস্যা থাকার জন্য এ সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। প্রকল্পের সব টাকা তুলে নিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহ্ মো. মহিবুল্লাহ্ বলেন, তিনি ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নতুন এসেছেন। হাসপাতালে তীব্র পানিসংকট রয়েছে। রোগীদের দুর্দশা লাঘবে নিজের খরচে মিস্ত্রি ডেকে পাইপলাইন ও পানির ট্যাংক পরিষ্কার করিয়েছেন। কিন্তু পানির অতিরিক্ত আয়রনে পাইপগুলো মরিচা ধরে আটকে গেছে। পুরো সিস্টেম পরিবর্তন না করলে স্থায়ী সমাধান হবে না বলে স্যানিটেশন মিস্ত্রি জানিয়েছেন। অকেজো হয়ে যাওয়া নতুন প্রকল্পের বিষয়টি তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন বলেও জানান।
জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী মো. এনামূল কবির বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহে বিভ্রাটের কারণে ট্রান্সমিটার পুড়ে যাওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে। স্বল্প সময়ের মধ্যে নতুন দরপত্রের মাধ্যমে আবার ট্রান্সমিটার স্থাপন করা হবে। এতে পানির সমস্যা দূর হবে বলে আশা করেন তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে