দাকোপ প্রতিনিধি
চালনা পৌর ভবনের উত্তর পাশের সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন কোনো সংস্কার না হওয়ার পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের পুকুর পাড়ের এ সড়কটি ভেঙে গিয়ে ও অর্ধের বেশি অংশ পুকুরের পানিতে বিলীন হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে থাকলেও এটির সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। শিগগিরই সড়কটি সংস্কার করে এটিকে চলাচল উপযোগী করে তোলার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের তিন ভাগের দুই ভাগ পাশের পুকুরে বিলীন হয়ে গেছে। বাকি যে অংশ আছে তাতে অসংখ্য ছোটবড় খানা-খন্দ। এ অবস্থাতেই মানুষসহ ভ্যান, মোটরসাইকেল, বাইসাইকেল, ইজিবাইকের মতো যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। সড়কের উত্তর পাশে রয়েছে চালনা বাজার সরকারি বালিকা বিদ্যালয়। দক্ষিণ পাশে রয়েছে চালনা পৌর ভবন। পূর্ব পাশে চালনা বাজার ও পশ্চিমে রয়েছে উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। চালনা বাজারে যাওয়ার সহজ পথ হওয়ায় এ সড়ক দিয়ে তুলনামূলকভাবে মানুষ একটু বেশি চলাচল করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা শংকর সাহা বলেন, সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন এলাকার অসংখ্য মানুষ চলাচল করেন। কিন্তু সড়কটি দীর্ঘদিন ভাঙাচোরা অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তা ছাড়া সড়কের তিন ভাগের দুই ভাগ পুকুরের পানিতে চলে গেছে। এখন এক পাশ দিয়ে একটি ভ্যান ঢুকলে আরেক পাশে জায়গা থাকে না। আমরা সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানাই।’
পৌরসভা এলাকার ভ্যানচালক লিটন বলেন, ‘সড়কটি দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে বাজারে পৌঁছানো যায় বলে অনেকেই এ সড়ক দিয়ে বেশি চলাচল করেন। কিন্তু সড়কটির যে অবস্থা তাতে এদিক দিয়ে ভ্যান-রিকশার মতো ছোট যানবাহন চলাচল করা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সড়কটি সংস্কারের ব্যবস্থা করতে আমি পৌর মেয়রকে অনুরোধ করছি।’
রহিম মোল্লা নামের আরেক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘এখন তো তাও সড়কটি দিয়ে চলাচল করা যাচ্ছে, বর্ষা মৌসুমে একটু বেশি বৃষ্টি হলেই পুকুরের পানি সড়কে উঠে আসে। তখন আর চলাচল করা যায় না। আমরা অনতিবিলম্বে সড়কটির সংস্কার চাই।’
সহিদুল হাসান নামের আরেক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘সড়কটি আমাদের সবার কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। এটি দিয়ে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করেন। সড়কটি তো ঝুঁকিপূর্ণ, কিন্তু সড়কের পাশের পুকুরের ধার দিয়ে কোনো নিরাপত্তা বেষ্টনি নেই। কোমলমতি শিশুদের জন্য বিষয়টি ভয়ংকর। সড়কটি সংস্কারের পাশাপাশি পুকুরের চারপাশে নিরাপত্তা বেষ্টনী দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুধীন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, ‘সড়কটি মানুষ ও যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এটি সংস্কার করা একান্ত প্রয়োজন। বিষয়টি মেয়রকে জানানো হয়েছে। আশা করি তিনি খুব শিগগিরই সংস্কারের ব্যবস্থা নেবেন।’
চালনা পৌরসভার মেয়র সনৎ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘সড়কটির অবস্থা আসলেই খুব খারাপ। সড়কটির পাশ দিয়ে ড্রেন নির্মাণের কাজ চলছে। ড্রেন নির্মাণ শেষ হলেই সড়কটির সংস্কারকাজ শুরু হবে।’
চালনা পৌর ভবনের উত্তর পাশের সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন কোনো সংস্কার না হওয়ার পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের পুকুর পাড়ের এ সড়কটি ভেঙে গিয়ে ও অর্ধের বেশি অংশ পুকুরের পানিতে বিলীন হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে থাকলেও এটির সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। শিগগিরই সড়কটি সংস্কার করে এটিকে চলাচল উপযোগী করে তোলার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের তিন ভাগের দুই ভাগ পাশের পুকুরে বিলীন হয়ে গেছে। বাকি যে অংশ আছে তাতে অসংখ্য ছোটবড় খানা-খন্দ। এ অবস্থাতেই মানুষসহ ভ্যান, মোটরসাইকেল, বাইসাইকেল, ইজিবাইকের মতো যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। সড়কের উত্তর পাশে রয়েছে চালনা বাজার সরকারি বালিকা বিদ্যালয়। দক্ষিণ পাশে রয়েছে চালনা পৌর ভবন। পূর্ব পাশে চালনা বাজার ও পশ্চিমে রয়েছে উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। চালনা বাজারে যাওয়ার সহজ পথ হওয়ায় এ সড়ক দিয়ে তুলনামূলকভাবে মানুষ একটু বেশি চলাচল করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা শংকর সাহা বলেন, সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন এলাকার অসংখ্য মানুষ চলাচল করেন। কিন্তু সড়কটি দীর্ঘদিন ভাঙাচোরা অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তা ছাড়া সড়কের তিন ভাগের দুই ভাগ পুকুরের পানিতে চলে গেছে। এখন এক পাশ দিয়ে একটি ভ্যান ঢুকলে আরেক পাশে জায়গা থাকে না। আমরা সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানাই।’
পৌরসভা এলাকার ভ্যানচালক লিটন বলেন, ‘সড়কটি দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে বাজারে পৌঁছানো যায় বলে অনেকেই এ সড়ক দিয়ে বেশি চলাচল করেন। কিন্তু সড়কটির যে অবস্থা তাতে এদিক দিয়ে ভ্যান-রিকশার মতো ছোট যানবাহন চলাচল করা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সড়কটি সংস্কারের ব্যবস্থা করতে আমি পৌর মেয়রকে অনুরোধ করছি।’
রহিম মোল্লা নামের আরেক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘এখন তো তাও সড়কটি দিয়ে চলাচল করা যাচ্ছে, বর্ষা মৌসুমে একটু বেশি বৃষ্টি হলেই পুকুরের পানি সড়কে উঠে আসে। তখন আর চলাচল করা যায় না। আমরা অনতিবিলম্বে সড়কটির সংস্কার চাই।’
সহিদুল হাসান নামের আরেক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘সড়কটি আমাদের সবার কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। এটি দিয়ে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করেন। সড়কটি তো ঝুঁকিপূর্ণ, কিন্তু সড়কের পাশের পুকুরের ধার দিয়ে কোনো নিরাপত্তা বেষ্টনি নেই। কোমলমতি শিশুদের জন্য বিষয়টি ভয়ংকর। সড়কটি সংস্কারের পাশাপাশি পুকুরের চারপাশে নিরাপত্তা বেষ্টনী দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুধীন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, ‘সড়কটি মানুষ ও যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এটি সংস্কার করা একান্ত প্রয়োজন। বিষয়টি মেয়রকে জানানো হয়েছে। আশা করি তিনি খুব শিগগিরই সংস্কারের ব্যবস্থা নেবেন।’
চালনা পৌরসভার মেয়র সনৎ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘সড়কটির অবস্থা আসলেই খুব খারাপ। সড়কটির পাশ দিয়ে ড্রেন নির্মাণের কাজ চলছে। ড্রেন নির্মাণ শেষ হলেই সড়কটির সংস্কারকাজ শুরু হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে