এস. এস শোহান, বাগেরহাট
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দক্ষিণের জেলা বাগেরহাটের সঙ্গে রাজধানীর নিরবচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা স্থাপন হলো। এর মাধ্যমে বাগেরহাটের অর্থনীতি, পর্যটন, জীবনমানে ইতিবাচক পরিবর্তন সাধিত হবে। সঠিক মূল্য পাবেন বাগেরহাটের কৃষক ও মৎস্য চাষিরা। মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য ও সিন্ডিকেটের কবল থেকে মুক্তি পাবেন কৃষকেরা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে উৎপাদিত ফলের ন্যায্যমূল্য পাবেন বলে মনে করছেন কৃষকেরা।
পদ্মাসেতু দিয়ে কৃষকেরা সহজেই তাঁদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য, সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি ও সাদা মাছ সহজেই ঢাকার বাজারে নিয়ে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করতে পারবেন। এতে একদিকে যেমন কৃষকেরা লাভবান হবেন, অপরদিকে পণ্য নষ্ট হওয়ার শঙ্কা কমে যাবে বহু গুন।
কচুয়া উপজেলার কৃষক আবুল হোসেন বলেন, ‘তিনটি ঘেরে গত বছর লাউ, ঢ্যাঁড়স, মিষ্টি কুমড়াসহ কয়েক প্রকার সবজির চাষ করি। উৎপাদনও ভালো হয়। কিন্তু দেড় লাখ টাকা খরচে লাভ হয়েছে মাত্র ৫০ হাজার টাকা। অথচ এই সবজি স্থানীয় ফড়িয়াদের কাছে না বিক্রি করে যদি ঢাকায় পাঠাতে পারতাম লক্ষাধিক টাকা লাভ হতো। পদ্মা সেতুর খবরে ইতিমধ্যে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি সরাসরি সবজি নেবেন বলে কথা দিয়েছেন।’
সদর উপজেলার খানপুর এলাকার গাউস মল্লিক ১০ বিঘা জমিতে বর্ষাকালীন বিভিন্ন সবজি চাষ করেন দুই দশক ধরে। তিনি জানান, সিন্ডিকেটের কারণে উৎপাদিত সবজি কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হই আমরা। এখন পদ্মা সেতুর ফলে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হয়ে যাবে। তবে সিন্ডিকেট ও ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্য কমাতে প্রশাসনের সহযোগিতাও প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।
জেলার কচুয়া উপজেলার গজালিয়া এলাকার সবজি চাষি আব্দুর রহিম বলেন, শীতকালীন সবজির জন্য এ অঞ্চল প্রসিদ্ধ। আগে থেকে নদী পারে দীর্ঘ সময় হওয়ার কারণে আমরা ঢাকার বাজারে সময়মতো গিয়ে কৃষিপণ্য পৌঁছাতে পারতাম না। পথেই অনেক পণ্য নষ্ট হয়ে যেত। তাই স্থানীয় বাজারে বা ফড়িয়াদের কাছে কম দামে বিক্রি করতে হতো। এখন সেতু দিয়ে সহজেই আমরা গাড়ি ভাড়া করে সবজি ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় পাঠাতে পারব। এ ছাড়া ঢাকা থেকে ব্যবসায়ীরা বাগেরহাটে এসে সবজি কিনতে পারবেন।
জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বাগেরহাটে কৃষক পরিবার রয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৩২৮ টি। চলতি অর্থবছরে জেলায় ধান উৎপাদন হয়েছে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৭২০ মেট্রিক টন। সবজি উৎপাদন হয়েছে ২ লাখ ৮৭ হাজার ৪০০ মেট্রিক টন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাগেরহাটের উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, পদ্মা সেতুর ফলে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবেন কৃষকেরা। বাগেরহাট থেকে বছরে অন্তত ৭০ হাজার মেট্রিক টন সবজি জাতীয় পণ্য ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় যায়। সেতুর ফলে কম খরচে, অল্প সময়ে এই কৃষিপণ্য পৌঁছে যাবে সর্বত্র। জেলার কৃষি বাণিজ্যিকীকরণ নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হতে চলেছে।
এদিকে সরেজমিনে বাগেরহাট সদর উপজেলার কাড়াপাড়া, ডেমা, কাশিমপুর এলাকার একাধিক মৎস্য চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চিংড়ি ও কার্প জাতীয় মাছ (রুই, কাতলা, মৃগেল, ট্যাংরা, পারশে, বেলে, তেলাপিয়া, পাতাড়ি) সহ উৎপাদিত মাছের বড় অংশের বাজার ঢাকাকেন্দ্রিক হওয়ায় স্থানীয় ফড়িয়া ও আড়তদারদের কাছে বিক্রি করে খুব একটা লাভবান হতে পারেন না প্রান্তিক চাষিরা।
মৎস্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জেলায় ৬৬ হাজার ৭ শ ১৩ হেক্টর জমিতে ৭৮ হাজার ৬ শ ৮৫টি বাগদা ও গলদা চিংড়ির ঘের রয়েছে। জেলায় চাষি রয়েছেন প্রায় ৫৬ হাজার। ২০১৯-২০ অর্থ বছরে সাড়ে ৩৩ হাজার মেট্রিক টন চিংড়ি উৎপাদন হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে এই পরিমাণ ছিল ৩৬ হাজার মেট্রিক টন।
২০২১-২২ অর্থবছরে উৎপাদনের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৪০ হাজার মেট্রিক টনে। টাকার অঙ্কে বাজার মূল্য প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। এই সময়ে সাদা মাছ উৎপাদন হয়েছে ৬০ হাজার মেট্রিক টন। টাকার অঙ্কে মূল্য ১৪ হাজার কোটি টাকা।
বাগেরহাট সদর উপজেলার বেমরতা এলাকার চাষি সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘ফেরির কারণে মাছ নিয়ে ঢাকায় যেতে দেরি হতো ব্যবসায়ীদের। যার ফলে অনেক সময় মাছ নষ্ট হয়ে যেত। আবার স্বাভাবিক ভাবে গেলেও মাছের রং নষ্ট হওয়ার কারণে দাম কম দিত ব্যবসায়ীরা আমাদের। এখন আর এই ধরনের সমস্যা থাকবে না। আমরা আমাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাব।’
বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল বলেন, বাগেরহাটের স্থানীয় চাষিরা পুকুর-ঘের থেকে যে মাছ ফজরের সময় ধরবেন, সকাল ১০টার মধ্যে সেই মাছ পাওয়া যাবে ঢাকার বাজারে। এতে চাষি যেমন লাভবান হবেন, তেমনি রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে ভোক্তারা টাটকা মাছ পাবেন।
তিনি আরও বলেন, ‘বাগেরহাটের মাছের বড় অংশের ক্রেতা রাজধানী শহরের মানুষ। এখন থেকে চাষিরা সহজেই মাছ ঢাকার বাজারে পাঠাতে পারার কারণে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য অনেকটাই কমে যাবে।’
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান বলেন, পদ্মা সেতুর ফলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মধ্যে বাগেরহাট সবচেয়ে বেশি উন্নত হবে। অর্থনৈতিক ভাবে এ জেলায় এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন হলো। কৃষকেরা যেমন ন্যায্যমূল্য পাবে, তেমনি তাজা এবং টাটকা কৃষিপণ্য সরবরাহ করা সম্ভব হবে দেশের অন্যত্র। পাশাপাশি পর্যটন ও বন্দর কেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার বহু গুনে বৃদ্ধি পাবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দক্ষিণের জেলা বাগেরহাটের সঙ্গে রাজধানীর নিরবচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা স্থাপন হলো। এর মাধ্যমে বাগেরহাটের অর্থনীতি, পর্যটন, জীবনমানে ইতিবাচক পরিবর্তন সাধিত হবে। সঠিক মূল্য পাবেন বাগেরহাটের কৃষক ও মৎস্য চাষিরা। মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য ও সিন্ডিকেটের কবল থেকে মুক্তি পাবেন কৃষকেরা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে উৎপাদিত ফলের ন্যায্যমূল্য পাবেন বলে মনে করছেন কৃষকেরা।
পদ্মাসেতু দিয়ে কৃষকেরা সহজেই তাঁদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য, সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি ও সাদা মাছ সহজেই ঢাকার বাজারে নিয়ে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করতে পারবেন। এতে একদিকে যেমন কৃষকেরা লাভবান হবেন, অপরদিকে পণ্য নষ্ট হওয়ার শঙ্কা কমে যাবে বহু গুন।
কচুয়া উপজেলার কৃষক আবুল হোসেন বলেন, ‘তিনটি ঘেরে গত বছর লাউ, ঢ্যাঁড়স, মিষ্টি কুমড়াসহ কয়েক প্রকার সবজির চাষ করি। উৎপাদনও ভালো হয়। কিন্তু দেড় লাখ টাকা খরচে লাভ হয়েছে মাত্র ৫০ হাজার টাকা। অথচ এই সবজি স্থানীয় ফড়িয়াদের কাছে না বিক্রি করে যদি ঢাকায় পাঠাতে পারতাম লক্ষাধিক টাকা লাভ হতো। পদ্মা সেতুর খবরে ইতিমধ্যে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি সরাসরি সবজি নেবেন বলে কথা দিয়েছেন।’
সদর উপজেলার খানপুর এলাকার গাউস মল্লিক ১০ বিঘা জমিতে বর্ষাকালীন বিভিন্ন সবজি চাষ করেন দুই দশক ধরে। তিনি জানান, সিন্ডিকেটের কারণে উৎপাদিত সবজি কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হই আমরা। এখন পদ্মা সেতুর ফলে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হয়ে যাবে। তবে সিন্ডিকেট ও ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্য কমাতে প্রশাসনের সহযোগিতাও প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।
জেলার কচুয়া উপজেলার গজালিয়া এলাকার সবজি চাষি আব্দুর রহিম বলেন, শীতকালীন সবজির জন্য এ অঞ্চল প্রসিদ্ধ। আগে থেকে নদী পারে দীর্ঘ সময় হওয়ার কারণে আমরা ঢাকার বাজারে সময়মতো গিয়ে কৃষিপণ্য পৌঁছাতে পারতাম না। পথেই অনেক পণ্য নষ্ট হয়ে যেত। তাই স্থানীয় বাজারে বা ফড়িয়াদের কাছে কম দামে বিক্রি করতে হতো। এখন সেতু দিয়ে সহজেই আমরা গাড়ি ভাড়া করে সবজি ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় পাঠাতে পারব। এ ছাড়া ঢাকা থেকে ব্যবসায়ীরা বাগেরহাটে এসে সবজি কিনতে পারবেন।
জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বাগেরহাটে কৃষক পরিবার রয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৩২৮ টি। চলতি অর্থবছরে জেলায় ধান উৎপাদন হয়েছে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৭২০ মেট্রিক টন। সবজি উৎপাদন হয়েছে ২ লাখ ৮৭ হাজার ৪০০ মেট্রিক টন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাগেরহাটের উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, পদ্মা সেতুর ফলে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবেন কৃষকেরা। বাগেরহাট থেকে বছরে অন্তত ৭০ হাজার মেট্রিক টন সবজি জাতীয় পণ্য ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় যায়। সেতুর ফলে কম খরচে, অল্প সময়ে এই কৃষিপণ্য পৌঁছে যাবে সর্বত্র। জেলার কৃষি বাণিজ্যিকীকরণ নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হতে চলেছে।
এদিকে সরেজমিনে বাগেরহাট সদর উপজেলার কাড়াপাড়া, ডেমা, কাশিমপুর এলাকার একাধিক মৎস্য চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চিংড়ি ও কার্প জাতীয় মাছ (রুই, কাতলা, মৃগেল, ট্যাংরা, পারশে, বেলে, তেলাপিয়া, পাতাড়ি) সহ উৎপাদিত মাছের বড় অংশের বাজার ঢাকাকেন্দ্রিক হওয়ায় স্থানীয় ফড়িয়া ও আড়তদারদের কাছে বিক্রি করে খুব একটা লাভবান হতে পারেন না প্রান্তিক চাষিরা।
মৎস্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জেলায় ৬৬ হাজার ৭ শ ১৩ হেক্টর জমিতে ৭৮ হাজার ৬ শ ৮৫টি বাগদা ও গলদা চিংড়ির ঘের রয়েছে। জেলায় চাষি রয়েছেন প্রায় ৫৬ হাজার। ২০১৯-২০ অর্থ বছরে সাড়ে ৩৩ হাজার মেট্রিক টন চিংড়ি উৎপাদন হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে এই পরিমাণ ছিল ৩৬ হাজার মেট্রিক টন।
২০২১-২২ অর্থবছরে উৎপাদনের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৪০ হাজার মেট্রিক টনে। টাকার অঙ্কে বাজার মূল্য প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। এই সময়ে সাদা মাছ উৎপাদন হয়েছে ৬০ হাজার মেট্রিক টন। টাকার অঙ্কে মূল্য ১৪ হাজার কোটি টাকা।
বাগেরহাট সদর উপজেলার বেমরতা এলাকার চাষি সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘ফেরির কারণে মাছ নিয়ে ঢাকায় যেতে দেরি হতো ব্যবসায়ীদের। যার ফলে অনেক সময় মাছ নষ্ট হয়ে যেত। আবার স্বাভাবিক ভাবে গেলেও মাছের রং নষ্ট হওয়ার কারণে দাম কম দিত ব্যবসায়ীরা আমাদের। এখন আর এই ধরনের সমস্যা থাকবে না। আমরা আমাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাব।’
বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল বলেন, বাগেরহাটের স্থানীয় চাষিরা পুকুর-ঘের থেকে যে মাছ ফজরের সময় ধরবেন, সকাল ১০টার মধ্যে সেই মাছ পাওয়া যাবে ঢাকার বাজারে। এতে চাষি যেমন লাভবান হবেন, তেমনি রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে ভোক্তারা টাটকা মাছ পাবেন।
তিনি আরও বলেন, ‘বাগেরহাটের মাছের বড় অংশের ক্রেতা রাজধানী শহরের মানুষ। এখন থেকে চাষিরা সহজেই মাছ ঢাকার বাজারে পাঠাতে পারার কারণে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য অনেকটাই কমে যাবে।’
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান বলেন, পদ্মা সেতুর ফলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মধ্যে বাগেরহাট সবচেয়ে বেশি উন্নত হবে। অর্থনৈতিক ভাবে এ জেলায় এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন হলো। কৃষকেরা যেমন ন্যায্যমূল্য পাবে, তেমনি তাজা এবং টাটকা কৃষিপণ্য সরবরাহ করা সম্ভব হবে দেশের অন্যত্র। পাশাপাশি পর্যটন ও বন্দর কেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার বহু গুনে বৃদ্ধি পাবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৪ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে