ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ঘটনার ১৪ বছর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় দেলোয়ার হোসেন দিলু হত্যা মামলায় রায় দিলেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. আবু উবায়দা এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে মামলার প্রধান আসামি বাবুল মিয়াকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। এ ছাড়া আরও পাঁচ আসামিকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এক বছরের কারাদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন, দুলাল মিয়া, সৈয়দ খা, হাসান মিয়া, হানু মিয়া ও মোহাম্মদ আলী। বাকি ৪৬ জন আসামিকে বেকসুর খালাশ দেন করে আদালত।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে আখাউড়া উপজেলার বনগজ গ্রামে পূর্ব বিরোধের জেরে দেলোয়ার হোসেন দিলুকে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষের লোকজন। নিহত দেলোয়ার হোসেন দিলু ওই এলাকার বিলাল হোসেনের ছেলে।
এই ঘটনায় ওই বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি দেলোয়ার হোসেন দিলুর চাচা মনির মিয়া বাদী হয়ে আখাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় একই এলাকার বাবুল মিয়াকে প্রধান করে ৫৩ জনকে আসামি করা হয়।
মামলার তদন্ত শেষে ২০০৭ সালের ১৭ জুলাই আদালতে চার্টশিট দেয় পুলিশ। এরই মধ্যে এক আসামি মারা যান। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ বাদীসহ ১৯ জনের সাক্ষী শেষ করে। এ ছাড়া বিবাদী পক্ষ ৯ জনের সাফাই সাক্ষী প্রদান করেন। দীর্ঘ যুক্তিতর্ক শেষে এই হত্যা মামলার রায় দেন আদালত।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুজিবুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম সকল আসামির সাজা হবে। খালাশ পাওয়া আসামিদের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে যাব।’
বিবাদী পক্ষের আইনজীবী জসিম উদ্দিন খাঁ এই রায়ের আদেশে অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাব।’
ঘটনার ১৪ বছর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় দেলোয়ার হোসেন দিলু হত্যা মামলায় রায় দিলেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. আবু উবায়দা এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে মামলার প্রধান আসামি বাবুল মিয়াকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। এ ছাড়া আরও পাঁচ আসামিকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এক বছরের কারাদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন, দুলাল মিয়া, সৈয়দ খা, হাসান মিয়া, হানু মিয়া ও মোহাম্মদ আলী। বাকি ৪৬ জন আসামিকে বেকসুর খালাশ দেন করে আদালত।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে আখাউড়া উপজেলার বনগজ গ্রামে পূর্ব বিরোধের জেরে দেলোয়ার হোসেন দিলুকে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষের লোকজন। নিহত দেলোয়ার হোসেন দিলু ওই এলাকার বিলাল হোসেনের ছেলে।
এই ঘটনায় ওই বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি দেলোয়ার হোসেন দিলুর চাচা মনির মিয়া বাদী হয়ে আখাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় একই এলাকার বাবুল মিয়াকে প্রধান করে ৫৩ জনকে আসামি করা হয়।
মামলার তদন্ত শেষে ২০০৭ সালের ১৭ জুলাই আদালতে চার্টশিট দেয় পুলিশ। এরই মধ্যে এক আসামি মারা যান। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ বাদীসহ ১৯ জনের সাক্ষী শেষ করে। এ ছাড়া বিবাদী পক্ষ ৯ জনের সাফাই সাক্ষী প্রদান করেন। দীর্ঘ যুক্তিতর্ক শেষে এই হত্যা মামলার রায় দেন আদালত।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুজিবুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম সকল আসামির সাজা হবে। খালাশ পাওয়া আসামিদের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে যাব।’
বিবাদী পক্ষের আইনজীবী জসিম উদ্দিন খাঁ এই রায়ের আদেশে অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাব।’
আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১৪ মিনিট আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩৭ মিনিট আগেপ্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগে