খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
হেমন্তের এই সময়ে খেতজুড়ে পাকা ধানের সুবাস। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলছে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। তবে এখনো মাঠে রয়ে গেছে কালোজিরা জাতের ধান। পার্বত্য এলাকায় এবার আমনের সঙ্গে এই কালোজিরা ধান চাষ করেছেন কৃষকেরা। মূলত ভালো মূল্যের কারণে এ জাতের ধান চাষে আগ্রহী হচ্ছেন সবাই। খেতে সুস্বাদু এই জাতের ধান চাষ করে বর্তমানে লাভের মুখ দেখছেন এই এলাকার কৃষকেরা।
খাগড়াছড়ির সবচেয়ে বেশি ধানের আবাদ হয় দীঘিনালা, মাটিরাঙা ও পানছড়ির সমতল ভূমিতে। আমনের হাইব্রিড ও উর্বশী ধানের পাশাপাশি কালোজিরা চাষ করছেন কৃষকেরা। দীঘিনালার সুধীর মেম্বারপাড়া এলাকায় এবার প্রায় ৬ শতক জমিতে কালোজিরা চাষ করেছেন কৃষক তপন দে। তিনি বলেন, ‘খাজনা নিয়ে আমনের চাষ করেছি। অন্যান্য ধানের পাশাপাশি কালোজিরার চাষ করেছি। বাজারে কালোজিরার চালের কদর বেশি। মৌসুমের শুরুতে কেজিপ্রতি ৭০ টাকা বিক্রি হলেও পরে দাম আরও বাড়ে। প্রতি কেজি ৯০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়।’
আরেক কৃষক বাবুল বিশ্বাস বলেন, ‘প্রচলিত ধানের পাশাপাশি কালোজিরা ধানের চাষ করছি কয়েক বছর ধরি। নিজের চাহিদা মিটিয়ে বাজারেও বিক্রি করতে পারব। সাধারণ মানের চালের চেয়ে কালোজিরা চালের দাম কয়েকগুণ বেশি। এখানকার অনেক কৃষকই কালোজিরা ধানের চাষ করেছে।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ‘পাহাড়ের সমতল ভূমিতে অন্যান্য ধানের মতো কালো জিরা’র ভালো ফলন হয়েছে। হেক্টরপ্রতি এই ধানের উৎপাদন প্রায় ৬ মেট্রিক টন। কৃষকপর্যায়ে কালোজিরা ধানের আবাদে আগ্রহ বাড়ছে। ভোক্তার পর্যায়ে কালোজিরার চালের চাহিদাও বেশি।
এদিকে কৃষি বিভাগের মতে, জেলার প্রায় ৪২ শতাংশ আমন ধান কাটা হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে ধান কাটা শেষ হবে। তবে কালোজিরা ধান কাটা হয় সবার পরে। চাষিরা বলছেন, মৌসুমের শুরুতে প্রতি কেজি কালোজিরার চাল বিক্রি হয় ন্যূনতম ৭০ টাকা কেজি দরে।
খাগড়াছড়ি কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক ড. শফি উদ্দিন জানান, চলতি মৌসুমে আমন ধানের ফলন গত মৌসুমের তুলনায় ভালো হয়েছে। প্রায় ২৮ হাজার হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে। অন্যান্য জাতের পাশাপাশি কৃষক কালোজিরা ধানের চাষাবাদ করেছেন। বাজারমূল্যের কারণে এই ধানের প্রতি কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে।
হেমন্তের এই সময়ে খেতজুড়ে পাকা ধানের সুবাস। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলছে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। তবে এখনো মাঠে রয়ে গেছে কালোজিরা জাতের ধান। পার্বত্য এলাকায় এবার আমনের সঙ্গে এই কালোজিরা ধান চাষ করেছেন কৃষকেরা। মূলত ভালো মূল্যের কারণে এ জাতের ধান চাষে আগ্রহী হচ্ছেন সবাই। খেতে সুস্বাদু এই জাতের ধান চাষ করে বর্তমানে লাভের মুখ দেখছেন এই এলাকার কৃষকেরা।
খাগড়াছড়ির সবচেয়ে বেশি ধানের আবাদ হয় দীঘিনালা, মাটিরাঙা ও পানছড়ির সমতল ভূমিতে। আমনের হাইব্রিড ও উর্বশী ধানের পাশাপাশি কালোজিরা চাষ করছেন কৃষকেরা। দীঘিনালার সুধীর মেম্বারপাড়া এলাকায় এবার প্রায় ৬ শতক জমিতে কালোজিরা চাষ করেছেন কৃষক তপন দে। তিনি বলেন, ‘খাজনা নিয়ে আমনের চাষ করেছি। অন্যান্য ধানের পাশাপাশি কালোজিরার চাষ করেছি। বাজারে কালোজিরার চালের কদর বেশি। মৌসুমের শুরুতে কেজিপ্রতি ৭০ টাকা বিক্রি হলেও পরে দাম আরও বাড়ে। প্রতি কেজি ৯০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়।’
আরেক কৃষক বাবুল বিশ্বাস বলেন, ‘প্রচলিত ধানের পাশাপাশি কালোজিরা ধানের চাষ করছি কয়েক বছর ধরি। নিজের চাহিদা মিটিয়ে বাজারেও বিক্রি করতে পারব। সাধারণ মানের চালের চেয়ে কালোজিরা চালের দাম কয়েকগুণ বেশি। এখানকার অনেক কৃষকই কালোজিরা ধানের চাষ করেছে।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ‘পাহাড়ের সমতল ভূমিতে অন্যান্য ধানের মতো কালো জিরা’র ভালো ফলন হয়েছে। হেক্টরপ্রতি এই ধানের উৎপাদন প্রায় ৬ মেট্রিক টন। কৃষকপর্যায়ে কালোজিরা ধানের আবাদে আগ্রহ বাড়ছে। ভোক্তার পর্যায়ে কালোজিরার চালের চাহিদাও বেশি।
এদিকে কৃষি বিভাগের মতে, জেলার প্রায় ৪২ শতাংশ আমন ধান কাটা হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে ধান কাটা শেষ হবে। তবে কালোজিরা ধান কাটা হয় সবার পরে। চাষিরা বলছেন, মৌসুমের শুরুতে প্রতি কেজি কালোজিরার চাল বিক্রি হয় ন্যূনতম ৭০ টাকা কেজি দরে।
খাগড়াছড়ি কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক ড. শফি উদ্দিন জানান, চলতি মৌসুমে আমন ধানের ফলন গত মৌসুমের তুলনায় ভালো হয়েছে। প্রায় ২৮ হাজার হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে। অন্যান্য জাতের পাশাপাশি কৃষক কালোজিরা ধানের চাষাবাদ করেছেন। বাজারমূল্যের কারণে এই ধানের প্রতি কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে