নিজস্ব প্রতিবেদক, কক্সবাজার
শীতের শুরু থেকেই কক্সবাজারে পর্যটকের ভিড় বেড়েছে। বছরের শেষদিনটি সামনে রেখে এখনো উল্লেখযোগ্য পরিমাণ পর্যটক আছে এখানে। পর্যটকের চাপ বাড়ায় কোথাও বুকিং দিয়েও কক্ষ পাচ্ছেন না, আবার কোথাও রুমসেবাও মিলছে না ঠিকমতো। এই সুযোগে হোটেলে কক্ষে খালি না থাকলেও মোটেলগুলোতে বুকিং দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ পর্যটকদের। কোথাও আগেভাগে বুকিং দিয়েও ঘণ্টার পর ঘণ্টা কক্ষ খালি হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে পর্যটকদের।
পাঁচতারকা মানের হোটেল রয়েল টিউলিপে ঠিকঠাক সেবা না পেয়ে বিরক্ত একজন ব্যবসায়ী আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আগেভাগে বুকিং দেওয়ার পরও ঠিকঠাক সেবা পাইনি। রুমসেবা তো মেলেইনি, সবকিছুতে চরম অব্যবস্থাপনা দেখেছি। মনে হয়েছে হোটেল কর্তৃপক্ষ যতটা ধারণক্ষমতা, তার চেয়ে বেশি বুকিং দিয়েছেন।’
তবে রয়েল টিউলিপের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবরার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন একটু পর্যটকদের চাপ আছে। এ জন্য হয়তো সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে একটু এদিক-ওদিক হতে পারে। হয়তো শতভাগের জায়গায় ৯০ শতাংশ হয়েছে। কিন্তু পর্যটকেরা ঠিকঠাক সেবা পাবেন না, এমনটা হতে পারে না।’
আবরার আরও বলেন, ‘আমাদের হোটেলে ধারণক্ষমতা ৩৫০ কক্ষের। কক্ষের বেশি বুকিং দেওয়ার সুযোগ নেই। সরাসরি ও ঢাকা থেকে হোটেলে বুকিং দেওয়া হয়। অনেক পর্যটক ভোরেই চলে আসেন। এ ক্ষেত্রে রুম খালি হওয়ার জন্য মাঝেমধ্যে তাঁদের একটু অপেক্ষা করতে হয় স্বাভাবিকভাবেই।’
অনেক সময় হোটেল কক্ষে অতিরিক্ত বুকিং দিতে হয় বলে জানিয়েছেন আরেকটি হোটেলের ব্যবস্থাপক। নাম প্রকাশ না করে আজকের পত্রিকাকে ওই ব্যবস্থাপক বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বুকিং দিয়েও অনেক পর্যটক আসেন না, সে ক্ষেত্রে কক্ষগুলো খালি পড়ে থাকে। এখন পর্যটনের ভরা মৌসুম, তাই পর্যটকদের ভীষণ চাপ। এই সময় কক্ষ খালি থাকা মানে আমাদের ক্ষতি। তাই কখনো কখনো বাড়তি বুকিং দিতে হয়।’
হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিকদের সমিতির সমন্বিত মোর্চা ফেডারেশন অব ট্যুরিজম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কক্সবাজার সৈকত এলাকার ৪৬৯টি হোটেল, মোটেল, গেস্টহাউস (নিবন্ধিত ৪২৬টি ও অনিবন্ধিত ৪৩টি) আছে। এসব হোটেল, মোটেল ও গেস্টহাউসে ধারণক্ষমতা আছে ১ লাখ ৬০ হাজার জনের।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার জানিয়েছেন, ১৬ ডিসেম্বর এক দিনে রেকর্ডসংখ্যক ২ লাখ ৭০ হাজার থেকে ৩ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে এসেছিলেন। এরপর পর্যটকের সংখ্যা কমে যায়। তবে বছরের শেষদিনটি সামনে রেখে আবারও পর্যটক বেড়েছে।
যদিও হোটেল অফিসার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ জানান, ‘তিনতারকা মানের হোটেলগুলোতে এখন ৬০ শতাংশ বুকিং আছে। তবে পাঁচতারকা মানেরগুলোয় শতভাগ বুকিং রয়েছে।’
শীতের শুরু থেকেই কক্সবাজারে পর্যটকের ভিড় বেড়েছে। বছরের শেষদিনটি সামনে রেখে এখনো উল্লেখযোগ্য পরিমাণ পর্যটক আছে এখানে। পর্যটকের চাপ বাড়ায় কোথাও বুকিং দিয়েও কক্ষ পাচ্ছেন না, আবার কোথাও রুমসেবাও মিলছে না ঠিকমতো। এই সুযোগে হোটেলে কক্ষে খালি না থাকলেও মোটেলগুলোতে বুকিং দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ পর্যটকদের। কোথাও আগেভাগে বুকিং দিয়েও ঘণ্টার পর ঘণ্টা কক্ষ খালি হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে পর্যটকদের।
পাঁচতারকা মানের হোটেল রয়েল টিউলিপে ঠিকঠাক সেবা না পেয়ে বিরক্ত একজন ব্যবসায়ী আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আগেভাগে বুকিং দেওয়ার পরও ঠিকঠাক সেবা পাইনি। রুমসেবা তো মেলেইনি, সবকিছুতে চরম অব্যবস্থাপনা দেখেছি। মনে হয়েছে হোটেল কর্তৃপক্ষ যতটা ধারণক্ষমতা, তার চেয়ে বেশি বুকিং দিয়েছেন।’
তবে রয়েল টিউলিপের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবরার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন একটু পর্যটকদের চাপ আছে। এ জন্য হয়তো সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে একটু এদিক-ওদিক হতে পারে। হয়তো শতভাগের জায়গায় ৯০ শতাংশ হয়েছে। কিন্তু পর্যটকেরা ঠিকঠাক সেবা পাবেন না, এমনটা হতে পারে না।’
আবরার আরও বলেন, ‘আমাদের হোটেলে ধারণক্ষমতা ৩৫০ কক্ষের। কক্ষের বেশি বুকিং দেওয়ার সুযোগ নেই। সরাসরি ও ঢাকা থেকে হোটেলে বুকিং দেওয়া হয়। অনেক পর্যটক ভোরেই চলে আসেন। এ ক্ষেত্রে রুম খালি হওয়ার জন্য মাঝেমধ্যে তাঁদের একটু অপেক্ষা করতে হয় স্বাভাবিকভাবেই।’
অনেক সময় হোটেল কক্ষে অতিরিক্ত বুকিং দিতে হয় বলে জানিয়েছেন আরেকটি হোটেলের ব্যবস্থাপক। নাম প্রকাশ না করে আজকের পত্রিকাকে ওই ব্যবস্থাপক বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বুকিং দিয়েও অনেক পর্যটক আসেন না, সে ক্ষেত্রে কক্ষগুলো খালি পড়ে থাকে। এখন পর্যটনের ভরা মৌসুম, তাই পর্যটকদের ভীষণ চাপ। এই সময় কক্ষ খালি থাকা মানে আমাদের ক্ষতি। তাই কখনো কখনো বাড়তি বুকিং দিতে হয়।’
হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিকদের সমিতির সমন্বিত মোর্চা ফেডারেশন অব ট্যুরিজম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কক্সবাজার সৈকত এলাকার ৪৬৯টি হোটেল, মোটেল, গেস্টহাউস (নিবন্ধিত ৪২৬টি ও অনিবন্ধিত ৪৩টি) আছে। এসব হোটেল, মোটেল ও গেস্টহাউসে ধারণক্ষমতা আছে ১ লাখ ৬০ হাজার জনের।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার জানিয়েছেন, ১৬ ডিসেম্বর এক দিনে রেকর্ডসংখ্যক ২ লাখ ৭০ হাজার থেকে ৩ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে এসেছিলেন। এরপর পর্যটকের সংখ্যা কমে যায়। তবে বছরের শেষদিনটি সামনে রেখে আবারও পর্যটক বেড়েছে।
যদিও হোটেল অফিসার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ জানান, ‘তিনতারকা মানের হোটেলগুলোতে এখন ৬০ শতাংশ বুকিং আছে। তবে পাঁচতারকা মানেরগুলোয় শতভাগ বুকিং রয়েছে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে