রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে গত ছয় মাসে পাঁচটি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি হয়েছে। এগুলো নতুন করে কিনতে গ্রাহকদের অর্ধেক দাম হিসেবে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। এ খাতে সমিতিকে গচ্চা দিতে হয়েছে সমপরিমাণ অর্থ। বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারে চোরের নজর পড়ায় উদ্বিগ্ন গ্রাহক ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পিবিএস) একজন কর্মকর্তা জানান, ২০২১ সালে উপজেলার চর আবাবিল এলাকা থেকে দুটি ১৫ কেভি ও দুটি পাঁচ কেভি ট্রান্সফরমার চুরি হয়। চলতি বছরের শুরুতে উমদারা এলাকা থেকে ১৫ কেভির একটি ট্রান্সফরমার চুরি হয়। পাঁচটি ট্রান্সফরমারের মূল্য ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। সমিতির নিয়ম অনুযায়ী, গ্রাহক অর্ধেক টাকা পরিশোধ করলেও সমিতিকে সমপরিমাণ অর্থ গচ্চা দিতে হয়েছে।
রায়পুর জোনাল অফিসের নিয়ন্ত্রণে উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ১ হাজার ৬০০ কিলোমিটার বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন রয়েছে। যার গ্রাহকসংখ্যা ৯২ হাজারের বেশি। খুঁটিতে ট্রান্সফরমারের সংখ্যা ৩ হাজারের বেশি। এগুলো আর এখন নিরাপদ নেই। তামা জাতীয় মূল্যবান কয়েলের লোভে ট্রান্সফরমার চোর চক্র ট্রান্সফরমার চুরি করছে।
চর আবাবিল গ্রামের গ্রাহক আবুল কালাম বলেন, ‘ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্যরা এখনো অধরা থাকায় আমরা আতঙ্কিত। ট্রান্সফরমারের অর্ধেক টাকা পরিশোধ করে পুনরায় সংযোগ নিতে অনেক দিন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। এতে একদিকে যেমন অর্থ যাচ্ছে, অন্যদিকে আমাদের ভোগান্তিরও শেষ নেই। ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনা বিদ্যুৎ অফিসে জানালে তাঁরা থানায় মামলা দিয়ে তাঁদের দায়িত্ব শেষ করে। কিন্তু সমস্যায় পড়তে হয় আমাদের।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির রায়পুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) এ এইচ এম আরিফুল ইসলাম বলেন, ট্রান্সফরমার চুরি বন্ধে সমিতির পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক লিফলেট বিলি করা হচ্ছে। ট্রান্সফরমারকে লোহার শিকল ও নাট ওয়েল্ডিং করে সুরক্ষিত রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া চুর ধরতে থানায় পাঁচটি মামলা করা হয়েছে।
রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিপন বড়ুয়া বলেন, ‘বিদ্যুতের সচল লাইন থেকে ট্রান্সফরমার চুরির সঙ্গে বিদ্যুৎ সম্পর্কে অভিজ্ঞ লোকজন জড়িত বলে আমাদের ধারণা। ট্রান্সফরমার চোর চক্রকে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। মামলাগুলো গুরুত্বসহ তদন্ত করা হচ্ছে।’
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে গত ছয় মাসে পাঁচটি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি হয়েছে। এগুলো নতুন করে কিনতে গ্রাহকদের অর্ধেক দাম হিসেবে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। এ খাতে সমিতিকে গচ্চা দিতে হয়েছে সমপরিমাণ অর্থ। বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারে চোরের নজর পড়ায় উদ্বিগ্ন গ্রাহক ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পিবিএস) একজন কর্মকর্তা জানান, ২০২১ সালে উপজেলার চর আবাবিল এলাকা থেকে দুটি ১৫ কেভি ও দুটি পাঁচ কেভি ট্রান্সফরমার চুরি হয়। চলতি বছরের শুরুতে উমদারা এলাকা থেকে ১৫ কেভির একটি ট্রান্সফরমার চুরি হয়। পাঁচটি ট্রান্সফরমারের মূল্য ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। সমিতির নিয়ম অনুযায়ী, গ্রাহক অর্ধেক টাকা পরিশোধ করলেও সমিতিকে সমপরিমাণ অর্থ গচ্চা দিতে হয়েছে।
রায়পুর জোনাল অফিসের নিয়ন্ত্রণে উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ১ হাজার ৬০০ কিলোমিটার বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন রয়েছে। যার গ্রাহকসংখ্যা ৯২ হাজারের বেশি। খুঁটিতে ট্রান্সফরমারের সংখ্যা ৩ হাজারের বেশি। এগুলো আর এখন নিরাপদ নেই। তামা জাতীয় মূল্যবান কয়েলের লোভে ট্রান্সফরমার চোর চক্র ট্রান্সফরমার চুরি করছে।
চর আবাবিল গ্রামের গ্রাহক আবুল কালাম বলেন, ‘ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্যরা এখনো অধরা থাকায় আমরা আতঙ্কিত। ট্রান্সফরমারের অর্ধেক টাকা পরিশোধ করে পুনরায় সংযোগ নিতে অনেক দিন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। এতে একদিকে যেমন অর্থ যাচ্ছে, অন্যদিকে আমাদের ভোগান্তিরও শেষ নেই। ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনা বিদ্যুৎ অফিসে জানালে তাঁরা থানায় মামলা দিয়ে তাঁদের দায়িত্ব শেষ করে। কিন্তু সমস্যায় পড়তে হয় আমাদের।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির রায়পুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) এ এইচ এম আরিফুল ইসলাম বলেন, ট্রান্সফরমার চুরি বন্ধে সমিতির পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক লিফলেট বিলি করা হচ্ছে। ট্রান্সফরমারকে লোহার শিকল ও নাট ওয়েল্ডিং করে সুরক্ষিত রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া চুর ধরতে থানায় পাঁচটি মামলা করা হয়েছে।
রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিপন বড়ুয়া বলেন, ‘বিদ্যুতের সচল লাইন থেকে ট্রান্সফরমার চুরির সঙ্গে বিদ্যুৎ সম্পর্কে অভিজ্ঞ লোকজন জড়িত বলে আমাদের ধারণা। ট্রান্সফরমার চোর চক্রকে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। মামলাগুলো গুরুত্বসহ তদন্ত করা হচ্ছে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে