ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
বিএনপি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছে, তারপরও তাদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘সরকার এখন মামলা-মামলা খেলা করছে। কোনো কিছুই ঘটেনি। তবু তারা নাশকতার কথা বলে বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা করে। আবার হুমকি দেয়, হেফাজতের মতো অবস্থা হবে। আমি বলতে চাই, কোনো হুমকি-ধমকিতে কাজ হবে না। জনগণ আজ জেগে উঠেছে। জনগণ বিজয় ছাড়া ঘরে ফিরে যাবে না।’
সিলেট নগরের সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার মাঠে গতকাল শনিবার বিকেলে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফখরুল এসব কথা বলেন। সরকারের উদ্দেশ্যে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সিলেটসহ সারা দেশে মিথ্যা মামলা দিয়ে মানুষকে হয়রানি করছে।
গ্রেপ্তার করছে। নির্যাতন চলছে, তা বন্ধ করতে হবে। আর যদি একটা মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়, মানুষ তা রুখে দাঁড়াবে।’
গতকাল সকাল থেকে একের পর এক মিছিল আসতে থাকে সমাবেশস্থলে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে উপস্থিতি। ক্রমেই পূর্ণ হয়ে ওঠে মূল মাঠ। সমাবেশের পথে পরিবহন ধর্মঘটের পাশাপাশি পুলিশি বাধার অভিযোগ করেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
তারপরও হাজার হাজার নেতা-কর্মীর জনস্রোত মাঠ ভরে আশপাশের সড়কে গিয়ে ঠেকে। সমাবেশস্থলের পূর্ব দিকে চৌহাট্টা ছাড়িয়ে যায় জনস্রোত। দক্ষিণ দিকে শহীদ মিনার, উত্তর দিকে সিভিল সার্জন অফিস ছাড়িয়ে দরগাহ গেট অবধি সড়ক বিএনপির নেতা-কর্মীদের দখলে ছিল। পশ্চিম দিকে প্রায় রিকাবীবাজার পয়েন্ট পর্যন্ত ছিল লোকসমাগম।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেশে শান্তি চাই। অশান্তি চাই না। আমাদের দাবি এক, সরকারের পতন চাই।রাজপথেই এর ফয়সালা হবে। এই দানবীয় সরকারকে পরাজিত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তাই অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। মধ্যবর্তী সরকার ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সকল দলকে আমরা আহ্বান জানাই, আসুন, আমরা একাত্তরের মতো এক হই। এই দানবীয় সরকারকে সবাই মিলে পরাজিত করি।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে আর কোনো নির্বাচন হবে না। যারা এর বিরোধিতা করবে, তারা গণশত্রু হিসেবে ধিক্কৃত হবে। তাদেরকে গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে ফখরুল বলেন, ‘খুব লম্বা লম্বা কথা বলে। বলে, সংবিধান অনুযায়ী নাকি নির্বাচন হবে। তাহলে কোন সংবিধান? যে সংবিধান তুমি দশবার কাটাছেঁড়া করেছ। যে সংবিধান তুমি নিজে নিজে তৈরি করেছ? বিচার বিভাগকে পকেটস্থ করে সংবিধানের তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিধানকে বাতিল করে দিয়ে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছ। তাই না? সেই সংবিধান আমরা মানি? মানি না।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘সাধারণ মানুষ, খেটে খাওয়া মানুষ, কৃষক শ্রমিক কিন্তু এখন শান্তিতে নেই। গতকালও চিনির দাম, তেলের দাম বেড়েছে। সবকিছুর দাম বেড়েছে। মানুষ এখন খেতে পারে না। তিন কোটি মানুষ বেকার। অথচ তারা ১০ টাকা দামে চাল খাওয়াবে বলেছিল। গত ১৪ বছরে এই সরকার বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুঁড়িতে পরিণত করেছে। এই সরকারের বিচার হবে জনগণের আদালতে।মানুষের সব অধিকার কেড়ে নেওয়ার অপরাধে এই সরকারের বিচার হবে।’
সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘সরকার পুলিশ ও পেটোয়া বাহিনী দিয়ে হামলা করে, বাস-ট্রাক বন্ধ করে সমাবেশকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু জনগণকে আটকে রাখা যায়নি। তারা ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছে। জনগণ সমাবেশ করেছে। বাস-ট্রাক বন্ধ করে প্রতিদিন দেশের কত কোটি টাকার ক্ষতি করা হলো, তার জবাব সরকারকে দিতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম, নির্যাতন চলছে। আজ বলতে চাই, বাংলাদেশে আর কোনো জুলুম-অত্যাচার চলবে না।’
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী ও মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মিফতাহ সিদ্দিকীর পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির, সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল প্রমুখ।
সমাবেশে বিশৃঙ্খলা এড়াতে নগরের প্রবেশদ্বারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ১৯টি এবং জেলার বিভিন্ন স্থানে একাধিক পুলিশ চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়। সাদাপোশাকের পুলিশ ছাড়াও বিজিবি, এপিবিএন সদস্য, ৪ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ৪টি মোবাইল টিম মাঠে ছিল।
খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, তারেক রহমানের ওপর থেকে মামলা প্রত্যাহার, সংসদ বিলুপ্ত করে সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি এবং নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে সমাবেশ শুরু হয় নির্ধারিত সময়ের আড়াই ঘণ্টা আগে।
প্রধান অতিথি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্য শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রলীগের একটি মোটরসাইকেল মহড়া অতিক্রম করে চৌহাট্টা এলাকা। ছাত্রলীগের নেতা রাহেল সিরাজের নেতৃত্বে ২০ থেকে ২৫টি মোটরসাইকেল নিয়ে মহড়াটি বন্দরবাজার থেকে চৌহাট্টা হয়ে খাসদবীর গিয়ে শেষ হয়। এ সময় পথচারীরা কিছুটি সন্ত্রস্ত হয়ে পড়লেও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
পরিবহন ধর্মঘটের ফলে শুক্রবার থেকেই সিলেট বিভাগজুড়ে মানুষ চরম দুর্ভোগে ছিলেন। এর মধ্যে গতকাল সকাল থেকে সমাবেশস্থলসহ নগরের অধিকাংশ এলাকার ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিএনপি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছে, তারপরও তাদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘সরকার এখন মামলা-মামলা খেলা করছে। কোনো কিছুই ঘটেনি। তবু তারা নাশকতার কথা বলে বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা করে। আবার হুমকি দেয়, হেফাজতের মতো অবস্থা হবে। আমি বলতে চাই, কোনো হুমকি-ধমকিতে কাজ হবে না। জনগণ আজ জেগে উঠেছে। জনগণ বিজয় ছাড়া ঘরে ফিরে যাবে না।’
সিলেট নগরের সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার মাঠে গতকাল শনিবার বিকেলে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফখরুল এসব কথা বলেন। সরকারের উদ্দেশ্যে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সিলেটসহ সারা দেশে মিথ্যা মামলা দিয়ে মানুষকে হয়রানি করছে।
গ্রেপ্তার করছে। নির্যাতন চলছে, তা বন্ধ করতে হবে। আর যদি একটা মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়, মানুষ তা রুখে দাঁড়াবে।’
গতকাল সকাল থেকে একের পর এক মিছিল আসতে থাকে সমাবেশস্থলে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে উপস্থিতি। ক্রমেই পূর্ণ হয়ে ওঠে মূল মাঠ। সমাবেশের পথে পরিবহন ধর্মঘটের পাশাপাশি পুলিশি বাধার অভিযোগ করেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
তারপরও হাজার হাজার নেতা-কর্মীর জনস্রোত মাঠ ভরে আশপাশের সড়কে গিয়ে ঠেকে। সমাবেশস্থলের পূর্ব দিকে চৌহাট্টা ছাড়িয়ে যায় জনস্রোত। দক্ষিণ দিকে শহীদ মিনার, উত্তর দিকে সিভিল সার্জন অফিস ছাড়িয়ে দরগাহ গেট অবধি সড়ক বিএনপির নেতা-কর্মীদের দখলে ছিল। পশ্চিম দিকে প্রায় রিকাবীবাজার পয়েন্ট পর্যন্ত ছিল লোকসমাগম।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেশে শান্তি চাই। অশান্তি চাই না। আমাদের দাবি এক, সরকারের পতন চাই।রাজপথেই এর ফয়সালা হবে। এই দানবীয় সরকারকে পরাজিত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তাই অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। মধ্যবর্তী সরকার ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সকল দলকে আমরা আহ্বান জানাই, আসুন, আমরা একাত্তরের মতো এক হই। এই দানবীয় সরকারকে সবাই মিলে পরাজিত করি।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে আর কোনো নির্বাচন হবে না। যারা এর বিরোধিতা করবে, তারা গণশত্রু হিসেবে ধিক্কৃত হবে। তাদেরকে গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে ফখরুল বলেন, ‘খুব লম্বা লম্বা কথা বলে। বলে, সংবিধান অনুযায়ী নাকি নির্বাচন হবে। তাহলে কোন সংবিধান? যে সংবিধান তুমি দশবার কাটাছেঁড়া করেছ। যে সংবিধান তুমি নিজে নিজে তৈরি করেছ? বিচার বিভাগকে পকেটস্থ করে সংবিধানের তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিধানকে বাতিল করে দিয়ে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছ। তাই না? সেই সংবিধান আমরা মানি? মানি না।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘সাধারণ মানুষ, খেটে খাওয়া মানুষ, কৃষক শ্রমিক কিন্তু এখন শান্তিতে নেই। গতকালও চিনির দাম, তেলের দাম বেড়েছে। সবকিছুর দাম বেড়েছে। মানুষ এখন খেতে পারে না। তিন কোটি মানুষ বেকার। অথচ তারা ১০ টাকা দামে চাল খাওয়াবে বলেছিল। গত ১৪ বছরে এই সরকার বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুঁড়িতে পরিণত করেছে। এই সরকারের বিচার হবে জনগণের আদালতে।মানুষের সব অধিকার কেড়ে নেওয়ার অপরাধে এই সরকারের বিচার হবে।’
সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘সরকার পুলিশ ও পেটোয়া বাহিনী দিয়ে হামলা করে, বাস-ট্রাক বন্ধ করে সমাবেশকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু জনগণকে আটকে রাখা যায়নি। তারা ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছে। জনগণ সমাবেশ করেছে। বাস-ট্রাক বন্ধ করে প্রতিদিন দেশের কত কোটি টাকার ক্ষতি করা হলো, তার জবাব সরকারকে দিতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম, নির্যাতন চলছে। আজ বলতে চাই, বাংলাদেশে আর কোনো জুলুম-অত্যাচার চলবে না।’
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী ও মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মিফতাহ সিদ্দিকীর পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির, সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল প্রমুখ।
সমাবেশে বিশৃঙ্খলা এড়াতে নগরের প্রবেশদ্বারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ১৯টি এবং জেলার বিভিন্ন স্থানে একাধিক পুলিশ চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়। সাদাপোশাকের পুলিশ ছাড়াও বিজিবি, এপিবিএন সদস্য, ৪ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ৪টি মোবাইল টিম মাঠে ছিল।
খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, তারেক রহমানের ওপর থেকে মামলা প্রত্যাহার, সংসদ বিলুপ্ত করে সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি এবং নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে সমাবেশ শুরু হয় নির্ধারিত সময়ের আড়াই ঘণ্টা আগে।
প্রধান অতিথি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্য শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রলীগের একটি মোটরসাইকেল মহড়া অতিক্রম করে চৌহাট্টা এলাকা। ছাত্রলীগের নেতা রাহেল সিরাজের নেতৃত্বে ২০ থেকে ২৫টি মোটরসাইকেল নিয়ে মহড়াটি বন্দরবাজার থেকে চৌহাট্টা হয়ে খাসদবীর গিয়ে শেষ হয়। এ সময় পথচারীরা কিছুটি সন্ত্রস্ত হয়ে পড়লেও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
পরিবহন ধর্মঘটের ফলে শুক্রবার থেকেই সিলেট বিভাগজুড়ে মানুষ চরম দুর্ভোগে ছিলেন। এর মধ্যে গতকাল সকাল থেকে সমাবেশস্থলসহ নগরের অধিকাংশ এলাকার ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে