নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
হঠাৎ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চারদিক ঘিরে ফেলল। বিশাল বাহিনীর সামনে গুটিকয়েক মুক্তিযোদ্ধা। চোখে প্রতিশোধের আগুন, বুকে পাহাড়সমান সাহস। জয় বাংলা বলে অস্ত্র উঁচিয়ে যুদ্ধ শুরু করলেন মুক্তিযোদ্ধারা। যুদ্ধে সেখানে পড়ে রইল কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ। তার আগেই মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি বিশাল বাহিনীকে পরাজিত করলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় নগরের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রদর্শনীর মধ্যে এটি একটি। শুধু মুক্তিযুদ্ধের নয়, যেমন খুশি তেমন সেজে আর নাচে-গানে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরা হয়। নগরীর বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের প্রদর্শনীতে স্টেডিয়ামটি পরিণত হয় এক টুকরো বাংলাদেশ।
নগরীর বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ছাড়াও পুলিশ, আনসার-ভিডিপি, বিএনসিসি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, কারারক্ষীসহ সামাজিক প্রতিষ্ঠান বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শনী করে। কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান। এতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান, পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
কুচকাওয়াজে প্রথম হয়েছে হামজারবাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দ্বিতীয় কাপাসগোলা বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও তৃতীয় হয়েছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বড় দলের মধ্যে প্রথম হয়েছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, দ্বিতীয় অঙ্কুর সোসাইটি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, আর তৃতীয় হয়েছে খান সাহেব আব্দুল হাকিম উচ্চবিদ্যালয়। এ ছাড়া ছোট দলের মধ্যে প্রথম হয়েছে পাঠানটুলী খান সাহেব বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, দ্বিতীয় লালখান বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিশেষ দলের মধ্যে প্রথম হয়েছে সরকারি শিশু পরিষদ (বালিকা) রউফাবাদ, দ্বিতীয় হয়েছে উপলব্ধি-ফিরিঙ্গিবাজার।
এর আগে ভোরের আলো ফোটার পর থেকেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোকজন আসা শুরু করে। বীর শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সর্বস্তরের রাজনৈতিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
প্রথম সূর্যোদয়ের পর চট্টগ্রাম নগরীর কোর্ট হিলে তোপধ্বনি দেওয়া হয়। সকাল ৮টায় নগর পুলিশের একটি চৌকস দলের ‘গার্ড অব অনারের’ মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। দুপুর ১২টা পর্যন্ত শহীদ মিনারে চলে শ্রদ্ধা।
সকালে শহীদ বেদিতে প্রথম শ্রদ্ধা জানান চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। এরপর চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান, সিএমপি কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, জেলা প্রশাসক মো. মমিনুর রহমান, পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ ছাড়া শ্রদ্ধা জানান চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। এরপর নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে নগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বিজয় দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ ছাড়া শ্রদ্ধা জানায় নগর বিএনপিও। নগরীর নাসিমন ভবনের দলীয় কার্যালয় থেকে বিজয় শোভাযাত্রা বের করে দলটি। নগর বিএনপির আহ্বায়ক শাহাদাত হোসেন ও সদস্যসচিব আবুল হাশেম বক্করের নেতৃত্বে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
ছাত্র সংগঠনগুলো মধ্যে ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র মৈত্রীসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকেও ফুল দিয়ে শহীদের শ্রদ্ধা জানানো হয়।
হঠাৎ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চারদিক ঘিরে ফেলল। বিশাল বাহিনীর সামনে গুটিকয়েক মুক্তিযোদ্ধা। চোখে প্রতিশোধের আগুন, বুকে পাহাড়সমান সাহস। জয় বাংলা বলে অস্ত্র উঁচিয়ে যুদ্ধ শুরু করলেন মুক্তিযোদ্ধারা। যুদ্ধে সেখানে পড়ে রইল কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ। তার আগেই মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি বিশাল বাহিনীকে পরাজিত করলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় নগরের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রদর্শনীর মধ্যে এটি একটি। শুধু মুক্তিযুদ্ধের নয়, যেমন খুশি তেমন সেজে আর নাচে-গানে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরা হয়। নগরীর বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের প্রদর্শনীতে স্টেডিয়ামটি পরিণত হয় এক টুকরো বাংলাদেশ।
নগরীর বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ছাড়াও পুলিশ, আনসার-ভিডিপি, বিএনসিসি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, কারারক্ষীসহ সামাজিক প্রতিষ্ঠান বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শনী করে। কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান। এতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান, পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
কুচকাওয়াজে প্রথম হয়েছে হামজারবাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দ্বিতীয় কাপাসগোলা বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও তৃতীয় হয়েছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বড় দলের মধ্যে প্রথম হয়েছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, দ্বিতীয় অঙ্কুর সোসাইটি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, আর তৃতীয় হয়েছে খান সাহেব আব্দুল হাকিম উচ্চবিদ্যালয়। এ ছাড়া ছোট দলের মধ্যে প্রথম হয়েছে পাঠানটুলী খান সাহেব বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, দ্বিতীয় লালখান বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিশেষ দলের মধ্যে প্রথম হয়েছে সরকারি শিশু পরিষদ (বালিকা) রউফাবাদ, দ্বিতীয় হয়েছে উপলব্ধি-ফিরিঙ্গিবাজার।
এর আগে ভোরের আলো ফোটার পর থেকেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোকজন আসা শুরু করে। বীর শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সর্বস্তরের রাজনৈতিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
প্রথম সূর্যোদয়ের পর চট্টগ্রাম নগরীর কোর্ট হিলে তোপধ্বনি দেওয়া হয়। সকাল ৮টায় নগর পুলিশের একটি চৌকস দলের ‘গার্ড অব অনারের’ মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। দুপুর ১২টা পর্যন্ত শহীদ মিনারে চলে শ্রদ্ধা।
সকালে শহীদ বেদিতে প্রথম শ্রদ্ধা জানান চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। এরপর চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান, সিএমপি কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, জেলা প্রশাসক মো. মমিনুর রহমান, পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ ছাড়া শ্রদ্ধা জানান চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। এরপর নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে নগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বিজয় দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ ছাড়া শ্রদ্ধা জানায় নগর বিএনপিও। নগরীর নাসিমন ভবনের দলীয় কার্যালয় থেকে বিজয় শোভাযাত্রা বের করে দলটি। নগর বিএনপির আহ্বায়ক শাহাদাত হোসেন ও সদস্যসচিব আবুল হাশেম বক্করের নেতৃত্বে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
ছাত্র সংগঠনগুলো মধ্যে ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র মৈত্রীসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকেও ফুল দিয়ে শহীদের শ্রদ্ধা জানানো হয়।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে