সম্পাদকীয়
ত্বকীর এই হত্যাকাণ্ড দেশজুড়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছিল রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। বিবেকবান সব মানুষ ব্যথিত হয়ে ত্বকীর খুনিদের বিচার দাবি করেছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয়, ত্বকী হত্যারহস্য গত ৮ বছরে উন্মোচন করা সম্ভব হয়নি।
ত্বকী হত্যার পর নারায়ণগঞ্জে গঠন করা হয়েছে ‘সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চ’। ত্বকীর বাবা নারায়ণগঞ্জের প্রগতিশীল রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রফিউর রাব্বি ওই মঞ্চের আহ্বায়ক। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে প্রতি মাসের ৮ তারিখ আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচি পালন করা হয়। পাশাপাশি প্রতিবছরের ৮ মার্চ বৃহৎ পরিসরে কর্মসূচি পালন করে থাকে সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চ এবং নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোট।
আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যাকাণ্ড এবং তার পরবর্তী আন্দোলন-সংগ্রাম বেশ বেকায়দায় রেখেছে নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিবদমান দুই বলয়ের উত্তর বলয় তথা ওসমান পরিবার ও তাদের অনুসারীদের।
ত্বকী হত্যার মামলা তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছিল র্যাব। ২০১৪ সালের ৫ মার্চ খসড়া চার্জশিট প্রকাশ করেছিল র্যাব। ওই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ওসমান পরিবারের সংশ্লিষ্টতার তথ্য থাকায় ওই মামলার কার্যক্রম স্থবির হয়ে যায়।
ত্বকী হত্যার বিষয়টি সামনে এনেছেন নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ শামীম ওসমান। ১০ ফেব্রুয়ারি এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে ত্বকী হত্যার প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘রাস্তার পাশে ১০ জন বক্তব্য দিয়ে আমার চৌদ্দ গোষ্ঠীকে উদ্ধার করা হচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা নিয়ে দোকানদারি করা হচ্ছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে তথ্য-প্রমাণসহ যতটুকু আমি জানি তা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করব।’
১১ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জের স্থানীয় পত্রিকা ‘দৈনিক সময়ের নারায়ণগঞ্জ’ র্যাব থেকে প্রেরিত খসড়া চার্জশিট পুনরায় প্রকাশ করে। এদিন পত্রিকার প্রধান শিরোনাম করা হয় ‘যা ছিল খসড়া চার্জশিটে’। ১২ ফেব্রুয়ারি সেই পত্রিকা অফিসে হামলা চালায় আজমেরী ওসমানের অনুসারীরা। এ সময় অফিসের স্টাফদের লাঞ্ছিতসহ সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর করে তারা। এ নিয়ে এখন নারায়ণগঞ্জে কিছুটা উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।
হত্যার বিচার চাওয়া কোনো অপরাধ নয়। ত্বকী হত্যার মতো একটি স্পর্শকাতর মামলা কেন বছরের পর বছর হিমঘরে আছে, সে প্রশ্ন উত্থাপনও অন্যায় কিছু নয়। ত্বকী হত্যার বিষয়ে সাংসদ শামীম ওসমানের কাছে যদি সত্যি কোনো তথ্য-প্রমাণ থাকে, তাহলে তো তাঁর উচিত ছিল সেগুলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা মামলা তদন্তের ভার যাদের, তাদের কাছে সরবরাহ করে খুনের মামলার একটি সফল পরিণতির দিকে নিতে সহযোগিতা করা। কিন্তু তিনি এ নিয়ে রাজনীতি করছেন কেন?
ত্বকীর এই হত্যাকাণ্ড দেশজুড়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছিল রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। বিবেকবান সব মানুষ ব্যথিত হয়ে ত্বকীর খুনিদের বিচার দাবি করেছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয়, ত্বকী হত্যারহস্য গত ৮ বছরে উন্মোচন করা সম্ভব হয়নি।
ত্বকী হত্যার পর নারায়ণগঞ্জে গঠন করা হয়েছে ‘সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চ’। ত্বকীর বাবা নারায়ণগঞ্জের প্রগতিশীল রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রফিউর রাব্বি ওই মঞ্চের আহ্বায়ক। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে প্রতি মাসের ৮ তারিখ আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচি পালন করা হয়। পাশাপাশি প্রতিবছরের ৮ মার্চ বৃহৎ পরিসরে কর্মসূচি পালন করে থাকে সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চ এবং নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোট।
আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যাকাণ্ড এবং তার পরবর্তী আন্দোলন-সংগ্রাম বেশ বেকায়দায় রেখেছে নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিবদমান দুই বলয়ের উত্তর বলয় তথা ওসমান পরিবার ও তাদের অনুসারীদের।
ত্বকী হত্যার মামলা তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছিল র্যাব। ২০১৪ সালের ৫ মার্চ খসড়া চার্জশিট প্রকাশ করেছিল র্যাব। ওই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ওসমান পরিবারের সংশ্লিষ্টতার তথ্য থাকায় ওই মামলার কার্যক্রম স্থবির হয়ে যায়।
ত্বকী হত্যার বিষয়টি সামনে এনেছেন নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ শামীম ওসমান। ১০ ফেব্রুয়ারি এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে ত্বকী হত্যার প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘রাস্তার পাশে ১০ জন বক্তব্য দিয়ে আমার চৌদ্দ গোষ্ঠীকে উদ্ধার করা হচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা নিয়ে দোকানদারি করা হচ্ছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে তথ্য-প্রমাণসহ যতটুকু আমি জানি তা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করব।’
১১ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জের স্থানীয় পত্রিকা ‘দৈনিক সময়ের নারায়ণগঞ্জ’ র্যাব থেকে প্রেরিত খসড়া চার্জশিট পুনরায় প্রকাশ করে। এদিন পত্রিকার প্রধান শিরোনাম করা হয় ‘যা ছিল খসড়া চার্জশিটে’। ১২ ফেব্রুয়ারি সেই পত্রিকা অফিসে হামলা চালায় আজমেরী ওসমানের অনুসারীরা। এ সময় অফিসের স্টাফদের লাঞ্ছিতসহ সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর করে তারা। এ নিয়ে এখন নারায়ণগঞ্জে কিছুটা উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।
হত্যার বিচার চাওয়া কোনো অপরাধ নয়। ত্বকী হত্যার মতো একটি স্পর্শকাতর মামলা কেন বছরের পর বছর হিমঘরে আছে, সে প্রশ্ন উত্থাপনও অন্যায় কিছু নয়। ত্বকী হত্যার বিষয়ে সাংসদ শামীম ওসমানের কাছে যদি সত্যি কোনো তথ্য-প্রমাণ থাকে, তাহলে তো তাঁর উচিত ছিল সেগুলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা মামলা তদন্তের ভার যাদের, তাদের কাছে সরবরাহ করে খুনের মামলার একটি সফল পরিণতির দিকে নিতে সহযোগিতা করা। কিন্তু তিনি এ নিয়ে রাজনীতি করছেন কেন?
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে