মাটিরাঙ্গা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা পৌরসভা থেকে ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইসলামপুর এলাকায় যাওয়ার সরকারি রাস্তা নেই। মানুষের হাঁটা পথে দুই যুগ আগে তৈরি কালভার্টের ওপর বসতি স্থাপন করায় দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার প্রায় অর্ধশত পরিবার। ব্যক্তিমালিকানা জায়গা হওয়ার সুবাদে রাস্তা সরু করে ফেলায় এই ভোগান্তি তৈরি হয়েছে।
এতে জায়গার মালিক মোস্তফা কামালের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েছেন এলাকাবাসী। তাঁদের দাবি, কালভার্ট ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি সরকারি উদ্যোগে রাস্তা তৈরি করা হোক।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা পৌর সদর থেকে ইসলামপুর এলাকার দূরত্ব প্রায় ২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১০ নম্বর ইসলামপুর এলাকা পর্যন্ত প্রায় আধা কিলোমিটার রাস্তা ইটের সোলিং আছে। এরপর সরকারি কোনো রাস্তা নেই। তবে মানুষ চলাচলের কারণে দুই ফুটের মতো সরু রাস্তা তৈরি হয়েছে। এলাকাবাসীর সুবিধার জন্য এক যুগের বেশি আগে রাস্তার ১০ নম্বর ইসলামপুর এলাকায় কালভার্ট তৈরি করেন তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত পৌর মেয়র। তবে এখনো কোনো রাস্তা তৈরি হয়নি।
সরেজমিনে দেখা যায়, মোস্তফা কামালের ঘরের পাশে দিয়ে গেছে উঁচু-নিচু ও সরু একটা রাস্তা। ঘরের পেছনেই ১৫ ফুট চড়া একটি কালভার্ট রয়েছে। সম্প্রতি এর অনেকটা অংশজুড়ে বাড়ি তৈরি করছেন তিনি। এতে রাস্তা সরু হয়ে যাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।
এলাকাবাসী মন্জুর আলম, সাফিয়া বেগম ও কমলা বেগম জানান, রাস্তা না থাকায় সন্তানদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতে সমস্যা হয়। আগে গাড়ি চলাচলের রাস্তা থাকলেও এখন মানুষ চলাচল করতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। কেউ মারা গেলে লাশ নিয়ে বের হওয়া সম্ভব হবে না। এ অবস্থায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধির কাছে দ্রুত যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
জায়গার মালিক মোস্তফা কামাল বলেন, ছয় বছর আগে জায়গাটি ক্রয় করার সময় সেখানে কোনো রাস্তা দেখেননি। জঙ্গল পরিষ্কার করে ঘর তৈরি করেছেন। সেখানে যেহেতু কালভার্ট রয়েছে, চাইলে বাড়ির পাশ দিয়ে বিকল্প রাস্তা করে দেবেন বলে জানান তিনি।
স্থানীয় কাউন্সিলর মোহাম্মদ আলী বলেন, ওই এলাকায় বেশির ভাগ জায়গা মালিকানাধীন। বর্তমানে চলাচলের জন্য ২ ফুট চড়া রাস্তা আছে, কিন্তু সরকারি বরাদ্দে কালভার্ট অনুযায়ী রাস্তা করতে হলে কমপক্ষে ১০ ফুট চড়া জায়গা প্রয়োজন। মোস্তফা কামালসহ যদি এলাকাবাসী জায়গা দিতে সম্মতি দেন তাহলে একটি সম্পূর্ণ রাস্তা তৈরি করা সম্ভব।
তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত পৌর মেয়র মো. বাদশা মিয়া জানান, ২০০৭ সালে সেখানে বসতি না থাকলেও মানুষের জমি ও বাগানে যাতায়াতের সুবিধার্থে কালভার্টটি তৈরি করা হয়। পরে রাস্তাটির অর্ধেক সংস্কার করা হলেও কালভার্ট পর্যন্ত সম্পূর্ণ করা হয়নি।
বর্তমান পৌরসভার মেয়র মো. শামসুল হক বলেন, ‘নিজের সুবিধার্থে সেখানে কালভার্ট করেছেন তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত মেয়র। সেখানে তেমন জনবসতি ছিল না। তবে বর্তমানে বসতি বৃদ্ধি পাওয়ায় মোস্তফা কামালসহ যদি এলাকাবাসী জায়গা দিতে সম্মতি দেন, তাহলে একটি সম্পূর্ণ রাস্তা তৈরি করা হবে।’
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা পৌরসভা থেকে ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইসলামপুর এলাকায় যাওয়ার সরকারি রাস্তা নেই। মানুষের হাঁটা পথে দুই যুগ আগে তৈরি কালভার্টের ওপর বসতি স্থাপন করায় দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার প্রায় অর্ধশত পরিবার। ব্যক্তিমালিকানা জায়গা হওয়ার সুবাদে রাস্তা সরু করে ফেলায় এই ভোগান্তি তৈরি হয়েছে।
এতে জায়গার মালিক মোস্তফা কামালের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েছেন এলাকাবাসী। তাঁদের দাবি, কালভার্ট ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি সরকারি উদ্যোগে রাস্তা তৈরি করা হোক।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা পৌর সদর থেকে ইসলামপুর এলাকার দূরত্ব প্রায় ২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১০ নম্বর ইসলামপুর এলাকা পর্যন্ত প্রায় আধা কিলোমিটার রাস্তা ইটের সোলিং আছে। এরপর সরকারি কোনো রাস্তা নেই। তবে মানুষ চলাচলের কারণে দুই ফুটের মতো সরু রাস্তা তৈরি হয়েছে। এলাকাবাসীর সুবিধার জন্য এক যুগের বেশি আগে রাস্তার ১০ নম্বর ইসলামপুর এলাকায় কালভার্ট তৈরি করেন তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত পৌর মেয়র। তবে এখনো কোনো রাস্তা তৈরি হয়নি।
সরেজমিনে দেখা যায়, মোস্তফা কামালের ঘরের পাশে দিয়ে গেছে উঁচু-নিচু ও সরু একটা রাস্তা। ঘরের পেছনেই ১৫ ফুট চড়া একটি কালভার্ট রয়েছে। সম্প্রতি এর অনেকটা অংশজুড়ে বাড়ি তৈরি করছেন তিনি। এতে রাস্তা সরু হয়ে যাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।
এলাকাবাসী মন্জুর আলম, সাফিয়া বেগম ও কমলা বেগম জানান, রাস্তা না থাকায় সন্তানদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতে সমস্যা হয়। আগে গাড়ি চলাচলের রাস্তা থাকলেও এখন মানুষ চলাচল করতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। কেউ মারা গেলে লাশ নিয়ে বের হওয়া সম্ভব হবে না। এ অবস্থায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধির কাছে দ্রুত যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
জায়গার মালিক মোস্তফা কামাল বলেন, ছয় বছর আগে জায়গাটি ক্রয় করার সময় সেখানে কোনো রাস্তা দেখেননি। জঙ্গল পরিষ্কার করে ঘর তৈরি করেছেন। সেখানে যেহেতু কালভার্ট রয়েছে, চাইলে বাড়ির পাশ দিয়ে বিকল্প রাস্তা করে দেবেন বলে জানান তিনি।
স্থানীয় কাউন্সিলর মোহাম্মদ আলী বলেন, ওই এলাকায় বেশির ভাগ জায়গা মালিকানাধীন। বর্তমানে চলাচলের জন্য ২ ফুট চড়া রাস্তা আছে, কিন্তু সরকারি বরাদ্দে কালভার্ট অনুযায়ী রাস্তা করতে হলে কমপক্ষে ১০ ফুট চড়া জায়গা প্রয়োজন। মোস্তফা কামালসহ যদি এলাকাবাসী জায়গা দিতে সম্মতি দেন তাহলে একটি সম্পূর্ণ রাস্তা তৈরি করা সম্ভব।
তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত পৌর মেয়র মো. বাদশা মিয়া জানান, ২০০৭ সালে সেখানে বসতি না থাকলেও মানুষের জমি ও বাগানে যাতায়াতের সুবিধার্থে কালভার্টটি তৈরি করা হয়। পরে রাস্তাটির অর্ধেক সংস্কার করা হলেও কালভার্ট পর্যন্ত সম্পূর্ণ করা হয়নি।
বর্তমান পৌরসভার মেয়র মো. শামসুল হক বলেন, ‘নিজের সুবিধার্থে সেখানে কালভার্ট করেছেন তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত মেয়র। সেখানে তেমন জনবসতি ছিল না। তবে বর্তমানে বসতি বৃদ্ধি পাওয়ায় মোস্তফা কামালসহ যদি এলাকাবাসী জায়গা দিতে সম্মতি দেন, তাহলে একটি সম্পূর্ণ রাস্তা তৈরি করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে