ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেনের। কিন্তু বাজার, গাড়ি পার্কিং, নির্মাণসামগ্রী ও বালুবাহী ট্রাক রেখে রাস্তার প্রায় অর্ধেক অর্থাৎ দুই লেন বেশির ভাগ জায়গা অবৈধ দখলে থাকে। এতে রাস্তা যায় সরু হয়ে, বেধে যায় যানজট। অনেক সময় দুর্ঘটনাও ঘটে।
গতকাল রোববার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, ময়মনসিংহ মহানগরীর চরপাড়া মোড় থেকে শিকারিকান্দা বাইপাস মোড়, চুরখাই চার রাস্তার মোড়, বইলর, ত্রিশাল, ভালুকা বাসস্ট্যান্ড, হবিরবাড়ি, জয়না বাজার, স্কয়ার মাস্টার বাড়ি হয়ে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গায় মহাসড়কের চার লেনের মধ্যে দুই লেনে রয়েছে পার্ক করা গাড়ি। ঢাকা-ময়মনসিংহগামী যানবাহন ছাড়াও শিল্পকারখানার স্টাফ বাস এবং মালামাল পরিবহনের যানবাহন সড়কে দাঁড় করিয়ে রাখতে দেখা যায়। কোথাও কোথাও ফেলে রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী। এ ছাড়া প্রায় সব জায়গায় রাস্তার একটা অংশ দখল করে বসে গেছে হাট। সেখানে কেনাবেচা চলছে, ভিড় করছে মানুষ।
গাড়িচালক মুকুল মিয়া বলেন, সড়কের ওপর গাড়ি পার্ক করে রাখার কারণে বেশির ভাগ সময় যানজট লেগে থাকে। এ ছাড়া রাস্তার ওপর বাজার বসানোর কারণে ধীরগতিতে গাড়ি চালাতে হয়। ঢাকা যেতে যেখানে সময় লাগত তিন ঘণ্টা, সেখানে যানজটের কারণে পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা সময় লাগছে। এতে যাত্রীরা সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছেন না।
আব্দুল কাদির মিয়া নামে ঢাকাগামী এক যাত্রী বলেন, সারা বছর মহাসড়কের চার লেনের প্রায় দুই লেন দখলে রাখা হয় যানবাহন পার্ক করে। বিভিন্ন কলকারখানার শত শত গাড়ি তাদের প্রতিষ্ঠানের সামনে সারা দিন পার্ক করা থাকে। এর ফলে যানজট লেগেই থাকে। এ নিয়ে প্রশাসনের তেমন একটা নজরদারি চোখে পড়ে না। নিত্যদিনের যানজট দূর করতে হলে মহাসড়ক থেকে পার্ক করা গাড়ি দ্রুত সরাতে হবে।
নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন (নিসচা) ময়মনসিংহের সভাপতি আব্দুল কাদের চৌধুরী মুন্না বলেন, ‘মহাসড়কে যখন গাড়ি চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়, তখন দুর্ঘটনা বেড়ে যায়। আর একটি দুর্ঘটনা একটি পরিবারের সারা জীবনের কান্না হয়ে থাকে। আমরা চাই সড়ক নিরাপদ রাখতে প্রশাসন নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করবে।’
এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার মোহা. আহমার উজ্জামান বলেন, ঢাকা-ময়মনসিংহে মহাসড়কের দুই পাশে নীতিমালা না মেনে যত্রতত্র ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিগত স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এগুলোর কারণে নিয়মিত যানজট লেগে থাকে এবং দুর্ঘটনা ঘটে। মহাসড়কের পাশে স্থাপনা গড়ে তুলতে অনুমতি লাগে। সেই অনুমতি জেলা প্রশাসন দেয়। তাই বিষয়টি আমাদের দেখার বিষয় না। প্রত্যেকে প্রত্যেকের স্থান থেকে একটু কঠোর হলে এই সমস্যার সমাধান হবে।
মহাসড়ক সম্পর্কিত পড়তে - এখানে ক্লিক করুন
জেলা প্রশাসক এনামুল হকও স্বীকার করলেন, মহাসড়কে অবৈধভাবে পার্কিং এবং বাজার বসানোর জন্য প্রায় সময় যানজট লাগে। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে আসায় অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছি। মহাসড়ক যানজটমুক্ত রাখতে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে।’
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেনের। কিন্তু বাজার, গাড়ি পার্কিং, নির্মাণসামগ্রী ও বালুবাহী ট্রাক রেখে রাস্তার প্রায় অর্ধেক অর্থাৎ দুই লেন বেশির ভাগ জায়গা অবৈধ দখলে থাকে। এতে রাস্তা যায় সরু হয়ে, বেধে যায় যানজট। অনেক সময় দুর্ঘটনাও ঘটে।
গতকাল রোববার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, ময়মনসিংহ মহানগরীর চরপাড়া মোড় থেকে শিকারিকান্দা বাইপাস মোড়, চুরখাই চার রাস্তার মোড়, বইলর, ত্রিশাল, ভালুকা বাসস্ট্যান্ড, হবিরবাড়ি, জয়না বাজার, স্কয়ার মাস্টার বাড়ি হয়ে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গায় মহাসড়কের চার লেনের মধ্যে দুই লেনে রয়েছে পার্ক করা গাড়ি। ঢাকা-ময়মনসিংহগামী যানবাহন ছাড়াও শিল্পকারখানার স্টাফ বাস এবং মালামাল পরিবহনের যানবাহন সড়কে দাঁড় করিয়ে রাখতে দেখা যায়। কোথাও কোথাও ফেলে রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী। এ ছাড়া প্রায় সব জায়গায় রাস্তার একটা অংশ দখল করে বসে গেছে হাট। সেখানে কেনাবেচা চলছে, ভিড় করছে মানুষ।
গাড়িচালক মুকুল মিয়া বলেন, সড়কের ওপর গাড়ি পার্ক করে রাখার কারণে বেশির ভাগ সময় যানজট লেগে থাকে। এ ছাড়া রাস্তার ওপর বাজার বসানোর কারণে ধীরগতিতে গাড়ি চালাতে হয়। ঢাকা যেতে যেখানে সময় লাগত তিন ঘণ্টা, সেখানে যানজটের কারণে পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা সময় লাগছে। এতে যাত্রীরা সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছেন না।
আব্দুল কাদির মিয়া নামে ঢাকাগামী এক যাত্রী বলেন, সারা বছর মহাসড়কের চার লেনের প্রায় দুই লেন দখলে রাখা হয় যানবাহন পার্ক করে। বিভিন্ন কলকারখানার শত শত গাড়ি তাদের প্রতিষ্ঠানের সামনে সারা দিন পার্ক করা থাকে। এর ফলে যানজট লেগেই থাকে। এ নিয়ে প্রশাসনের তেমন একটা নজরদারি চোখে পড়ে না। নিত্যদিনের যানজট দূর করতে হলে মহাসড়ক থেকে পার্ক করা গাড়ি দ্রুত সরাতে হবে।
নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন (নিসচা) ময়মনসিংহের সভাপতি আব্দুল কাদের চৌধুরী মুন্না বলেন, ‘মহাসড়কে যখন গাড়ি চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়, তখন দুর্ঘটনা বেড়ে যায়। আর একটি দুর্ঘটনা একটি পরিবারের সারা জীবনের কান্না হয়ে থাকে। আমরা চাই সড়ক নিরাপদ রাখতে প্রশাসন নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করবে।’
এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার মোহা. আহমার উজ্জামান বলেন, ঢাকা-ময়মনসিংহে মহাসড়কের দুই পাশে নীতিমালা না মেনে যত্রতত্র ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিগত স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এগুলোর কারণে নিয়মিত যানজট লেগে থাকে এবং দুর্ঘটনা ঘটে। মহাসড়কের পাশে স্থাপনা গড়ে তুলতে অনুমতি লাগে। সেই অনুমতি জেলা প্রশাসন দেয়। তাই বিষয়টি আমাদের দেখার বিষয় না। প্রত্যেকে প্রত্যেকের স্থান থেকে একটু কঠোর হলে এই সমস্যার সমাধান হবে।
মহাসড়ক সম্পর্কিত পড়তে - এখানে ক্লিক করুন
জেলা প্রশাসক এনামুল হকও স্বীকার করলেন, মহাসড়কে অবৈধভাবে পার্কিং এবং বাজার বসানোর জন্য প্রায় সময় যানজট লাগে। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে আসায় অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছি। মহাসড়ক যানজটমুক্ত রাখতে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৫ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে