ড. এ. এন. এম. মাসউদুর রহমান
অনুমতি ছাড়া কারও ঘরের দরজা-জানালা কিংবা ফাঁকফোকর দিয়ে উঁকি দিলে তা ঘরের ভেতরের লোকজনের জন্য অস্বস্তিকর ও বিব্রতকর হতে পারে। তাই ইসলাম এমন আচরণ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে এবং এ কাজের জন্য শাস্তি নির্ধারণ করেছে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কারও ঘরে অনুমতি ছাড়া উঁকি দেবে, ওই ব্যক্তির চোখ ফুঁড়ে দেওয়া হবে।’ (মুসলিম)। মহানবী (সা.) আরও বলেন, ‘যদি কেউ তোমার ঘরে অনুমতি ছাড়া উঁকি দেয় আর তুমি পাথর মেরে তার চোখ ফুটো করে দাও, তাতে তোমার কোনো গোনাহ হবে না।’ (বুখারি)।
হাদিসটি বিধান প্রসঙ্গে সব ইমাম একমত যে, অনুমতি ছাড়া অন্যের ঘরে উঁকি দিলে তা বড় পাপ এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তবে ইমাম আবু হানিফা (র.) বলেন, ‘উঁকি দেওয়া ব্যক্তির চোখ ফুটো করার নির্দেশটি প্রকৃত অর্থে নয়, বরং তা ধমকস্বরূপ দেওয়া হয়েছে। তাই প্রকৃতই কারও চোখ ফুটো করা যাবে না। যদি কেউ করে ফেলে, তবে তাকে চোখের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।’
মহানবী (সা.) উঁকি মারা ব্যক্তির চোখ ফুটো করার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন। হজরত সাহল ইবন সাদ (রা.) বলেন, একবার এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ঘরে উঁকি দেয়। এ সময় রাসুলুল্লাহ (সা.) একটি চিরুনি দিয়ে মাথা আঁচড়াচ্ছিলেন। তখন তিনি বললেন, ‘যদি আমি জানতাম তুমি উঁকি দিচ্ছ, তাহলে এটা দিয়ে তোমার চোখ ফুঁড়ে দিতাম। আর তাকানোর জন্য তো অনুমতি নেওয়ার বিধান দেওয়া হয়েছে।’ (বুখারি)।
অতএব, সবার উঁকি দেওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
লেখক:অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
অনুমতি ছাড়া কারও ঘরের দরজা-জানালা কিংবা ফাঁকফোকর দিয়ে উঁকি দিলে তা ঘরের ভেতরের লোকজনের জন্য অস্বস্তিকর ও বিব্রতকর হতে পারে। তাই ইসলাম এমন আচরণ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে এবং এ কাজের জন্য শাস্তি নির্ধারণ করেছে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কারও ঘরে অনুমতি ছাড়া উঁকি দেবে, ওই ব্যক্তির চোখ ফুঁড়ে দেওয়া হবে।’ (মুসলিম)। মহানবী (সা.) আরও বলেন, ‘যদি কেউ তোমার ঘরে অনুমতি ছাড়া উঁকি দেয় আর তুমি পাথর মেরে তার চোখ ফুটো করে দাও, তাতে তোমার কোনো গোনাহ হবে না।’ (বুখারি)।
হাদিসটি বিধান প্রসঙ্গে সব ইমাম একমত যে, অনুমতি ছাড়া অন্যের ঘরে উঁকি দিলে তা বড় পাপ এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তবে ইমাম আবু হানিফা (র.) বলেন, ‘উঁকি দেওয়া ব্যক্তির চোখ ফুটো করার নির্দেশটি প্রকৃত অর্থে নয়, বরং তা ধমকস্বরূপ দেওয়া হয়েছে। তাই প্রকৃতই কারও চোখ ফুটো করা যাবে না। যদি কেউ করে ফেলে, তবে তাকে চোখের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।’
মহানবী (সা.) উঁকি মারা ব্যক্তির চোখ ফুটো করার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন। হজরত সাহল ইবন সাদ (রা.) বলেন, একবার এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ঘরে উঁকি দেয়। এ সময় রাসুলুল্লাহ (সা.) একটি চিরুনি দিয়ে মাথা আঁচড়াচ্ছিলেন। তখন তিনি বললেন, ‘যদি আমি জানতাম তুমি উঁকি দিচ্ছ, তাহলে এটা দিয়ে তোমার চোখ ফুঁড়ে দিতাম। আর তাকানোর জন্য তো অনুমতি নেওয়ার বিধান দেওয়া হয়েছে।’ (বুখারি)।
অতএব, সবার উঁকি দেওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
লেখক:অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে