নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ দখল করে সবজি চাষ করছেন স্থানীয় এক মাদ্রাসা কমিটির সদস্যরা। তাঁদের দাবি, মাঠের ওই জায়গা মাদ্রাসার সম্পত্তি। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিচার দাবি করেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা।
মাদ্রাসা কমিটির কোষাধ্যক্ষ এসলাম উদ্দিন জানান, মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ও এলাকাবাসীর সিদ্ধান্তে প্রতিষ্ঠানের জমি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। মাঠে থাকা গাছ বিক্রি করে ইট ও সিমেন্ট কিনে প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে।
জানা যায়, ১৯৯০ সালে চারঘড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে ৫৫ শতাংশ জমি দান করেন আবুল কাশেম নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি। ৩১ বছর পর মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ওই জমির মালিকানা দাবি করে।
সরেজমিন দেখা যায়, ডিমলা উপজেলার চাপানী ইউনিয়নের চারঘড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠটি প্রাচীর দিয়ে ঘেরা। কেটে ফেলা হয়েছে মাঠে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির ১২০টি গাছ। তিন ফুট উঁচু প্রাচীর নির্মাণ করে তারকাঁটা দিয়ে ঘিরে পেঁপেসহ বিভিন্ন সবজির চাষ করা হয়েছে।
স্থানীয়রা বলেন, ‘করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে প্রায় দেড় বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এ সময় শিক্ষকেরা বিদ্যালয়ে কম আসতেন। এই সুযোগে দুলাল ও এসলামের নেতৃত্বে বিদ্যালয়মাঠের প্রায় ৩০ শতাংশ জমি ইটের প্রাচীর দিয়ে দখল করেছে।’
চারঘড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জামিয়ার রহমান জানান, দলিল ও রেকর্ড মূলে এই জমি স্কুলের সম্পত্তি। এ বিষয়ে স্থানীয় পর্যায়ে সালিস বৈঠকে উপস্থিত মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জমির কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। সিদ্ধান্ত হয় আইনের মাধ্যমে জমির মালিকানা ফয়সালা হবে। কিন্তু স্থানীয় মাতব্বরদের গায়ের জোরে স্কুলের মাঠ দখল করে নেয় তাঁরা। প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘বর্তমানে পাঠদানের একমাত্র ভবনটি আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও মাঠ থেকে প্রাচীর সরানো হয়নি। শ্রেণিকক্ষ থেকে মাত্র ২৫ ফুট দূরে তিন ফুট উঁচু প্রাচীর নির্মাণ করে তারকাঁটা দেওয়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমরা শঙ্কিত।’
ডিমলা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা স্বপন কুমার দাস আজকের পত্রিকাকে জানান, একটি মীমাংসিত বিষয়কে জটিল করে তুলেছেন মাদ্রাসা কমিটির লোকজন। ঘটনাটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নীলফামারীর ডিমলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ দখল করে সবজি চাষ করছেন স্থানীয় এক মাদ্রাসা কমিটির সদস্যরা। তাঁদের দাবি, মাঠের ওই জায়গা মাদ্রাসার সম্পত্তি। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিচার দাবি করেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা।
মাদ্রাসা কমিটির কোষাধ্যক্ষ এসলাম উদ্দিন জানান, মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ও এলাকাবাসীর সিদ্ধান্তে প্রতিষ্ঠানের জমি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। মাঠে থাকা গাছ বিক্রি করে ইট ও সিমেন্ট কিনে প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে।
জানা যায়, ১৯৯০ সালে চারঘড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে ৫৫ শতাংশ জমি দান করেন আবুল কাশেম নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি। ৩১ বছর পর মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ওই জমির মালিকানা দাবি করে।
সরেজমিন দেখা যায়, ডিমলা উপজেলার চাপানী ইউনিয়নের চারঘড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠটি প্রাচীর দিয়ে ঘেরা। কেটে ফেলা হয়েছে মাঠে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির ১২০টি গাছ। তিন ফুট উঁচু প্রাচীর নির্মাণ করে তারকাঁটা দিয়ে ঘিরে পেঁপেসহ বিভিন্ন সবজির চাষ করা হয়েছে।
স্থানীয়রা বলেন, ‘করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে প্রায় দেড় বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এ সময় শিক্ষকেরা বিদ্যালয়ে কম আসতেন। এই সুযোগে দুলাল ও এসলামের নেতৃত্বে বিদ্যালয়মাঠের প্রায় ৩০ শতাংশ জমি ইটের প্রাচীর দিয়ে দখল করেছে।’
চারঘড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জামিয়ার রহমান জানান, দলিল ও রেকর্ড মূলে এই জমি স্কুলের সম্পত্তি। এ বিষয়ে স্থানীয় পর্যায়ে সালিস বৈঠকে উপস্থিত মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জমির কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। সিদ্ধান্ত হয় আইনের মাধ্যমে জমির মালিকানা ফয়সালা হবে। কিন্তু স্থানীয় মাতব্বরদের গায়ের জোরে স্কুলের মাঠ দখল করে নেয় তাঁরা। প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘বর্তমানে পাঠদানের একমাত্র ভবনটি আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও মাঠ থেকে প্রাচীর সরানো হয়নি। শ্রেণিকক্ষ থেকে মাত্র ২৫ ফুট দূরে তিন ফুট উঁচু প্রাচীর নির্মাণ করে তারকাঁটা দেওয়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমরা শঙ্কিত।’
ডিমলা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা স্বপন কুমার দাস আজকের পত্রিকাকে জানান, একটি মীমাংসিত বিষয়কে জটিল করে তুলেছেন মাদ্রাসা কমিটির লোকজন। ঘটনাটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১০ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৩ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে