লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরের ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা ৫টিতে জয় লাভ করেছেন। গত রোববার এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ৩ জন এবং বিএনপির ২ জন প্রার্থী বেসরকারিভাবে জয়ী হন। এ নিয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা পরস্পরের ওপর দায় চাপাচ্ছেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হাসিব বিন শাহাব বলেন, লালপুর সদর ইউপিতে মো. আবু বক্কর সিদ্দিক পলাশ (নৌকা), ঈশ্বরদীতে মো. আব্দুল আজিজ রঞ্জু (ঘোড়া-বিএনপি), চংধুপইলে মো. রেজাউল করিম (নৌকা), আড়বাবে মো. মোকলেসুর রহমান (ঘোড়া-বিদ্রোহী), বিলমাড়ীয়াতে মো. ছিদ্দিক আলী মিষ্টু (ঘোড়া-বিএনপি), দুয়ারিয়াতে মো. নুরুল ইসলাম লাভলু (নৌকা), ওয়ালিয়াতে মো. নূরে আলম সিদ্দিকী আলম (ঘোড়া-বিদ্রোহী), দুড়দুড়িয়াতে মো. তোফাজ্জল হোসেন তোফা (আনারস-বিদ্রোহী), অর্জুনপুর-বরমহাটীতে (এবি) মো. গোলাম মোস্তফা আসলাম (আনারস-বিদ্রোহী) এবং কদিমচিলানে মো. আনছারুল ইসলাম (ঘোড়া-বিদ্রোহী) বিজয়ী হয়েছেন।
লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ইসাহাক আলী বলেন, নির্বাচনে বিএনপির কোনো দলীয় প্রার্থী ছিল না। তারা আওয়ামী লীগ দলীয় নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করতে বিদ্রোহীদের ভোট দিয়ে জয়ী করেছে। অপর দিকে নৌকার পরাজিত প্রার্থীরা অধিকাংশ বর্তমান চেয়ারম্যান ছিলেন। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে তাঁদের ব্যর্থতা পরাজয়ের কারণ হয়েছে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন ঝুলফু বলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্যের মদদপুষ্ট আওয়ামী লীগের কমিটির বিদ্রোহীরা প্রার্থী হয়েছেন। তিনি বিএনপির সঙ্গে গোপন বৈঠকের মাধ্যমে আঁতাত করেছেন। বিএনপির ভোট নিয়ে বিদ্রোহীদের জয়ী করেছেন। আর বিএনপিপন্থী দুজনকে সমর্থন দিয়ে জয়ী করেছেন। আর নৌকার প্রার্থীদের পরাজিত করেছেন।
নাটোর-১ আসনের সাংসদ শহিদুল ইসলাম বকুল বলেন, আওয়ামী লীগের মনোনয়নের বিদ্রোহী হয়ে যাঁরা দাঁড়িয়েছেন, সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি কাউকে বিদ্রোহী হিসেবে দাঁড় করাননি।
তিনি আরও বলেন, বিএনপির সঙ্গে তাঁদের কোনো আঁতাত হয়নি। আঁতাতের রাজনীতি তাঁরা করেন না। নির্বাচিত হওয়ার পূর্বশর্ত হচ্ছে যাঁরা জনপ্রিয় তাঁদের মনোনয়ন দেওয়া। সেটা তাঁরা বলতে পারবেন কী কারণে হেরেছেন। বিএনপি বা সাংসদকে দায়ী করে কোনো লাভ নেই। আত্মসমালোচনা তাঁদের করতে বলেন, কেন নৌকার প্রার্থীরা হেরেছেন। তাঁর কোনো প্রার্থী মনোনয়ন পাননি। তাই যতটুকু সম্ভব নৌকার পক্ষে কাজ করেছেন।
নাটোরের লালপুরের ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা ৫টিতে জয় লাভ করেছেন। গত রোববার এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ৩ জন এবং বিএনপির ২ জন প্রার্থী বেসরকারিভাবে জয়ী হন। এ নিয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা পরস্পরের ওপর দায় চাপাচ্ছেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হাসিব বিন শাহাব বলেন, লালপুর সদর ইউপিতে মো. আবু বক্কর সিদ্দিক পলাশ (নৌকা), ঈশ্বরদীতে মো. আব্দুল আজিজ রঞ্জু (ঘোড়া-বিএনপি), চংধুপইলে মো. রেজাউল করিম (নৌকা), আড়বাবে মো. মোকলেসুর রহমান (ঘোড়া-বিদ্রোহী), বিলমাড়ীয়াতে মো. ছিদ্দিক আলী মিষ্টু (ঘোড়া-বিএনপি), দুয়ারিয়াতে মো. নুরুল ইসলাম লাভলু (নৌকা), ওয়ালিয়াতে মো. নূরে আলম সিদ্দিকী আলম (ঘোড়া-বিদ্রোহী), দুড়দুড়িয়াতে মো. তোফাজ্জল হোসেন তোফা (আনারস-বিদ্রোহী), অর্জুনপুর-বরমহাটীতে (এবি) মো. গোলাম মোস্তফা আসলাম (আনারস-বিদ্রোহী) এবং কদিমচিলানে মো. আনছারুল ইসলাম (ঘোড়া-বিদ্রোহী) বিজয়ী হয়েছেন।
লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ইসাহাক আলী বলেন, নির্বাচনে বিএনপির কোনো দলীয় প্রার্থী ছিল না। তারা আওয়ামী লীগ দলীয় নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করতে বিদ্রোহীদের ভোট দিয়ে জয়ী করেছে। অপর দিকে নৌকার পরাজিত প্রার্থীরা অধিকাংশ বর্তমান চেয়ারম্যান ছিলেন। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে তাঁদের ব্যর্থতা পরাজয়ের কারণ হয়েছে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন ঝুলফু বলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্যের মদদপুষ্ট আওয়ামী লীগের কমিটির বিদ্রোহীরা প্রার্থী হয়েছেন। তিনি বিএনপির সঙ্গে গোপন বৈঠকের মাধ্যমে আঁতাত করেছেন। বিএনপির ভোট নিয়ে বিদ্রোহীদের জয়ী করেছেন। আর বিএনপিপন্থী দুজনকে সমর্থন দিয়ে জয়ী করেছেন। আর নৌকার প্রার্থীদের পরাজিত করেছেন।
নাটোর-১ আসনের সাংসদ শহিদুল ইসলাম বকুল বলেন, আওয়ামী লীগের মনোনয়নের বিদ্রোহী হয়ে যাঁরা দাঁড়িয়েছেন, সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি কাউকে বিদ্রোহী হিসেবে দাঁড় করাননি।
তিনি আরও বলেন, বিএনপির সঙ্গে তাঁদের কোনো আঁতাত হয়নি। আঁতাতের রাজনীতি তাঁরা করেন না। নির্বাচিত হওয়ার পূর্বশর্ত হচ্ছে যাঁরা জনপ্রিয় তাঁদের মনোনয়ন দেওয়া। সেটা তাঁরা বলতে পারবেন কী কারণে হেরেছেন। বিএনপি বা সাংসদকে দায়ী করে কোনো লাভ নেই। আত্মসমালোচনা তাঁদের করতে বলেন, কেন নৌকার প্রার্থীরা হেরেছেন। তাঁর কোনো প্রার্থী মনোনয়ন পাননি। তাই যতটুকু সম্ভব নৌকার পক্ষে কাজ করেছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে