সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজদিখান বাজার মুন্সিগঞ্জের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বাজার। এক বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ বাজারে রয়েছে মাত্র দুটি গণশৌচাগার। দুটিই দীর্ঘদিন অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা।
গত রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজদিখান বাজারে প্রায় দুই হাজার দোকান রয়েছে। এ বিশাল বাজারে রয়েছে মাত্র দুটি গণশৌচাগার। শৌচাগারগুলো জরাজীর্ণ, ব্যবহারের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
মাছ বাজারের পাশে শৌচাগারটির পূর্ব পাশেই দোকানিদের কাঁচামালের অবশিষ্ট, মুরগির অবশিষ্ট বিষ্ঠাসহ বর্জ্য, গরু জবাইয়ের বর্জ্যসহ নানা ধরনের বর্জ্য ফেলা হয়েছে। বর্জ্যের দুর্গন্ধে টয়লেটে যাওয়াই যায় না।
সিরাজদিখান বাজারে আসা ক্রেতা মো. রবিন হোসেন বলেন, ‘প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিলে এখানে যাওয়ার মতো কোনো শৌচাগার নেই। এত বড় একটি বাজার, কিন্তু এখানে একটি স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার নেই। এটা প্রশাসনের গুরুত্বসহকারে দেখা দরকার বলে মনে করি।’
বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘সিরাজদিখান বাজারটি অনেক প্রাচীন। কিন্তু বাজারটির পরিবেশ দেখে মনে হয় কোনো উন্নয়নের ছোঁয়াই পায়নি। বাজারে উত্তর ও দক্ষিণ দুই পাশে দুটি পাবলিক শৌচাগার আছে। কিন্তু যে শৌচাগার আছে সেটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে আছে কয়েক বছর ধরে। বাজার কমিটি এদিকে কোনো নজরই দিচ্ছে না।’
সিরাজদিখান বাজারের স্বর্ণ ব্যবসায়ী পলাশ পাল বলেন, ‘টয়লেটে যেতে হলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কর্মীকে পাঁচ টাকা করে দিতে হয়। কিন্তু শৌচাগার ঠিকমতো পরিষ্কার করে না। তা ছাড়া, টয়লেটের দরজা ভাঙা। টয়লেটের পাশে যে ময়লার স্তূপ রয়েছে, তার দুর্গন্ধে টয়লেটে যাওয়া যায় না। তাই বাজার কমিটি যদি নতুন শৌচাগার নির্মাণ করে দেয়, তাহলে আমাদের জন্য ভালো হয়।’
সিরাজদিখান বাজার বণিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আলম খান বলেন, ‘স্বাস্থ্যসম্মত পাবলিক শৌচাগার না থাকায় ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। প্রায় ৩০-৩৫ বছর আগে এই শৌচাগারগুলো নির্মাণ হয়েছে। এখন শৌচাগারগুলো জরাজীর্ণ এবং অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। আমরা প্রশাসনের কাছে জানিয়ে নতুন বরাদ্দ এনে নতুন শৌচাগার নির্মাণের জন্য কাজ করছি।’
সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ ফয়েজুল ইসলাম বলেন, ‘বাজারের শৌচাগারগুলো জরাজীর্ণ এবং বাজে অবস্থায় আছে। সে জন্য বরাদ্দের মাধ্যমে নতুন করে নির্মাণ করা হবে।’
সিরাজদিখান বাজার মুন্সিগঞ্জের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বাজার। এক বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ বাজারে রয়েছে মাত্র দুটি গণশৌচাগার। দুটিই দীর্ঘদিন অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা।
গত রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজদিখান বাজারে প্রায় দুই হাজার দোকান রয়েছে। এ বিশাল বাজারে রয়েছে মাত্র দুটি গণশৌচাগার। শৌচাগারগুলো জরাজীর্ণ, ব্যবহারের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
মাছ বাজারের পাশে শৌচাগারটির পূর্ব পাশেই দোকানিদের কাঁচামালের অবশিষ্ট, মুরগির অবশিষ্ট বিষ্ঠাসহ বর্জ্য, গরু জবাইয়ের বর্জ্যসহ নানা ধরনের বর্জ্য ফেলা হয়েছে। বর্জ্যের দুর্গন্ধে টয়লেটে যাওয়াই যায় না।
সিরাজদিখান বাজারে আসা ক্রেতা মো. রবিন হোসেন বলেন, ‘প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিলে এখানে যাওয়ার মতো কোনো শৌচাগার নেই। এত বড় একটি বাজার, কিন্তু এখানে একটি স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার নেই। এটা প্রশাসনের গুরুত্বসহকারে দেখা দরকার বলে মনে করি।’
বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘সিরাজদিখান বাজারটি অনেক প্রাচীন। কিন্তু বাজারটির পরিবেশ দেখে মনে হয় কোনো উন্নয়নের ছোঁয়াই পায়নি। বাজারে উত্তর ও দক্ষিণ দুই পাশে দুটি পাবলিক শৌচাগার আছে। কিন্তু যে শৌচাগার আছে সেটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে আছে কয়েক বছর ধরে। বাজার কমিটি এদিকে কোনো নজরই দিচ্ছে না।’
সিরাজদিখান বাজারের স্বর্ণ ব্যবসায়ী পলাশ পাল বলেন, ‘টয়লেটে যেতে হলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কর্মীকে পাঁচ টাকা করে দিতে হয়। কিন্তু শৌচাগার ঠিকমতো পরিষ্কার করে না। তা ছাড়া, টয়লেটের দরজা ভাঙা। টয়লেটের পাশে যে ময়লার স্তূপ রয়েছে, তার দুর্গন্ধে টয়লেটে যাওয়া যায় না। তাই বাজার কমিটি যদি নতুন শৌচাগার নির্মাণ করে দেয়, তাহলে আমাদের জন্য ভালো হয়।’
সিরাজদিখান বাজার বণিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আলম খান বলেন, ‘স্বাস্থ্যসম্মত পাবলিক শৌচাগার না থাকায় ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। প্রায় ৩০-৩৫ বছর আগে এই শৌচাগারগুলো নির্মাণ হয়েছে। এখন শৌচাগারগুলো জরাজীর্ণ এবং অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। আমরা প্রশাসনের কাছে জানিয়ে নতুন বরাদ্দ এনে নতুন শৌচাগার নির্মাণের জন্য কাজ করছি।’
সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ ফয়েজুল ইসলাম বলেন, ‘বাজারের শৌচাগারগুলো জরাজীর্ণ এবং বাজে অবস্থায় আছে। সে জন্য বরাদ্দের মাধ্যমে নতুন করে নির্মাণ করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে