তারাগঞ্জ প্রতিনিধি
তারাগঞ্জ টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তাফিজার রহমানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করার অভিযোগ উঠেছে।
টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে পরীক্ষায় ফেল করানোর হুমকি ও কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেছে প্রতিষ্ঠানের অন্তত ২০ শিক্ষার্থী।
শিক্ষার্থী ও প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির বাস্তব প্রশিক্ষণ পরীক্ষায় বোর্ড কর্তৃক ফি নির্ধারণ করা হয় ১২০ টাকা। কিন্তু দুই শ্রেণির মোট ২৫৬ পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে ৫০০ করে টাকা নেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলে, ‘পরীক্ষার জন্য ৫০০ টাকা করে দিচ্ছি। কয়েক দিন আগে বাস্তব প্রশিক্ষণের ফরম পূরণের জন্য ৩০০ টাকা নিয়েছেন। এখন আবার ২০০ করে টাকা নিয়ে আসতে বলছেন। টাকা না দিলে পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। যারা টাকা দিয়েছে তাদের পরীক্ষা দিতে দেওয়া হচ্ছে।’
আরেক শিক্ষার্থী বলে, ‘লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর বাস্তব প্রশিক্ষণের ফরম পূরণের জন্য ৩০০ এবং ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য ২০০ টাকা করে নিয়ে যেতে বলেন অধ্যক্ষ স্যার। যারা টাকা দেয়নি তাদের পরীক্ষার হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। পরে টাকা দিলে পরীক্ষা দিতে দেয়। বাস্তব প্রশিক্ষণের ফি নিয়ে খাতায় পরীক্ষা দিতে দিচ্ছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক বলেন, ‘সন্তানদের নিয়ে আমরা কোথায় যাব? শুধু এই কলেজেই না, তারাগঞ্জে সব স্কুল-কলেজে ব্যবহারিক ও বাস্তব প্রশিক্ষণের পরীক্ষায় বাড়তি টাকা শিক্ষকদের দিতে হয়। এটা যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারি সুযোগ-সুবিধা ও বেতন ভাতায় তাঁরা সন্তুষ্ট নন।’
কলেজের দুজন শিক্ষকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এই প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ একাই এক শ। সাধারণ শিক্ষকেরা ব্যবহারিক ও বাস্তব প্রশিক্ষণের পরীক্ষার বিষয়ে জানতেই পারেন না। অধ্যক্ষের সহযোগিতায় অফিস সহায়ক আবদুল কুদ্দুস একাই এসব পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ মোস্তাফিজার রহমান বলেন, ‘খরচের টাকাই শিক্ষার্থীরা দিতে চায় না আর অতিরিক্ত টাকা দেবে! কলেজ বন্ধ থাকায় সব শিক্ষককে ডাকিনি। আবদুল কুদ্দুসসহ আরেকজন শিক্ষক পরীক্ষাগুলো নিচ্ছেন।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সেলিনা বেগম বলেন, ‘ওই কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে পরীক্ষায় বাড়তি টাকা আদায়ের বিষয়টি জেনেছি। তদন্ত করে সত্যতা মিললে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তারাগঞ্জ টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তাফিজার রহমানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করার অভিযোগ উঠেছে।
টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে পরীক্ষায় ফেল করানোর হুমকি ও কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেছে প্রতিষ্ঠানের অন্তত ২০ শিক্ষার্থী।
শিক্ষার্থী ও প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির বাস্তব প্রশিক্ষণ পরীক্ষায় বোর্ড কর্তৃক ফি নির্ধারণ করা হয় ১২০ টাকা। কিন্তু দুই শ্রেণির মোট ২৫৬ পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে ৫০০ করে টাকা নেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলে, ‘পরীক্ষার জন্য ৫০০ টাকা করে দিচ্ছি। কয়েক দিন আগে বাস্তব প্রশিক্ষণের ফরম পূরণের জন্য ৩০০ টাকা নিয়েছেন। এখন আবার ২০০ করে টাকা নিয়ে আসতে বলছেন। টাকা না দিলে পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। যারা টাকা দিয়েছে তাদের পরীক্ষা দিতে দেওয়া হচ্ছে।’
আরেক শিক্ষার্থী বলে, ‘লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর বাস্তব প্রশিক্ষণের ফরম পূরণের জন্য ৩০০ এবং ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য ২০০ টাকা করে নিয়ে যেতে বলেন অধ্যক্ষ স্যার। যারা টাকা দেয়নি তাদের পরীক্ষার হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। পরে টাকা দিলে পরীক্ষা দিতে দেয়। বাস্তব প্রশিক্ষণের ফি নিয়ে খাতায় পরীক্ষা দিতে দিচ্ছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক বলেন, ‘সন্তানদের নিয়ে আমরা কোথায় যাব? শুধু এই কলেজেই না, তারাগঞ্জে সব স্কুল-কলেজে ব্যবহারিক ও বাস্তব প্রশিক্ষণের পরীক্ষায় বাড়তি টাকা শিক্ষকদের দিতে হয়। এটা যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারি সুযোগ-সুবিধা ও বেতন ভাতায় তাঁরা সন্তুষ্ট নন।’
কলেজের দুজন শিক্ষকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এই প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ একাই এক শ। সাধারণ শিক্ষকেরা ব্যবহারিক ও বাস্তব প্রশিক্ষণের পরীক্ষার বিষয়ে জানতেই পারেন না। অধ্যক্ষের সহযোগিতায় অফিস সহায়ক আবদুল কুদ্দুস একাই এসব পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ মোস্তাফিজার রহমান বলেন, ‘খরচের টাকাই শিক্ষার্থীরা দিতে চায় না আর অতিরিক্ত টাকা দেবে! কলেজ বন্ধ থাকায় সব শিক্ষককে ডাকিনি। আবদুল কুদ্দুসসহ আরেকজন শিক্ষক পরীক্ষাগুলো নিচ্ছেন।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সেলিনা বেগম বলেন, ‘ওই কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে পরীক্ষায় বাড়তি টাকা আদায়ের বিষয়টি জেনেছি। তদন্ত করে সত্যতা মিললে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে