কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের শমশেরনগর ইউনিয়নের কেছুলুটি গ্রামের ছয় বছরের শিশু ফাতেমা জান্নাত মৌ হত্যার রহস্য ১০ দিনেও উদ্ঘাটিত হয়নি। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন না হওয়ায় এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
৯ মার্চ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের কেছুলুটি গ্রামের ফরিদ মিয়ার ছয় বছরের শিশু ফাতেমা জান্নাত মৌ নিখোঁজের ২ ঘণ্টা পর গলাকাটা ও ক্ষতবিক্ষত লাশ ঘরের পেছনে একটি গর্ত থেকে উদ্ধার করে শমশেরনগর ফাঁড়ি পুলিশ। ঘটনার দিন রাতে নিহত শিশুর মা রুবি আক্তার বাদী হয়ে কমলগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
এদিকে ঘটনার পর থেকেই কেছুলুটি এলাকার বাসিন্দারা আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। সন্ধ্যার পর কোনো প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। হত্যার পর থেকে ফাতেমার সহপাঠীরা ভয়ে একা স্কুলে যাচ্ছে না। এলাকাবাসীর একটাই দাবি দ্রুত সময়ে শিশু ফাতেমা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করার।
ফাতেমার পরিবার জানায়, প্রায় বিশ বছর আগে কেছুলুটি গ্রামে নতুন বাড়ি বানিয়ে আসেন তাঁরা। এর আগে একই ইউনিয়নের ঈদগাহ টিলায় তাঁরা বসবাস করতেন। এখানে বাড়ি বানানোর পর থেকে তাদের আয় উন্নতি দেখে কয়েকজন প্রতিবেশী নানানভাবে হয়রানি করছে তাদের। গত কয়েক বছরে একাধিক প্রতিবেশীর সঙ্গে তাদের কয়েকবার বাগ্বিতণ্ডা হয়। ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তাঁরা। এ কারণে তাঁরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেওয়ার দাবি জানান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেছুলুটি এলাকার একজন সমাজসেবক বলেন, শিশু হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করতে বিলম্ব হওয়ায় এলাকার এক শ্রেণির প্রতারক গ্রামের সাধারণ মানুষের তালিকা তৈরি করে পুলিশ প্রশাসনের কাছে দিচ্ছে। এসবের কারণে এলাকার মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
ফাতেমার বাবা ফরিদ মিয়া ও মা রুবি বেগম জানান, ঘটনার দিন আসরের নামাজের পর মৌ বাড়ির পূর্ব দিকের রাস্তা দিয়ে উত্তর দিকে যায়, যাওয়ার সময় তাঁদের ছেলের বউ ও মেয়ে দেখেছে। এরপর আর বাড়ি ফেরেনি ফাতেমা। সন্ধ্যায় অনেক খোঁজাখুঁজির পর ঘরের পেছনের একটি গর্তে মেয়ের ক্ষতবিক্ষত লাশ পাওয়া যায়। তাঁরা বলেন, আমরা আমাদের মেয়ে হত্যার বিচার চাই। আমরা অনেক আতঙ্কের মধ্যে আছি, আমাদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়া হোক।
ফাতেমা জান্নাত মৌ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শমশেরনগর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনো কোনো রহস্য উদ্ঘাটন করা যায়নি। রহস্য উদ্ঘাটন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি। পরিবার ও প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি। আশা করছি কয়েক দিনের মধ্যে হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য বের হবে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের শমশেরনগর ইউনিয়নের কেছুলুটি গ্রামের ছয় বছরের শিশু ফাতেমা জান্নাত মৌ হত্যার রহস্য ১০ দিনেও উদ্ঘাটিত হয়নি। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন না হওয়ায় এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
৯ মার্চ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের কেছুলুটি গ্রামের ফরিদ মিয়ার ছয় বছরের শিশু ফাতেমা জান্নাত মৌ নিখোঁজের ২ ঘণ্টা পর গলাকাটা ও ক্ষতবিক্ষত লাশ ঘরের পেছনে একটি গর্ত থেকে উদ্ধার করে শমশেরনগর ফাঁড়ি পুলিশ। ঘটনার দিন রাতে নিহত শিশুর মা রুবি আক্তার বাদী হয়ে কমলগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
এদিকে ঘটনার পর থেকেই কেছুলুটি এলাকার বাসিন্দারা আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। সন্ধ্যার পর কোনো প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। হত্যার পর থেকে ফাতেমার সহপাঠীরা ভয়ে একা স্কুলে যাচ্ছে না। এলাকাবাসীর একটাই দাবি দ্রুত সময়ে শিশু ফাতেমা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করার।
ফাতেমার পরিবার জানায়, প্রায় বিশ বছর আগে কেছুলুটি গ্রামে নতুন বাড়ি বানিয়ে আসেন তাঁরা। এর আগে একই ইউনিয়নের ঈদগাহ টিলায় তাঁরা বসবাস করতেন। এখানে বাড়ি বানানোর পর থেকে তাদের আয় উন্নতি দেখে কয়েকজন প্রতিবেশী নানানভাবে হয়রানি করছে তাদের। গত কয়েক বছরে একাধিক প্রতিবেশীর সঙ্গে তাদের কয়েকবার বাগ্বিতণ্ডা হয়। ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তাঁরা। এ কারণে তাঁরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেওয়ার দাবি জানান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেছুলুটি এলাকার একজন সমাজসেবক বলেন, শিশু হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করতে বিলম্ব হওয়ায় এলাকার এক শ্রেণির প্রতারক গ্রামের সাধারণ মানুষের তালিকা তৈরি করে পুলিশ প্রশাসনের কাছে দিচ্ছে। এসবের কারণে এলাকার মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
ফাতেমার বাবা ফরিদ মিয়া ও মা রুবি বেগম জানান, ঘটনার দিন আসরের নামাজের পর মৌ বাড়ির পূর্ব দিকের রাস্তা দিয়ে উত্তর দিকে যায়, যাওয়ার সময় তাঁদের ছেলের বউ ও মেয়ে দেখেছে। এরপর আর বাড়ি ফেরেনি ফাতেমা। সন্ধ্যায় অনেক খোঁজাখুঁজির পর ঘরের পেছনের একটি গর্তে মেয়ের ক্ষতবিক্ষত লাশ পাওয়া যায়। তাঁরা বলেন, আমরা আমাদের মেয়ে হত্যার বিচার চাই। আমরা অনেক আতঙ্কের মধ্যে আছি, আমাদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়া হোক।
ফাতেমা জান্নাত মৌ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শমশেরনগর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনো কোনো রহস্য উদ্ঘাটন করা যায়নি। রহস্য উদ্ঘাটন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি। পরিবার ও প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি। আশা করছি কয়েক দিনের মধ্যে হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য বের হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে